‘পাত্রীর’ বাড়ি থেকে দেহ মিলল শিক্ষকের
নিজস্ব সংবাদদাতা • রানাঘাট |
বিয়ে করতে চেয়ে নিজেই বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন খবরের কাগজে। ‘পাত্রীর’ সঙ্গে চাক্ষুস দেখা না হলেও ফোনে আলাপ হয়েছিল তাঁর। দিন কয়েক ধরে তাঁদের কথাবার্তায় ‘সম্পর্ক’ও গড়ে উঠেছিল বলে জানিয়েছেন হুগলির সোদপুর হাইস্কুলের শিক্ষক স্বপন মণ্ডল নামে ওই যুবকের ঘনিষ্ঠেরা। এরপরেই মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই মেয়েটির বাড়ি গিয়েছিলেন তিনি। একাই। বুধবার সেখান থেকেই মিলল স্বপনবাবুর ঝুলন্ত দেহ। পাওয়া গিয়েছে একটি স্বহস্তে লেখা চিরকুটও। তাতে ওই শিক্ষক লিখেছেন, ‘‘ফোন করে আমায় ডেকে নিয়ে এসে আটকে রাখা হয়েছে। তাই আত্মহত্যা করতে বাধ্য হলাম।” পুলিশ ওই মহিলাকে আটক করেছে। পুলিশ জানায়, বছর কয়েক আগে স্বপনবাবুর প্রথম পক্ষের বিয়ে ভেঙে গিয়েছিল। তারপরেই অবশ্য তিনি ফের বিয়ে করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছিলেন।বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন সেই মতো। স্বপনবাবুর দাদা সুভাষবাবু বলেন, “কয়েক দিন আগে ভাই বিয়ের কথা জানিয়েছিল। তারপরেই এই কাণ্ড। বুঝতে পারছি না কী হল। কেনই বা সে আত্মঘাতী হল।”
|
নাবালিকার বিয়ে রুখল প্রশাসন
নিজস্ব সংবাদদাতা • ডোমকল |
ফের নাবালিকার বিয়ে রুখল প্রশাসন। বুধবার ডোমকলের চাঁদপুরের সাহাজিপাড়ার বরজাহান শাহ তাঁর নাবালিকা মেয়ের বিয়ের আয়োজন করেছিলেন। যার সঙ্গে মেয়ের বিয়ে ঠিক করেছিলেন হরিহরপাড়ার সেই পাত্রও এখনও সাবালক হয়নি। এদিকে মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে প্রায় সব রকম আয়োজনই সেরে ফেলেছিলেন বরজাহান। কিন্তু বর পৌঁছানোর আগেই গোপনসূত্রে খবর পেয়ে সটান বরজাহানের বাড়িতে চলে আসেন ডোমকলের বিডিও রবীন্দ্রনাথ মিশ্র ও ডোমকলের আইসি কৌশিক ঘোষ। তাঁরা বাড়িতেই বরজাহানকে বুঝিয়ে মেয়ের বিয়ে বন্ধ করে দেন। ‘মেয়ে সাবালিকা হওয়ার আগে বিয়ে দেব না’ বরজাহানের কাছে এমনই একটি মুচলেকাও লিখিয়ে নিয়েছেন প্রশাসনের কর্তারা।
|
সামনেই কালীপুজো |
|
|
কৃষ্ণনগর পালপাড়ায় দেবী মূর্তির পাশেই চলছে মুণ্ডমালার মুখ তৈরি। ছবি: সুদীপ ভট্টাচার্য। |
|
অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক ব্যক্তির। নাম নীলরতন কোনাই (৫৫)। বাড়ি খড়গ্রাম থানার গুরুলিয়া গ্রামে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অগ্নিদগ্ধ হন ওই ব্যক্তি। হাসপাতালেই মারা যান তিনি।
|
লরির ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হল রাখহরি মাল (৪৮) নামে এক ব্যক্তির। বুধবার দুপুরে রঘুনাথগঞ্জের সিদ্ধিকালী মোড়ে দুর্ঘটনাটি ঘটে। |