|
|
|
|
কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকায় ৪০ শতাংশ নতুন মুখ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • আগরতলা |
ত্রিপুরায় কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকায় প্রায় ৪০ শতাংশ কমবয়সী, নতুন মুখ। এআইসিসির অনুমোদন ক্রমে আজ ত্রিপুরা প্রদেশ কংগ্রেস আগামী বিধানসভা নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রাথর্ীর্ তালিকা ঘোষণা করল। ৬০ আসনের বিধানসভায় কংগ্রেস প্রার্থী দিচ্ছে ৪৯টি আসনে। বাকি ১১টি আসন ছাড়া হয়েছে জোট সঙ্গী, বিজয় রাংখলের আইএনপিটি-কে। দিল্লিতে প্রদেশ নেতাদের সঙ্গে এআইসিসি প্রতিনিধিদের শুক্রবার সারা দিন ধরেই দফায় দফায় বৈঠকের পর প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত হয় গভীর রাতে। তাও ৪৮টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষিত হয়েছে। একটি আসনে প্রার্থী এখনও ঠিক না করতে পারায়, সেটি পরে জানানো হবে বলে প্রদেশ নেতৃত্ব জানিয়েছেন।
প্রার্থী নির্বাচনে এ বার প্রায় ৪০ শতাংশ নতুন মুখের আমদানি করেছে রাজ্য কংগ্রেস। প্রদেশ কংগ্রেসের এক নেতার কথায়, ‘‘রাহুল গাঁধীর ইচ্ছা অনুযায়ী এই পরিবর্তন।’’ ১৯ জন নতুন ব্যক্তিকে এ বার প্রথম টিকিট দেওয়া হচ্ছে। যাঁদের অধিকাংশই অল্পবয়সী। এঁরা হলেনবড়জোলা কেন্দ্রে জিতেন সরকার, সূর্যমনিনগরে অভিজিৎ দেব, মজলিশপুরে বিবেকানন্দ চৌধুরি, চড়িলামে হিমানি দেববর্মা, নলছড়ে উত্তম দাস, প্রতাপগড়ে রণজিৎ দাস, খোয়াইয়ে দীপক মজুমদার, তেলিয়ামুড়ায় গৌরীশংকর রায়, ঋষ্যমুখে সুশংকর ভৌমিক, মনুতে চণ্ডিচরণ ত্রিপুরা, সাব্র্ুমে প্রেমতোষ নাথ, অমরপুরে নিরঞ্জন বর্মণ, ছামনুতে জায়দামি ত্রিপুরা, পাবিয়াছড়ায় সত্যবান দাস, ফটিকরায়ে যুগল মালাকার, চণ্ডীপুরে নির্মলেন্দু দেব, যুবরাজনগরে রণধীর নাথ, পেচারথলে পূর্ণিতা চাকমা, কাঞ্চনপুরে সেবিকা রিয়াং। দলের বর্তমান দশ বিধায়ককে এ বারও প্রার্থী করা হয়েছে। ২০০৮ সালে প্রার্থী হয়েছিলেন এমন বহু ব্যক্তি যদিও এ বারের তালিকায় নেই। এ দিকে, আইএনপিটি নেতা বিজয় রাংখল জানান, ‘‘কংগ্রেস যে ভাবে এক তরফা নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী ন’টি উপজাতি আসন বেছে নিয়েছে তা নিয়ে আমাদের আপত্তি রয়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আসন বিনিময়ের কথা কংগ্রেসকে জানাব। তারপরই জোটের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে।’’ |
|
|
|
|
|