|
মনোরঞ্জন ১... |
|
হায়দরাবাদে জিৎ-শ্রাবন্তী |
রিলায়ান্স প্রযোজিত ‘দিওয়ানা’র শ্যুটিং। রামোজি রাও ফিল্ম সিটি’তে।
কাজের ফাঁকে পত্রিকার ইন্দ্রনীল রাযের সঙ্গে জম্পেশ আড্ডা দিলেন জিৎ |
|
সেই ‘চ্যাম্পিয়ন’ থেকে একসঙ্গে: “শ্রাবন্তীকে চিনি সেই ‘চ্যাম্পিয়ন’-এর সময় থেকে। আপনারা যারা শ্রাবন্তীকে দেখেন পর্দায় তারা জানেন না হয়তো টালিগঞ্জের ‘সেরা মিমিক’ হল শ্রাবন্তী। যখন তখন যাকে তাকে হুবহু নকল করতে পারে। এখানে আমার পিছনে দাঁড়িয়ে কিছু তো খুনসুটি করছে,” জিৎ বললেন। |
|
|
রুম নম্বর সেই ২২৭: সেদিন টি-২০ ওয়ার্ল্ড কাপের ফাইনাল। “এখানে শ্যুটিংয়ের পর কিছু করার থাকে না। তাই টিভি দেখি। আর রামোজি ফিল্ম সিটিতে আমার রুম নম্বর সব সময় ২২৭। একবার এখানে শ্যুটিং করতে এসে এই রুমে ছিলাম। ছবিটা হিট হয়। তার পর থেকে রামোজিতে শু্যটিং হলে এটাই আমার ঘর,” জিতের বক্তব্য।
|
এটা স্টেশনের শট: জিৎ বললেন,“রামোজিতে এই স্টেশনে অনেক শ্যুটিং করেছি। শ্যুটিং প্যাক-আপ হলেই আমি রামোজি ফিল্ম সিটিতে ঘুরে বেড়াই। এই তো সে দিন ‘কৃশ ৩’ শ্যুটিং ছিল। রাকেশ রোশনের সঙ্গে আড্ডা হল অনেকক্ষণ। প্রিয়দর্শন স্যারের সঙ্গেও গল্প হচ্ছিল একদিন। কিছু দিন আগে হৃত্বিকও ছিল। জিমে সবার সঙ্গে দেখা হয়। এটার জন্যই রামোজি আমার কাছে স্পেশ্যাল।”
|
বাংলা ফিল্মের জন্য ব্যবস্থা আলাদা: কলকাতা হোক কী হায়দারাবাদ। জিতের খাবার শুধু চিকেন। “হায়দরাবাদেও আমার জন্য আলাদা লাঞ্চের ব্যবস্থা করে আমার ইউনিট,” খেতে খেতে বলছিলেন জিৎ। প্রসঙ্গত, রামোজি স্টুডিওতে যে ইউনিটেরই শ্যুটিং হোক না কেন, তাদের ক্যান্টিনের খাবারই খেতে হয়। “এখানেও ব্যতিক্রম বাংলা সিনেমা। আমাদের লোকজনদের মাছ-ভাত চাই। তাই আমাদের স্পেশাল পারমিশন দেওয়া আছে,” বলছিলেন রবি কিনাগী। |
ছবি: ইন্দ্রনীল রায় |
|