স্ত্রীর সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে মাস তিনেক আগে আত্মঘাতী হয়েছিলেন স্বামী। গোয়াল ঘরের যে বাঁশের সঙ্গে স্বামীর গলায় দড়ি দেওয়া ঝুলন্ত দেহ মিলেছিল, সেই বাঁশের সঙ্গেই ফাঁস দিয়ে ঝুলে পড়লেন স্ত্রী। মৃত্যু হয়েছে তাঁর। শুক্রবার ভোরে ঘটনাটি ঘটেছে আরামবাগের শীতলাপুর গ্রামে। পুলিশ জানায়, মৃতার নাম আঙ্গুরা বেগম (৪৫)। তাঁর দেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন পরিবারের লোকজন। দেহ উদ্ধার করে ময়না-তদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ। আঙ্গুরার ছেলে আনসার হোসেন শাহ বলেন, “বাবা তোজাম্মেল দিনমজুরি করতেন। মাস তিনেক আগে এক রাতে মায়ের সঙ্গে তাঁর সাংসারিক কারণে ঝগড়া হয়। সকালে উঠে বাড়ির লাগোয়া গোয়ালে গিয়েছিলেন বাবা। অনেক ক্ষণ না আসায় আমরা দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকে দেখি, বাঁশের সঙ্গে গলায় দড়ির ফাঁস লাগানো দেহ ঝুলছে তাঁর।’’ আনসার জানান, এই ঘটনার পর থেকেই মনমরা হয়ে পড়েছিলেন মা। চুপচাপ থাকতেন। বাবার মৃত্যুর জন্য নিজেকে দায়ী মনে করতেন। এ দিন সকালে গোয়ালের কাজে গিয়েছিলেন তিনি। বেরোতে দেরি দেখে খোঁজ নেন পরিবারের লোকজন। দেখা যায়, একই ভাবে একই বাঁশে গলায় দড়ি দিয়েছেন তিনি।
|
চলন্ত সাইকেল থেকে পড়ে মৃত্যু হল এক মহিলার। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে গোঘাটের বালিধ্যা গ্রামে। পুলিশ জানায়, মৃতার নাম শেফালি ভট্টাচার্য (৪৫)। তিনি গিয়েছিলেন কাছেই পাণ্ডুগ্রামে মেয়ের বাড়িতে। সেখান থেকে নাতির সাইকেলের পিছনে ক্যারিয়ারে বসে ফিরছিলেন শেফালিদেবী। বাড়ির কাছেই শিবমন্দিরের সামনে চলন্ত সাইকেল থেকে বেসামাল হয়ে পড়ে যান তিনি। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয় আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে। রাতে সেখানেই মারা যান শেফালিদেবী। দেহ ময়না-তদন্তে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
|
মন্দিরের চাতাল থেকে উদ্ধার হল মাস ছয়েকের শিশুকন্যা। শুক্রবার, লিলুয়ার দাগারবাগান এলাকায়। মন্দির থেকে কান্নার আওয়াজ শুনে স্থানীয় বাসিন্দারা গিয়ে দেখেন তোয়ালে জড়ানো অবস্থায় রয়েছে শিশুটি। তার মাথা দেহের তুলনায় অনেকটাই বড়। দেহ খর্বাকৃতি। পুলিশ তাকে জয়সোয়াল হাসপাতালে ভর্তি করেছে। ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ।
|
নিখোঁজ মানসিক প্রতিবন্ধী সৌরভ বন্দ্যোপাধ্যায়ের খোঁজ মিলল হাওড়ার হাসপাতালে। হাওড়া (গ্রামীণ) পুলিশ সুপার জানান, ওই যুবককে অ্যাম্বুল্যান্সে করে বাড়ি পাঠানো হয়েছে। |