এলাকার সবার পুজো।
তাই সবার প্রিয়। |
সেরা হওয়ার জন্য ওদের
পরিশ্রম দেখে অভিভূত। |
প্রেসিডেন্ট ওবামা এসে যদি
মণ্ডপে ঢাক বাজাতেন! |
ওস্তাদের বয়স: ৪১ (সুকুমারীয় হিসেবে অবশ্য ৪০ থেকে ফের ৩৯, ৩৮... করে কমা উচিত)
ট্যাঁকের জোর: মেরে-কেটে চার লাখ। তবু জোর করে চাঁদা তোলা হয় না, সবিনয়ে জানিয়ে দিলেন কর্মকর্তারা।
প্লাস পয়েন্ট: হোগলা পাতার মণ্ডপ তৈরি করা দেখতে ইতিমধ্যেই দর্শকের আনাগোনা শুরু হয়েছে। রামপ্রসাদপুর পঞ্চায়েতের প্রধান নিজে পুজো কমিটির সম্পাদক হওয়ায় ‘জনসংযোগ’ গোড়া থেকেই বেশি।
মাইনাস পয়েন্ট: নড়াচড়ার জায়গা বেশি নেই। দর্শকের ভিড় বাড়লেই অসুবিধা। অতএব, নিশি গভীর না হলে নাচাকোঁদা!
থিম: ও সব ‘কৃত্রিম’ ব্যাপারে কে যায়! তবে হ্যাঁ, প্রাকৃতিক জিনিসপত্র ব্যবহার করে তৈরি হচ্ছে মণ্ডপ।
তুরুপের টেক্কা: হোগলা পাতার মণ্ডপে রঙিন চটের ব্যবহার। এমনই তার বাহার, দেখেই না কি দর্শকের চক্ষু ছানাবড়া হয়ে যাবে!
পুজো প্লাস: তেমন কিছুই নেই। রেল কলোনির মানুষের আনন্দই হল আসল কথা।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রসঙ্গে: এমন সৃষ্টিশীল ভাবনা অন্য কারও নেই। দর্শকই বলবে। |