সাসপেন্ড ৫ পুলিশকর্মী
নিজস্ব সংবাদদাতা • বহরমপুর |
দু’দিন আগে জেলা জজ কোর্ট পুলিশ লক-আপ থেকে বিচারাধীন বন্দি পালানোর ঘটনায় এক জন এএসআই-সহ ৫ পুলিশকর্মীকে ‘সাসপেন্ড’ করেছে জেলা পুলিশ প্রশাসন। শুক্রবার সন্ধ্যায় বহরমপুর জেলে নিয়ে যাওয়ার জন্য কোর্ট পুলিশ লক-আপ থেকে বিচারাধীন ৭ বন্দিকে বের করে লাইন দিয়ে গাড়িতে তোলার সময় তারা পালানোর চেষ্টা করে। তার মধ্যে দু’জনকে পুলিশ ধরে ফেলে। বাকি ৫ জন পালিয়ে যায়। তাদের হদিস মেলেনি। শনিবার জেলা আর্মড পুলিশের এএসআই আবদুল মোকিন-সহ কনস্টেবল ফুলকুমার রায়, সুনীল আইচ, প্রাণগোপাল সরকার ও আনন্দ মণ্ডলকে সাময়িক ভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবির বলেন, “তদন্তে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় অভিযুক্ত ওই ৫ পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।”
|
তরুণীকে কটূক্তি, মারধর
নিজস্ব সংবাদদাতা • বেলডাঙা |
ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার রাতে মামার সঙ্গে বাড়ি ফেরার পথে জনাকয়েক যুবক দুই তরুণীকে কটূক্তি করে বলে অভিযোগ। ওই দুই তরুণীর মামা প্রতিবাদ করলে ধস্তাধস্তি হয়। তারপর ওই যুবকেরা তাঁদের বাড়িতে চড়াও হয়ে মারধর করে বলে অভিযোগ। ওই দুই তরুণীর দাদু, কালীগঞ্জের সাজাপুর গ্রামের বাসিন্দা শ্রীদাম হালদার বলেন, “আমার দুই নাতনি আমার ছেলে সুজিত হালদারের সঙ্গে বাড়ি ফিরছিল। সেই সময় স্থানীয় এক যুবক তাদের কটূক্তি করে। তখন আমার ছেলের সঙ্গে তার ধস্তাধস্তি হয়। রাতের দিকে ওরা চড়াও হয়। আমরা দেবগ্রাম পুলিশ ফাঁড়িতে অভিযোগও করেছি।” পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত পলাতক। |
লরির ধাক্কায় মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • কৃষ্ণনগর |
লরি চাপা পড়ে মৃত্যু হল এক মহিলার। সোমবার বিকেলে ফুলিয়ার কলোনি এলাকার ঘটনা। মৃতের নাম সরস্বতী বর্মন (৩৪)। বাড়ি শান্তিপুরের ফুলিয়া-বুঁইচাপাড়ায়। ক্ষতিপূরণের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা।
|
তেহট্ট নিয়ে তদন্তের আর্জি |
তেহট্টের ঘটনায় মানবাধিকার কমিশনের প্রতিনিধিদের দিয়ে তদন্ত করানোর আর্জি জানাল এপিডিআর। তাদের বক্তব্য, তেহট্টে নিহত এবং আহতদের যথার্থ ক্ষতিপূরণ, চিকিৎসাধীনদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতেও কমিশনের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। সোমবার এপিডিআরের প্রতিনিধি দল কমিশনের চেয়ারম্যান অশোক গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করে ওই অনুরোধ জানান। পরে অশোকবাবু জানান, এপিডিআরের কাছে তেহট্ট-তথ্য চাওয়া হয়েছে। সেগুলি পেলে কমিশন খতিয়ে দেখবে।
|
এক ছাত্রের দেহ উদ্ধার করল পুলিশ। নাম সন্দীপ পাল। সারগাছি রামকৃষ্ণ মিশনের দশম শ্রেণীর ওই ছাত্রকে তার বাড়ির লোকজন টিভি দেখা নিয়ে বকাবকি করেছিল। সন্দেহ সেই অভিমানেই সে গলায় ফাঁস দেয়। |