|
পুজোর ফ্রেম |
মহিষাদল ইউথ
অর্গানাইজেশন |
|
ঠিকানা: মহিষাদলের তেরাপেখ্যা মোড়।
বয়স: ৩৫তম বর্ষ।
ভিড় টানতে: থিম ‘জার্মানির বার্লিন স্টেডিয়াম’। অলিম্পিকের সময় জার্মানির পরিবেশ ফুটিয়ে তোলা হবে।
মানানসই আলোকসজ্জার সঙ্গে মণ্ডপে থাকবে পাটকাঠির কাজ, সাবেক মৃন্ময়ী প্রতিমা।
খরচাপাতি: ১৩ লক্ষ টাকা বাজেট। |
|
|
|
কোমর বেঁধে: ১৯৭৭ সাল, কলেজে পড়ি। নতুন কিছু করার তাগিদে ছাত্রাবাসের ছেলেদের সঙ্গে ১৩ হাজার টাকায় পুজো শুরু করি। এখন নবীনরা হাত লাগালেও আমাদের উন্মাদনা ফিকে হয়ে যায়নি।
কমল পট্টনায়ক, পুজো কমিটির সভাপতি
|
|
নবীন চোখে: ছোট থেকেই এই পুজো দেখতে আসতাম। এখন পুজোর আড়ম্বর বাড়ায় মণ্ডপ ছেড়ে আর কোথাও যেতে ইচ্ছে করে না। পুজোর দিনগুলোতে এখানেই বন্ধুদের সঙ্গে বসে আড্ডা দিই।
পায়েল সামন্ত, কলেজ ছাত্রী |
|
|
|
প্রবীণ চোখে: আমাদের সময়কার সাবেক পুজোয় আন্তরিকতা ছিল অনেক বেশি। এখন মুখ্য হয়ে উঠেছে প্রতিযোগিতা। তবে পুজোর জৌলুস বেড়েছে। পুজোর দিনগুলো কীভাবে যেন এখানে কেটে যায়।
বিমলকান্তি পট্টনায়ক, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক |
|
|