টুকরো খবর
রাজ্য ভলিবলে দুই বিভাগেই চ্যাম্পিয়ন উত্তর ২৪ পরগনা
তিন দিন ধরে চলা রাজ্য ভলিবল প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত হল বুধবার ডায়মন্ড হারবারে। ওই দিন ফকিরচাঁদ কলেজের পাশের মাঠে ফাইনালে মুখোমুখি হয় বালক বিভাগে উত্তর ২৪ পরগনা এবং মালদহ জেলা। উত্তর ২৪ পরগনা ২৫-২৩ পয়েন্টে মালদহকে হারিয়ে দেয়। অন্য দিকে বালিকা বিভাগে উত্তর ২৪ পরগনার সঙ্গে কোচবিহারের মধ্যে ফাইনাল খেলায় উত্তর ২৪ পরগনা ২৬-২৪ পয়েন্টে হারিয়ে দেয় কোচবিহারকে। এ ছাড়াও তৃতীয় জয়ী দল হিসেবে বালক বিভাগে উত্তর দিনাজপুর ও বালিকা বিভাগে হুগলি জেলা নির্বাচিত হয়। চ্যাম্পিয়ন, রানার্স এবং তৃতীয় স্থানাধিকারী দলকে ট্রফি ও ব্যাগ দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছে। ডায়মন্ড হারবারের মহকুমা শাসক কৌশিক ভট্টাচার্য, এসডিপিও চন্দন নিয়োগী এবং ডায়মন্ড হারবার-১ এর বিডিও নির্মাল্য বাগচি পুরস্কার তুলে দেন। প্রসঙ্গত রাজ্য পঞ্চায়েত যুব আউর খেল (পাইকা)-এর পরিচালনায় এই প্রতিযোগিতায় রাজ্যের ২৭টি জেলা বালক বিভাগে এবং ৯টি জেলা বালিকা বিভাগে যোগদান করেছিল। প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল গত সোমবার। এ বার চতুর্থ বছরে পড়ল এই প্রতিযোগিতা।

দৃষ্টিহীনদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ভারতের
ক্যাপ্টেন শেখর নায়েককে কোলে তুলে উৎসব চ্যাম্পিয়নদের। ছবি: পিটিআই
প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের রিপ্লে! ২০০৭-এ ওয়ান্ডারার্সের ফাইনালের মতোই বেঙ্গালুরুতে দৃষ্টিহীনদের প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালেও সেই পাকিস্তানকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হল ভারত। বৃহস্পতিবার সেন্ট্রাল কলেজ গ্রাউন্ডে আগে ব্যাট করে ভারত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৫৮ রান তোলে। রান তাড়া করতে নেমে পাকিস্তান থেমে যায় ২২৮-৮ করে। ভারতের কেতন ভাই পটেল (৯৮) মাত্র দু’রানের জন্য সেঞ্চুরি ফস্কান। পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ রান মহম্মদ জামিলের (৪৭)।

আলেখিনে চ্যাম্পিয়ন ঝুমায়েভ
ট্রফি হাতে ঝুমায়েভকে অভিনন্দন সূর্যশেখরের। —নিজস্ব চিত্র
ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার বিষ্ণু প্রসন্নকে হারিয়ে আলেখিন চেস ক্লাবের আন্তর্জাতিক দাবা প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হলেন উজবেকিস্তানের মারাত ঝুমায়েভ। বাংলার গ্র্যান্ড মাস্টার দীপ সেনগুপ্তর সামনে হাতছানি ছিল খেতাব জয়ের। তার জন্য একাদশ রাউন্ডের তৃতীয় বোর্ডে স্বপ্নিল ধোপাড়েকে হারাতে হত তাঁকে। কিন্তু তা না হওয়ায় পঞ্চম হয়েই শেষ করলেন বাংলার দাবাড়ু। প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় হয়েছেন দশম রাউন্ডের শেষে শীর্ষে থাকা চেন্নাইয়ের গ্র্যান্ডমাস্টার এসপি সেতুরামন এবং তৃতীয় বিদিত সন্তোষ গুজরাতি। চ্যাম্পিয়ন হয়ে ট্রফি-সহ সাড়ে তিন লক্ষ টাকার আর্থিক পুরস্কারও পেলেন উজবেক গ্র্যান্ডমাস্টার ঝুমায়েভ।

