হুগলি জেলার ধনেখালি গ্রামীণ হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা দিনের পর দিন বাড়ছে। সেই তুলনায় চিকিৎসক, নার্স এবং চতুর্থ শ্রেণির কর্মী কম। বহির্বিভাগে প্রতিদিন কয়েকশো রোগী চিকিৎসার জন্য আসেন। সেই অনুপাতে চিকিৎসক না থাকায় তাঁদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। এখানে কোনও জরুরি পরিষেবার ব্যবস্থা নেই। নেই স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞ। অপারেশন থিয়েটার এবং দামি যন্ত্রপাতি থাকলেও অস্ত্রোপচার না হওয়ায় সে সব নষ্ট হচ্ছে। প্যাথলজি বিভাগের পরীক্ষাগারে আরও আধুনিক যন্ত্রপাতি প্রয়োজন। আবাসনগুলিরও আশু সংস্কার হওয়া দরকার। রোগীদের জন্য প্রয়োজন শৌচাগারেরও। অবিলম্বে এই হাসপাতালটির আধুনিকীকরণের জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। শেখ সিরাজ। ধনেখালি, হুগলি।
|
হুগলির চণ্ডীতলা থানা এলাকার আঁইয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন কল্যাণবাটি থেকে ফুরফুরা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার হোসেনপুর পর্যন্ত বিস্তৃত মোরাম রাস্তাটিতে বড় বড় গর্ত হয়ে গিয়েছে। সামান্য বৃষ্টিতে মোরাম উঠে যাচ্ছে। নরম মাটি ফেলে গর্ত বোজানোর চেষ্টা হলেও বৃষ্টিতে তা খুব কার্যকর হচ্ছে না। অবিলম্বে গর্ত বোজানো হোক।
এ এফ কামরুদ্দিন আহমদ। বাঁদপুর, হুগলি।
|
ডানকুনির মোল্লাবেড় মোড় থেকে রিষড়া স্টেশন পর্যন্ত বিস্তৃত গ্রামীণ সড়কটি সংস্কারের অভাবে জরাজীর্ণ ও খানাখন্দময় হয়ে পড়েছে। পথের মাঝে মাঝে গর্তগুলি ডোবার আকার নিয়েছে। মানুষের চলাচলে দুর্গতির অন্ত নেই। এই গ্রামীণ সড়কটি দিল্লি রোড এবং জি টি রোডের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করলেও অটো ছাড়া অন্য কোনও যানবাহন চলে না। ফলে, সন্ধ্যার পরে এই পথে চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। অবিলম্বে তা সারানো জরুরি হয়ে পড়েছে।
শুকুর আলি। চাকুন্দি, হুগলি।
|
বহু প্রতীক্ষার পরে মৌড়িগ্রামে রেল ওভারব্রিজ হয়েছে প্রায় আট বছর আগে। এর ফলে, আন্দুল, আলমপুর, ধুলাগড়, রানিহাটি, গঙ্গাধরপুর, জুজারসাহা প্রভৃতি এলাকার জনসাধারণের হাওড়া শহরে যাতায়াত করা সহজতর হয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, ওই ওভারব্রিজে কোনও ছাউনি নেই। ফলে, গরমে বা বর্ষায় যাত্রীদের ভোগান্তি হয়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ, অবিম্বে ওই ওভারব্রিজে যাত্রী-ছাউনির ব্যবস্থা করা হোক।
শ্রীমন্ত পাঁজা। গঙ্গাধরপুর, হাওড়া। |