গঙ্গাধরপুরে এটিএম চাই
বর্তমানে এটিএম ব্যবস্থা চালু হওয়ায় দিন-রাতের যে কোনও সময়ে টাকা তোলার ক্ষেত্রে মানুষের বিরাট সুবিধা হয়েছে। হাওড়ার গঙ্গাধরপুর, দেউলপুর, জালালসি, গোন্দলপাড়া, কানাইডাঙা প্রভৃতি এলাকায় রয়েছে ডিগ্রি কলেজ, বি এড কলেজ-সহ একাধিক সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এই সব অঞ্চলে এটিএম কাউন্টার না থাকায় মানুষ অসুবিধায় পড়েন। হঠাৎ টাকার প্রয়োজন হলে দূরের জুজারসাহা অথবা ধুলাগড়ি এলাকায় গিয়ে এটিএম থেকে টাকা তুলতে হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ গঙ্গাধরপুরে একটি এটিএম কাউন্টার করলে এলাকার মানুষ উপকৃত হবেন।
আমি হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়ার রঘুদেবপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বাস করি। এই এলাকায় রঘুদেবপুর পঞ্চায়েতের পাশেই বিয়ে, অন্নপ্রাশনের মতো অনুষ্ঠানের জন্য ঘর ভাড়া দেওয়া হয়। বিভিন্ন এলাকার মানুষ এক দিনের জন্য এসে এই সব অনুষ্ঠানে প্রচুর শব্দবাজি ব্যবহার করেন। এলাকার মানুষেরা এই শব্দবাজির তাণ্ডবে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েন। ছোট ছোট ছেলেমেয়ে, মুমূর্ষু রোগী, ছাত্রছাত্রীরা ভীষণ অসুবিধায় পড়েন। কিন্তু স্থানীয় প্রশাসন নির্বিকার। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ ওই তাণ্ডবের থেকে এলাকার মানুষকে রক্ষা করুন।
হাওড়ার সাঁতরাগাছি রেল স্টেশন চত্বরের বাইরে যে মেটাল রোড, তা বর্তমানে যাত্রী পরিবহণের প্রয়োজনে অপরিসর হয়ে পড়েছে। স্টেশন চত্বরের বাইরে ওই রাস্তায় নানা ধরনের যানবাহনের পার্কিংয়ের ফলে সকালে অফিস-কাছারিতে যাওয়ার সময়ে মারাত্মক যানজটের সৃষ্টি হয়। একই অবস্থা হয় হাতে, ফেরার সময়েও। প্রশাসনের মাঝেমধ্যে অবৈধ পার্কিংয়ের বিরুদ্ধে সক্রিয় হলেও তা সাময়িক। এই অবৈধ পার্কিংয়ের প্রতিকারের জন্য প্রশাসনকে আরও কঠোর হওয়ার অনুরোধ জানাই।
হাওড়ার আন্দুল স্টেশন থেকে আন্দুল রাজবাড়ি এলাকায় যেতে মাড়োয়ারি বাগান হয়ে রাস্তাটি কঙ্কালসার এবং খানাখন্দে ভরা। বর্ষাকালে ওই সব খানাখন্দকে ছোট ছোট ডোবা মনে হবে। রিকশায় যাতায়াত করতেও মানুষ সমস্যায় পড়েন। অথচ, এলাকাটিতে বহু লোকের বাস। অচিরেই রাস্তাটির মেরামত প্রয়োজন। তা ছাড়া, আন্দুল স্টেশন সংলগ্ন বাজারটি ওই রাস্তার উপরেই বসে। এতে যানবাহনের যাতায়াতে অসুবিধা হয়। এই সমস্যারও সমাধান চাই।
হাওড়ার আমতার মুখ্য ডাকঘর-সহ কোনও শাখা ডাকঘরেও রেভিনিউ স্ট্যাম্প পাওয়া যাচ্ছে না। স্কুল, কলেজ-সহ নানা সরকারি দফতরে প্রতিদিন অনেক রেভিনিউ স্ট্যাম্প দরকার হয়। কিন্তু তা না পেয়ে সাধারণ মানুষ নাজেহাল হন। অবিলম্বে ওই সব ডাকঘরে রেভিনিউ স্ট্যাম্প সরবরাহ করা হোক। বিষয়টি বিভাগীয় কর্তৃপক্ষকে গুরুত্ব সহকারে ভেবে দেখার অনুরোধ জানাই।
বৈদ্যবাটি স্টেশনের কাছে জিটি রোডের উপরে ১১ নম্বর রেলগেটটি একবার বন্ধ হলে খুলতে অনেক সময় লেগে যায়। যানজট সৃষ্টি হয়। এখানে একটি ফ্লাইওভার করলে সাধারণ মানুষ খুবই উপকৃত হবেন।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.