বাকি দুই ম্যাচে নেতা লক্ষ্মী
মনোজ তিওয়ারি নেই। ঋদ্ধিমান রাজি নন। তাই বাংলার শেষ দুটো রঞ্জি ম্যাচে নেতৃত্ব দেবেন লক্ষ্মীরতন শুক্ল। পাশাপাশি থাকছে বিতর্কও। সৌরাষ্ট্র ম্যাচে অশোক দিন্দার ‘উদ্ধত’ মনোভাব নিয়ে অসন্তুষ্ট বাংলা টিম ম্যানেজমেন্ট। দিন্দা নাগপুর টেস্টে প্রথম একাদশে নেই বলে হায়দরাবাদ ম্যাচে তাঁকে ফেরাতে চান সিএবি প্রেসিডেন্ট জগমোহন ডালমিয়া। বাংলা টিম ম্যানেজমেন্ট এবং সিএবি-র একাংশ আবার বলছে, কোনও প্রয়োজন নেই। রামনের সঙ্গে এ দিন আলোচনায় বসেছিলেন ডালমিয়া। ছিলেন প্রধান নির্বাচক দীপ দাশগুপ্ত এবং পিচ কিউরেটর প্রবীর মুখোপাধ্যায়। প্রবীরকে বলা হয়, হায়দরাবাদ ম্যাচে বাউন্সি উইকেট করতে। রামনকে প্রশ্ন করা হয়, কেন সৌরাষ্ট্র ম্যাচে এক স্পিনার ছিল? কেন দেবব্রত দাসকে তিন নম্বরে ব্যাট করতে পাঠানো হয়? রামন বলেন, ‘সব কিছু আমার হাতে নেই।’ কোচকে এও বলে দেওয়া হয়েছে কোনও ভাবেই বিশৃঙ্খলা বরদাস্ত না করতে।

ফের হারলেন সাইনা
সাইনা নেহওয়াল গ্রুপের প্রথম দু’টো ম্যাচ হেরে বিশ্ব সুপার সিরিজ ফাইনালসের শেষ চারে ওঠার লড়াই থেকে প্রায় ছিটকে গেলেন। ডেনমার্কের টাইন বোনের কাছে হারার পর এ দিন সাইনা টুর্নামেন্টের আট প্লেয়ারের মধ্যে সবচেয়ে দুর্বল তাইল্যান্ডের রাতচানক ইন্তাননের কাছে ১৩-২১, ১৬-২১ হারেন। সাইনার পায়ে ছোটখাটো চোট রয়েছে। গ্রুপের শেষ ম্যাচে তাঁর সামনে জার্মানির শেঙ্কে।

মন্টেসরি টিটি শিবির
ভবানীপুরে শনিবার দেশের প্রথম মন্টেসরি টেবল টেনিস শিবিরের উদ্বোধন করবেন দুই জাতীয় তারকা মৌমা দাস ও সৌম্যদীপ রায়। ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভবানীপুর ব্যায়াম সঙ্ঘের এই ক্যাম্পে ৫-৭ বছরের ৬০ জন শিক্ষার্থীকে টিটি কোচিং দেওয়া হবে।

বালাজির বদলি বিনয়
মনোজ তিওয়ারির পর ভারতের টি-টোয়েন্টি দলে চোটের কারণে ফের বদল। এ বার বুড়ো আঙুলের চোটে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে দু’ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন পেসার লক্ষ্মীপতি বালাজি। তাঁর বদলে দলে ঢুকলেন কর্নাটকের পেসার বিনয় কুমার।

শহরে জাতীয় ব্রিজ
থাকবে ২০-২৫টি দল। দেশের নামকরা প্রায় সব খেলোয়াড়ই। যাঁদের নিয়ে কলকাতায় বসতে চলেছে ব্রিজের শীতকালীন জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ। টুর্নামেন্ট হবে গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে, ১৬-২২ ডিসেম্বরে।

নতুন অবতারে মজে বার্সা
ছেলে থিয়াগোকে নিয়ে বার্সেলোনার রাস্তায় মেসি। সঙ্গে মা আন্তোনেলা। ছবি টুইটারের সৌজন্যে।
গার্ড মুলারের মরসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড চুরমার করার পর নতুন অবতারে লিয়নেল মেসি! পায়ে ফুটবল নিয়ে তাঁকে দেখতে অভ্যস্ত বার্সেলোনা। এ দিন দেখল ছেলে থিয়াগো কোলে গদগদ নতুন বাবাকে। বান্ধবী ও ছেলের মা আন্তোনেলার সঙ্গে ছেলে কোলে বার্সেলোনার রাস্তায় বেরিয়েছিলেন মেসি। থিয়াগোর জন্মের পর এই প্রথম মেসি-পরিবারকে দেখা গেল প্রকাশ্যে। এবং নতুন জল্পনা শুরু হল- থিয়াগোর পায়ে কতদূর সুরক্ষিত থাকবে মেসি-সাম্রাজ্যের ম্যাজিক! এ দিকে, ফুটবল মাঠে মুলারের ৮৫ গোলের রেকর্ড ভেঙে দেওয়ার পরেও থামার লক্ষণ দেখাচ্ছেন না মেসি। রবিবার রিয়াল বেতিসের বিরুদ্ধে জোড়া গোলের পরে বুধবার কোপা দেল রে-র ম্যাচে এফ সি কর্ডোবার বিরুদ্ধেও জোড়া গোল করে গোলের সংখ্যা নিয়ে গিয়েছেন ৮৮-তে। এখন মেসি কোথায় থামবেন সেটা নিয়ে জল্পনা চলছে। তবে বার্সেলোনার রাস্তায় তাঁকে বারবার ছেলের কপালে চুমু খেতে দেখার পরে থিয়াগোর সম্ভাব্য ফুটবল ভবিষ্যৎ নিয়ে চর্চা আরও জমেছে।

অন্য খেলায়
সাহাপুর মিতালি সংঘের সাবজুনিয়র ফুটবল শুরু শুক্রবার। ফাইনাল রবিবার। সব ম্যাচই নিজেদের মাঠে নৈশালোকে।




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.