ছবি: টাবু
দেশ: পর্তুগাল
পরিচালক: মিগুয়েল গোমেস
সাল: ২০১২
এক ছিলি উনিশ শতকীয় জঙ্গুলে আফ্রিকায় এক পর্তুগিজ পর্যটক। টুপি-রাকস্যাক-ক্রসবেল্ট-পিস্তল-সাহসী সতর্ক চাউনি, স্মার্ট সাবধানী পদক্ষেপ। ভয়েস ওভার জানিয়ে দিচ্ছে, মানুষটা মৃতা স্ত্রীর ‘জ্যান্ত’ স্মৃতির আওতা থেকে প্রাণপণে পালাতে চাইছে। কিন্তু রেহাই মিলল কই! বিরহিণী স্ত্রীর অলৌকিক ছায়া পিছু-পিছু! স্মৃতিকাতর স্বামী শেষ পর্যন্ত জলে ঝাঁপ দিয়ে কুমিরের মুখে আত্মহত্যা করে। পরের দৃশ্যে নদীর ধারে প্রেম-পিয়াসি ওই প্রেত-নারী আর বিষণ্ণ কুমিরটিকে পাশাপাশি বসে থাকতে দেখা যায়। পর্দায় ফুটে ওঠে একটা লাইন ‘তুমি কখনওই তোমার হৃদয়ের কাছ থেকে পালাতে পারো না।’
এই প্রি-টাইট্ল সিকোয়েন্স দিয়েই ছবি শুরু। ওই আফ্রিকা, ওই কুমিরটা আবার ফিরে আসবে এই ছবির দ্বিতীয় পর্বে, যার নাম ‘প্যারাডাইস’। পরিচালক বলেছেন, কুমিরকে দেখে তাঁর প্রাগৈতিহাসিক কোনও জন্তু মনে হয়। যেন মানুষের অনেক ভুলে যাওয়া স্মৃতি সে তার ওই বেঢপ মাথার মধ্যে পুরে চুপ করে রোদ পোহাচ্ছে। কুমির তাই এখানে স্মৃতি আর সময়ের মেটাফর। ছবিটাও তো তাই। সময়ের সঙ্গে খেলা করবার জন্যই যেন ছবিটা বানানো। একেবারে নাম থেকেই পুরনো সময়ের চিহ্নটা ছবিটার গায়ে দেগে দেওয়া। ১৯৩১-এ তাঁদের দক্ষিণ সমুদ্র অভিযানের স্মৃতি নিয়ে রবার্ট ফ্ল্যাহার্টির সঙ্গে ‘টাবু’ নামেই একটা ছবি বানিয়েছিলেন এফ ডব্লিউ মুরনাউ। সে ছবিরও দু’টো পর্ব: ‘প্যারাডাইজ’ ও ‘প্যারাডাইজ লস্ট’। গোমেস এই পর্ব-ভাগ দুটোকে উল্টে দিয়েছেন আর ২০১২-র ছবির শরীরে ও মেজাজে সেই সাদা-কালো, নির্বাক ইমেজ-এর ভিন্টেজ স্মৃতিমেদুরতা ফিরিয়ে এনেছেন। সেই সঙ্গে আলতো ফিরিয়েছেন আফ্রিকার ঔপনিবেশিক স্মৃতিসত্তার সুখ-যন্ত্রণাকেও।
প্রথম পর্ব ‘প্যারাডাইজ লস্ট’-এ দেখি আজকের লিসবন, এক খিটখিটে, প্রায় স্মৃতিভ্রষ্ট বুড়ি অরোরা আর তার প্রতিবেশিনী মাঝবয়সি মানবাধিকার-কর্মী পিলারকে। অরোরার সব সময় মনে হয় তার কৃষ্ণাঙ্গ কাজের মেয়েটি তাকে জাদু-টোনা করছে। এখানেও সেই ঔপনিবেশিক অতীত অরোরাকে অবচেতনেও তাড়া করছে। পিলারের কাছে অরোরা প্রলাপেও দু’এক বার বিড়বিড় করেছে পাপের রক্ত তার হাতে! এমনি করেই আধুনিক লিসবনের গায়ে জমতে থাকে অতীতের শ্যাওলা। এরই মধ্যে অরোরা আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে। বারবার ভেঞ্চুরা নামে এক জনের সঙ্গে দেখা করতে চায়। কিন্তু ভেঞ্চুরা যখন এসে পৌঁছয়, অরোরা বেঁচে নেই। গল্প এখানে শেষ হয় না। ভেঞ্চুরা এ বার তার স্মৃতির ঝাঁপি খুলে বসে। সেখান থেকে উপচে আসে আফ্রিকা উপনিবেশ, আর সেই ঔপনিবেশিক আফ্রিকায় এক চা-বাগান মালিকের দেমাকি যুবতী বউয়ের সঙ্গে প্রতিবেশী যুবকের তুমুল পরকীয়ার কিস্সা। যুবতীটি অরোরা, প্রেমিকটি ভেঞ্চুরা। এমনি করেই স্বর্গভ্রষ্ট লিসবন থেকে ন্যারেটিভ এক ছুটে চলে যায় স্মৃতিস্বর্গের আফ্রিকায় স্মৃতির ধূলিকণা জুড়ে জুড়ে জ্যান্ত হয়ে ওঠে ‘লস্ট প্যারাডাইজ’।
এই পর্বে পরিচালক ভেঞ্চুরার স্মৃতির চা-বাগান, জঙ্গল, সাভানা, ঝোপঝাড় ধরে হাঁটলেও গল্পটা কিন্তু তাঁর কাছে খুব জরুরি নয়। তিনি বরং গল্পের হয়ে ওঠাটাকেই বোঝাতে চেয়েছেন। জমানো অতীতের শিশি থেকে স্মৃতি ঢেলে ঢেলে, কী ভাবে ফুটে ওঠে আখ্যানের শরীর, দেখতে চেয়েছেন। অরোরার প্রতিবেশিনী পিলার সেই আখ্যানের স্রেফ শ্রোতা বাইরের লোক। এই অভিনেত্রীকে তাই মিগুয়েল বলেই রেখেছিলেন, ‘আপনি ক্যামেরার দিকে এমন ভাবে তাকাবেন, যেন আপনার চোখের সামনে সব সময় একটা সিনেমা ঘটে যাচ্ছে।’ স্মৃতির এই সিনেমার রং পুরোটাই সাদা-কালো, কিন্তু ছবির দুটো পর্বের সাদা-কালোর চরিত্র আলাদা। লিসবন-পর্বে ৩৫ মিমি সাদা-কালো ফিল্ম-স্টক ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে আজকের চেহারাটা এখানে ধূসর, বিষণ্ণ, কিন্তু টাটকা-উজ্জ্বল। আর গল্প যখন আফ্রিকায় নাম-না-জানা পর্তুগিজ উপনিবেশে, তা তোলা হয়েছে ১৬ মিমি-তে। সে ছবিতে ‘গ্রেন’ অনেক বেশি। সময়ের উত্তাপ অনেক কম। ইমেজগুলো নরম, ভিজে-ভিজে, স্বপ্ন মায়ায় মাখামাখি। যেন স্মৃতি বা পুরনো নিউজরিলে ধরে রাখা ইতিহাস। ছবিটা এই স্মৃতি, ছায়া, ইতিহাসের মেলামেশা। অরোরা আর ভেঞ্চুরার উতরোল রোমান্স সেখানে স্মৃতির গহনে গোপন, নিষিদ্ধই থেকে যায় যেমন করে গোপন রেখে দেওয়া হয় উপনিবেশের অনেক দুঃসহ অতীত অনেক রক্তমাখা যন্ত্রণার ইতিহাস। নিষেধের পাহারা, স্মৃতিকে নিরাপত্তাও দেয় কিন্তু।

নতুন শিক্ষা বিল আনল রাজ্য সরকার। মাধ্যমিক পর্যন্ত পাস-ফেল তুলে দেওয়া হল ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে পাসের জন্য মাত্র ১৫% নম্বর আবশ্যক করা হল। শিক্ষামন্ত্রী জানালেন, পরীক্ষার সময় তিনটি ‘লাইফলাইন’ দেওয়া হবে কেবিসি-র ধাঁচে। ১) কোনও একটি পরীক্ষায় অবাধ টোকাটুকি করতে দেওয়া হবে। ২) ছেলেমেয়ের হয়ে কোনও একটি পরীক্ষা বাবা-মা অথবা গৃহশিক্ষক দিতে পারবেন। ৩) অঙ্ক পরীক্ষায় পাশের ছাত্রের দেখে শুধু উত্তরটুকু টুকতে পারলেই অর্ধেক নম্বর। ফেসবুককেও ক্লাস ফাইভ থেকে আবশ্যিক বিষয় করে দেওয়া হচ্ছে। গত বছর লাশ কাটতে গিয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়া একাধিক ছাত্রছাত্রীর কথা মাথায় রেখে ডাক্তারি সিলেবাস থেকে মরা মানুষ তুলে কুনো ব্যাংকে অন্তর্ভুক্ত করা হল। প্রেয়ার লাইনে ছাত্রছুট কমাতে ‘টুনির মা’, ‘কোলাভেরি ডি’ (বহু বছর আগের ধ্রুপদী হিট) গাইতে দেওয়া হবে। প্রত্যেক কলেজের বাইরে একটি সাইনবোর্ড লাগানোর নির্দেশ দেওয়া হল যাতে অধ্যাপকদের উদ্দেশ্যে লেখা থাকবে, ‘ছাত্র হইতে সাবধান, গণটোকাটুকিতে বাধা দিয়া ছাত্র ইউনিয়নের ঢিলে কপাল ফাটিলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকিবে না!’ অবশ্য শিক্ষকদের ঝুলিও শূন্য রইল না। প্রত্যেক মাসে একটি অবাধ্য ছাত্রের একটি কান ছিঁড়ে নেওয়া বা ডান হাতের একটি আঙুল গুঁড়িয়ে ফেলার অনুমতি দেওয়া হল। বনগাঁর এক স্কুলশিক্ষক এক ছাত্রের মাথা ফাটিয়ে এই বিলকে স্বাগত জানালেন।

প্রসাংঘাতিক বড়লোকিয়ানা
দেখানোর দশটা উপায়

১ ব্র্যান্ডেড জুতো পরে দাঁত মাজুন।

২ কমোডের ফ্লাশে ওয়াটার ফিল্টার লাগান।


৩ খাটে এস্কালেটর
ফিট করুন।

৪ রান্নাঘর থেকে ডাইনিং টেবিলে
খাবার আসুক কনভেয়র বেল্ট-এ।


৫ শাওয়ার বাতিল করে ট্রেন্ড হাতি পুষুন। বাথটবে থাকবে, শুঁড়ে চান করাবে।


৬ গরম কালে হেলিকপ্টারের
পাখার হাওয়া খেতে খেতে
রাস্তা দিয়ে হাঁটুন।

৭ পোষা টিয়াকে মোবাইল কিনে দিন,
নতুন কথা শিখল কি না জানতে
দিনে ২৪৯ বার ফোন করুন।

৮ ভিখিরিকে
অ্যাকাউন্ট
পেয়ি চেক দিন।


৯ সারভেন্টস কোয়ার্টারের বাথরুমের সামনে
সিকিয়োরিটি মোতায়েন করুন। অর্ডার দিন, সে যেন
অনর্থক প্যাঁকপ্যাঁক যন্ত্র বোলায় ও হ্যারাস করে।

১০ লোক ভাড়া করে তাদের স্বপ্ন
দেখতে বলুন। কেউ দুঃস্বপ্ন দেখে
ফেললে, মোটা ফাইন নিন।

• সরগরম বিধানসভা ভোটের বাজারে নিখুঁত বাজারি বাস্তববুদ্ধি আর আত্মপ্রচারের কম্বো দেখিয়ে গুজরাত ট্যুরিজ্ম ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি ফেঁদেছেন ‘ইলেকশন ট্যুরিজ্ম’! লক্ষ্য: আসন্ন নির্বাচনকেই বিদেশি ট্যুরিস্টদের কাছে চূড়ান্ত আকর্ষণীয় কাণ্ড করে তোলা। সামনেই আসছে রাজ্যের কচ্ছ অঞ্চলের সুবিখ্যাত ‘রন মহোৎসব’, তার হপ্তাখানেক আগেই বিধানসভা ভোট, তাই কর্তাদের সবিনয় নিবেদন: বেড়াতে আসুন, কিন্তু এক সপ্তাহ আগেই আসুন প্লিজ, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রে ভোট জিনিসটাও দেখার মতো, সেটা মিস করবেন না। ভ্রমণসূচিতে আছে শাসক দল বিজেপি ও বিরোধী কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ, আড্ডা, কর্তারা নির্বাচন কমিশনের কাছে চিঠি লিখে আর্জিও জানিয়েছেন বিদেশি ট্যুরিস্টদের কয়েকটি পোলিং বুথের ভিতর নিয়ে গিয়ে ভোট কী ভাবে হয় হাতে-গরম দেখানোর, যদিও এখনও অবধি কোনও উত্তর আসেনি। লন্ডনে সদ্য-অনুষ্ঠিত ‘ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজ্ম মার্ট’-এ এই ধারণার উদ্ভব। কর্তারা আমদানি-করা এই আইডিয়া কাজে লাগাতে চান এখন, সাফল্য বুঝে ২০১৪-র সাধারণ নির্বাচনেও। ভোটের মতো রাজনৈতিক নীচতা-ঝঞ্ঝাট-সর্বস্ব ব্যাপারটাকেও যাঁরা বাণিজ্যমূল্যসমৃদ্ধ একটা সামাজিক কার্নিভাল করে তুলতে পারেন, তাঁদের চিন্তাভাবনাকে হ্যাট্স অফ।

