আইসিসিআর-এ ‘ছন্দক’ আয়োজন করেছিল তাঁদের দশম বার্ষিক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা। সতীনাথ মুখোপাধ্যায়ের ‘কর্তা গিন্নির কড়চা’ এবং কাকলী ঘোষের ‘মেঘলা দিনে’ ও শুভ দাশগুপ্তের ‘জুড়ালো হৃদয়’ মনোগ্রাহী। সুছন্দা ঘোষ নিবেদন করলেন তিনটি গান যার মধ্যে ‘আকাশ ভরা সূর্য তারা’ ও ‘ভেঙে মোর ঘরের চাবি’ বেশ পরিশীলিত নিবেদন। এর পর রাজা রায়। শিল্পীর চয়নে ‘রাজার পঙ্খী উইড়্যা গেলে’ সহ তাঁর নিজের দু’টি মৌলিক গান শ্রোতাদের মুগ্ধ করে। সুধীন সরকার শোনালেন ‘কবিগুরু তোমার’ আর ‘কত না সোহাগে’।
|
সম্প্রতি সুজাতা সদনে ‘দীপালিকা’ আয়োজন করেছিল দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের সার্ধশতবর্ষ। অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয় অনিন্দিতার ‘বেলা বয়ে যায়’ গান দিয়ে। এরপর সুপর্ণা ঘোষের পরিচালনায় শুরু হয় মূল অনুষ্ঠান ‘কথায় ও গানে দ্বিজেন্দ্রলাল’। তপন মুখোপাধ্যায়ের সংকলিত কবির জীবনের উল্লিখিত অংশ পাঠ করেন অগ্নিবীণ ও শাক্যদীপা। কবির জীবনের বিভিন্ন সময়ে রচিত গান উপস্থাপনা করেন সুপর্ণা ঘোষ, ডালিয়া মুখোপাধ্যায়, সৃজা মুখোপাধ্যায়, মোমিতা ঘোষ, রীতা রায় ও নিশিথ সাধু। সুপর্ণা ঘোষের কণ্ঠে ‘সারা সকালটি বসে বসে’, ‘বরষা আইল’, কীর্তনাঙ্গের গান ‘চাহি অতৃপ্ত নয়নে’ শ্রোতাদের আপ্লুত করে। হাসির গান ‘কৃষ্ণ রাধিকা সংবাদ’ পরিবেশন করেন শিল্পী নিশীথ সাধু ও সুপর্ণা ঘোষ। তবে সব শেষে সুপর্ণার কণ্ঠে পরিবেশিত ‘মহাসিন্ধুর ওপার থেকে’ গানটি অনুষ্ঠানটিকে উচ্চমাত্রা এনে দেয়।
|
সম্প্রতি শিশির মঞ্চে অনুষ্ঠিত হল সুর ও সাধনার ‘আজ শ্রাবণের আমন্ত্রণে’। অনুষ্ঠানের সূচনা করেন গৌরাঙ্গবিহারী রায়। পরে বক্তব্য রাখেন সভাপতি রামেন্দু চট্টোপাধ্যায়। এ দিন সুমিত্রা সেনকে ‘সারস্বত সম্মান ২০১২’ প্রদান করেন শ্যামলকুমার সেন। এ দিন যাঁরা অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন দীপশ্রী সিংহ, শম্পা কুণ্ডু, শ্রীরাধা বন্দ্যোপাধ্যায়, মনোময় ভট্টাচার্য, কিংশুক রায়, স্বপন বসু, অনসূয়া চৌধুরী, সুপ্রতীক দাস, পার্থ ঘোষ, মধুমিতা বসু। এ দিন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন আয়ারল্যাণ্ডের ২৫ জন ছাত্র-ছাত্রী। |