পাতার ভাঁজে |
|
গায়ে লেপ-মুড়ি দিয়ে বই পড়ার মতো সুখ বুঝি কিছুতে নেই। সে মতি নন্দীর স্ট্রাইকার হোক বা সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সমগ্র। আছে শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যোমকেশ, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের ভূতের গল্প। বিছানায় শুয়ে ভ্রমণ কাহিনী পড়তে-পড়তে কল্পনায় দেশে-বিদেশে পাড়ি দেওয়া যায়। অলস দুপুরে নীরার প্রেমেও নতুন করে পড়ছেন কেউ কেউ। |
রসে-বশে |
ভরা পেটে গরম লাগে বেশি। ছুটির দিনে দুপুরবেলা কচি পাঁঠার ঝোল আর গরম ভাত, সঙ্গে একটুকরো লেবু। বিকেলে পুর-পিঠে, নলেন গুড় দিয়ে পাটিসাপ্টা। পশ্চিম মেদিনীপুরের জঙ্গলমহল এলাকায় খুব ঠান্ডা পড়লে চালের রুটি দিয়ে হাঁসের মাংস খাওয়ার চল আছে। শালপাতায় মুড়ে মাস-পিঠে বা লাউ-পিঠেও এখানকার একান্ত নিজস্ব। |
দল বেঁধে সিনেমা |
শীতের দুপুরে বন্ধুদের সঙ্গে সিনেমা হলে যাওয়ার মতো মজা আর কিছু নেই। অধিকাংশ হলেই চলছে ‘বোঝে না সে বোঝে না’। রাজ চক্রবর্তী পরিচালিত এই ছবিতে আবির-পায়েল আর সোহম-মিমির জুটি মন জয় করে নিয়েছে। তবে, ইভনিং বা নাইট শো থেকে দূরে থাকাই ভাল। ফেরার কথাটা মাথায় রাখতে হবে যে... |
গা ঘামাতে |
এই ঠান্ডায় গা-গরম করতে ক্রিকেটই সেরা। মাঠে-মাঠে এখন চলছে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। খুদে থেকে কিশোরী, বৌদিব্যাডমিন্টন খেলে ঘাম ঝরাতে ভালই লাগে সকলের। পাড়ার ছোট মাঠে হোক বা বাড়ির সামনের রাস্তাদু’টো র্যাকেট আর একটা ফেদার চাই শুধু। আর যদি নেহাতই বাইরে বেরোতে না ইচ্ছে করে ক্যারাম তো আছেই।
|
• মেদিনীপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বুধবার ছিল ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস |