মধুসূদন মঞ্চে ‘সমারোহ’ আয়োজিত অনুষ্ঠানের শুরুতেই ঠিকঠাক ভাবে আসরের সুরটি বেঁধে দিলেন অচিন মুখোপাধ্যায় তাঁর পরিশীলিত লাবণ্যময় কণ্ঠে ‘অনেক কথা বলেছিলেম’। রোদসী ঘোষ শোনালেন ‘পুব হাওয়াতে’। সুব্রত ঘোষের দু’টি গানেই মনে হল আরও অনুশীলন প্রয়োজন। পরে দু’টি গানেই সুছন্দা ঘোষ সুন্দর, সপ্রাণ। ‘শাওন গগনে’, ‘বাদল দিনের’ গানে তারই ছোঁয়া। শম্পা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গানে প্রাণ বড় কম। মানসী ভট্টাচার্য আরও ম্লান। চমৎকার মেজাজে, রেওয়াজি কণ্ঠে দুটি গানেই পরিবেশ বদলে দিলেন অভিজিৎ গুহ। ‘আবার এসেছে আষাঢ়’, ‘ওই যে ঝড়ের মেঘে’ প্রশংসনীয়। মৃন্ময় রায়ের একটি গান বেশ স্বচ্ছন্দ। তবে দু’টি গানেই নিখুঁত ভাবে স্বরলিপি পড়ে গেলেন দেবী কেশ। মধুমিতা ঘোষ ভট্টাচার্য সুরেলা। কিন্তু স্বরনিয়ন্ত্রণে মন দিতে হবে। অনুশীলা বসুর ‘বজ্রমানিক দিয়ে গাঁথা’ ওঁর গলায় বেশ মানিয়েছে। তবে সব শেষে মাতিয়ে দিয়েছেন শ্রীকান্ত আচার্য। কী যে গভীরতা ওঁর গানে। ‘মনে হল যেন’-র আর্তি, ‘তিমির অবগুণ্ঠনে’র বিস্ময়, ‘মনে কী দ্বিধা’-র বেদনা শ্রোতাদের মনে থাকবে বহু দিন।
|
হৈমন্তী শুক্ল
ভজনের সংকলন ‘বন্দনা’।
১০টি হিন্দি গানের ভজন।
রাগা থেকে প্রকাশিত। |
সকল রসের ধারা
রবীন্দ্রসঙ্গীত কাকলি দাসের
কণ্ঠে।
১০টি গান।
সিডি। কসমিক। |
যদি কখনও
আধুনিক গানে ইন্দ্রাণী সেন,
অলক
রায়চৌধুরী, শ্রাবন্তী ভৌমিক প্রমুখ।
১২ টি গান।
সিডি। গাথানি। |
লাইফ অ্যাট দ্য স্পেস ইন
রুদ্র রায়, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়,
শ্রীতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ।
সারেগামা। |
হাত রেখেছি হাতে
বিভিন্ন কবির সংকলন
থেকে সতীনাথ মুখোপাধ্যায়,
চৈতালি পাল রায় প্রমুখ।
গাথানি। |
|
|