|
|
|
|
টুকরো খবর |
থিমই নেশা শিল্পী গৌতমের
সুমন ঘোষ • মেদিনীপুর |
|
—নিজস্ব চিত্র। |
ছোট থেকেই শিল্পী মন নতুন কিছু খুঁজে বেড়াত। গলায় ক্যামেরা ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়াতেন দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। কত রকমেরই না ছবি তুলেছেন। তবু মন ভরে না। এখন এক নতুন নেশা চেপেছে মনে দুর্গাপুজোয় ‘থিম’। দেখতে দেখতে সেই নেশারও বয়স হতে চলল ১০ বছর। বছরভরই থিম নিয়ে কাজ করেন শিল্পী গৌতম মুখোপাধ্যায়। তাঁর স্বীকারোক্তি, “বহু মানুষ চা, সিগারেট খান। কেন? নেশা। আমারও তাই।” এই নেশার টানেই কখনও মণ্ডপ সাজিয়েছেন রবীন্দ্রনাথের সহজ পাঠের ছবি-ছড়ায়, কখনও ঝুড়ি-পাখা-চাটাই দিয়ে। কখনও তুলে এনেছেন বিষ্ণুপুরের দশাবতার তাস, কখনও ১৯টি জেলার লৌকিক দেবদেবী। হারিয়ে যেতে বসা পাখিদের নিয়েও বানিয়েছিলেন ‘থিম’। পরিকল্পনা তাঁর নিজের। আর তা ফুটিয়ে তুলতে সারা বছর ধরে চলে কাজ। শিল্পীর কথায়, “একার হাতে সব কাজ করতে হয়। তাই সারা বছর ধরে কাজ না করলে চলে না।” অধিকাংশ সময়ই মেদিনীপুরের গোলকুয়াচকের পুজোয় ফুটে ওঠে গৌতমবাবুর থিম। এটাই তাঁর পাড়া। এ বার সেখানে থিম সতীর ৫১ পিঠ। প্রতিটি পিঠস্থানের দেবীমূর্তির ছবি সংগ্রহ করেছেন গৌতম। জেনেছেন তার ইতিহাস। মফস্সলেও এখন পুজোর বাজেট ১৫-২০ লাখ হচ্ছে। শুরু হয়েছে থিমের আড়ম্বর। গৌতমবাবুর অবশ্য মত, “একটু চেষ্টা করলেই কম খরচেও অনেক ভাল থিম করা যায়। সেই ইচ্ছেটাই হারিয়ে যাচ্ছে।”
|
ধবলগিরিতে মনীষীরা
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
|
কর্নেলগোলার চিরসাথী ক্লাবের মণ্ডপ |
চিরসাথী ক্লাবের মণ্ডপে এ বার ধবলগিরি। মণ্ডপের ভেতরে কাঠের গুঁড়োর নানা নকশা। আশপাশে বিভিন্ন মনীষীর ছবি। রবীন্দ্রনাথ, মোহনদাস কর্মচন্দ গাঁধী, বিবেকানন্দ, কে নেই। প্রতিদিনই থাকবে স্থানীয় শিল্পীদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। পুজো কমিটির যুগ্ম সম্পাদক অসিত মণ্ডল জানিয়েছেন, দর্শনাথীর্রা যাতে মণ্ডপ দেখলেই বুঝতে পারেন এটা ধবলগিরি, সে ভাবেই নির্মাণ করার চেষ্টা হয়েছে।
|
তথ্যচিত্রে মোগলমারি
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
‘মেদিনীপুর ফিল্ম সোসাইটি’র প্রেক্ষাগৃহে বুধবার সন্ধেয় দাঁতনের মোগলমারির বৌদ্ধবিহার নিয়ে এক তথ্যচিত্রের আনুষ্ঠানিক সূচনা করলেন বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রঞ্জন চক্রবর্তী। পরিচালক সৌমেন্দ দে জানান, এই তথ্যচিত্রটি কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে তথ্যচিত্র বিভাগে প্রদর্শনের জন্য মনোনীত হয়েছে। দাঁতনের সাময়িকী ‘এবং সায়ক’-এর মোগলমারি নিয়ে বিশেষ সংখ্যারও প্রকাশ করেন উপাচার্য। ছিলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক রজত কুমার সাইনি, সাহিত্যিক আজাহারউদ্দিন খান, সিদ্ধার্থ সাঁতরা, অলোক নন্দী, প্রযোজক সুতন চক্রবর্তী প্রমুখ। |
|
|
|
|
|