• বিমান-উড়ানের একাকী সময়টা কাঁহাতক আর ঘুমিয়ে কি বই-ম্যাগাজিন-ল্যাপটপে মুখ গুঁজে কাটানো যায়? বা, হয়তো স্টপওভারে বেশ কয়েক ঘন্টার রাম-বোরিং প্রতীক্ষা। ত্রাণ করতে এল ডেটিং ওয়েবসাইট মিট অ্যাট দি এয়ারপোর্ট ডট কম। রেজিস্টার করুন, আপলোড করুন নামধাম, স্ট্যাট্স ও স্টেটাস, আর হ্যাঁ, অবশ্যই উড়ানের ডিটেল। ওয়েবসাইট খুঁজে দেবে প্লেনতুতো বন্ধু। এয়ারপোর্ট লাউঞ্জে বা প্লেনে ওঠার আগে ডিপারচার গেটে দেখা দেবেন আপনার ‘ডেট’। স্টিভ পাস্টারনাক এই সাইটের জনক, দেড় বছর বয়স ওয়েবসাইটের, এখনই সদস্য কুড়ি হাজার, এয়ারপোর্ট ডেটিং বেজায় হিট আমেরিকা জার্মানি মেক্সিকোয়, বিশেষত কাজের সূত্রে আকছার দেশে-বিদেশে উড়ে-বেড়ানো কমবয়সি ছেলেমেয়েদের কাছে। এতই ব্যস্ত তাঁরা যে ঘরে ফেরার দু’দণ্ড সময় নেই, প্রেমট্রেম তো দূর অস্ত, অনেকেই নাকি বিমানবন্দর-ডেটিং করতে গিয়ে পাকা করে ফেলেছেন তোফা বিজনেস ডিল, কেউ পেয়েছেন দারুণ যৌন সঙ্গী বা ভালবাসার মানুষকেই। এক জীবনে মানুষ চেনা দুষ্কর, আর এক উড়ানে? আপাত-বৈপ্লবিক এই ধারণা পরোক্ষে একা মানুষের দীঘল ছায়াটাকেই দীর্ঘতর করল কি?
খোকা গেল দিন কাটাতে ক্ষীর নদীর কূলে
একমেটে জল দেখে দেখে ওষ্ঠ পড়ে ঝুলে
পরদিন যায় ভিড়-নদীতে, স্পিড-ফোয়ারা ছোটে
একশো মজার ফিল্ডে খোকার তিনতলা হাই ওঠে
১¶
একটাই ঘা হয়েছে যার।
২¶
বোর, বা, বন্য শুয়োর।

• একঘেয়েমি: আকাঙ্ক্ষার আকাঙ্ক্ষা।
লিও তলস্তয়

• মনুষ্যসমাজের আদ্ধেক পাপের মূলে আছে একঘেয়েমির ভয়।
বার্ট্রান্ড রাসেল

• মহাজাগতিক একঘেয়েমির ছায়ার নীচে নারীর সুগোল নিতম্বের হাসি জীবনের সার।
মোপাসাঁ

• যাদের খুব বোর লাগে, তারা যদি না ঘুমোয়, খুব নিষ্ঠুর হয়। এই যুগের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য যে একঘেয়েমি আর নিষ্ঠুরতা, তা কাকতাল নয়।
রেনাটা অ্যাডলার

• এক বিরাট কোটেশন, যখন কেউ বলে সব কিছুই বোর লাগছে, আসলে তার বোর লাগছে: নিজেকে। বহু মানুষ এই থিমেই বেজেছেন, একঘেয়েমি lies in the mind of the একঘেয়ে। এত বড় লীলাক্ষেত্রর মধ্যিখানে বসে যদি হাই ওঠে, তবে তুমি মেগা-বুদ্ধু। কেউ বলেছেন, বোর লাগছে মানেই, তুমি তোমার ক্ষমতার পূর্ণ ব্যবহার করছ না। কেউ বলেছেন, তা কেন, ‘বোর লাগছে’ শেষ অবধি এ পৃথিবীর কঠোরতম সমালোচনা। কামু বললেন, সত্যি বলতে, সব্বাই টানা বোর হচ্ছে, আর কয়েকটা অভ্যেসের কাছে নিজেকে উৎসর্গ করছে।

• প্রঃ বোরিং কে?
গর্গরেফ: যে নিজের চুটকিতে নিজে সর্বাধিক হাসে।
প্রঃ বোরডম কী করে?
গর্গরেফ: তৈরি করে আশ্চর্য কাণ্ড: অ-স্বতঃস্ফূর্ত পরকীয়া।
প্রঃ বোরডম-কে লোকে কী বলে ডাকে?
গর্গরেফ: শান্তি। গভীরতা। প্রঃ একঘেয়েমি কী শেখায়?
গর্গরেফ: মানুষ কত তুচ্ছ, কেন কাগজে ছাপা হয় শব্দছক-গুচ্ছ।
একঘেয়ে




First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.