|
|
|
|
টুকরো খবর |
খড়্গপুরে শুভেন্দু,কংগ্রেসকে তোপ
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
খড়্গপুরে এসে কংগ্রেসের সমালোচনা করলেন তৃণমূল নেতৃত্ব। গত অগস্টে তৃণমূল পরিচালিত পুরবোর্ডের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছিল কংগ্রেস। এ ক্ষেত্রে তাদের পাশে ছিল বিজেপি’র সমর্থন। অনাস্থা প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ডাকা বোর্ড মিটিংয়েও কংগ্রেসের প্রস্তাবের পাশে ছিলেন বিজেপি কাউন্সিলর। সেই প্রসঙ্গ তুলেই মঙ্গলবারের সভায় তমলুকের সাংসদ তথা যুব তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য, “এখানে বিজেপি’র সমর্থন নিয়ে কংগ্রেস আমাদের পুরবোর্ডের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছে। পিছন দরজা দিয়ে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা চলছে। শহরের মানুষই ওদের জবাব দেবে।” প্রায় একই বক্তব্য সাংসদ তথা তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারন সম্পাদক মুকুল রায়ের। তৃণমূল নেতৃত্বের এই সমালোচনা প্রসঙ্গে কংগ্রেস কাউন্সিলর তথা প্রাক্তন পুরপ্রধান রবিশঙ্কর পান্ডে বলেন, “এটা স্থানীয় ব্যাপার। তৃণমূল পরিচালিত পুরবোর্ডের দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা অনাস্থা এনেছি। সকলের কাছেই সমর্থনের আবেদন করেছিলাম।” খুচরো ব্যবসায় বিদেশি বিনিয়োগের প্রতিবাদ সহ নানা দাবিতে মঙ্গলবার খড়্গপুরে এক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করেছিল তৃণমূল। তার আগে গড়বেতা ও মেদিনীপুরেও সভা হয়। মেদিনীপুরের সভায় উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের জেলা চেয়ারম্যান মৃগেন মাইতি, জেলা সভাপতি দীনেন রায় প্রমুখ। সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুকুলবাবু বলেন, “আমরা দেশ বাঁচানোর লড়াইয়ে আছি। আগামী লোকসভা নির্বাচন যবেই হোক, কংগ্রেস দলের আসন সংখ্যা তিন সংখ্যা পেরোতে পারবে না।” |
হিজলি কলেজ টিএমসিপি’র
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
হিজলি কলেজের ছাত্র সংসদ দখল করল তৃণমূল ছাত্র পরিষদ (টিএমসিপি)। মঙ্গলবার ছিল ভোট। ২৪টি আসনের মধ্যে টিএমসিপি পেয়েছে ১৯টি। ছাত্র পরিষদ (সিপি) ৩টি এবং এআইএসএফ ২টি। আগে এই ছাত্র সংসদ সিপি’র দখলে ছিল। এ বারও ছাত্র সংসদ ধরে রাখতে মরিয়া ছিল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন। আর সংসদ দখলে তৎপর ছিল টিএমসিপি। কেন এই হার? সিপি’র পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সভাপতি মহম্মদ সইফুল বলেন, “বহিরাগতদের এনে কলেজ ক্যাম্পাসে অশান্তি তৈরি করেছিল টিএমসিপি। ফলে সুষ্ঠু ভাবে নির্বাচন হয়নি। কলেজে নির্বাচনের পরিবেশও ছিল না। ছাত্রছাত্রীদের একটা ভাল অংশই এ দিন কলেজে আসেননি।” অভিযোগ উড়িয়ে টিএমসিপি’র জেলা চেয়ারম্যান রমাপ্রসাদ গিরির বক্তব্য, “সংসদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই হয়েছে। সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা আমাদের পাশে থেকেছেন। নির্বাচনে হেরে গিয়ে এখন অপপ্রচার করা হচ্ছে।” |
|
|
|
|
|