বছর বছর স্বকীয়তা ধরে
রাখাটাই তো প্রধান চ্যালেঞ্জ। |
পাঁচ গ্রামের মানুষের ‘আইডেনটিটি’ এই পুজো। |
এ বার মণ্ডপে ‘বিগ-বি’-কে
আনা গেলে জমে যেত! |
ওস্তাদের বয়স: ২১ বছর (সদ্য তরুণ)
ট্যাঁকের জোর: মেরে কেটে ১০ লাখ। বাঁচাতে পারলে দুঃস্থদের দানের পরিকল্পনা ঘুরছে কর্মকর্তাদের মাথায়।
প্লাস পয়েন্ট: গত বছর থিম ছিল ‘পালকি চলে রে’। আধুনিক প্রজন্মকে প্রাক চাকা যুগের বাহন পালকির কথা স্মরণ করানোর সেই প্রচেষ্টা প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এ বারও মণ্ডপ তৈরির দায়িত্বে রয়েছেন পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির সেই শিল্পী চঞ্চল আচার্য।
মাইনাস পয়েন্ট: তে-রাস্তার মোড়ে নির্দিষ্ট জায়গার মধ্যে গড়তে হয় মণ্ডপ। অল্প জায়গার কথা মাথায় রেখে থিম বাছতে হয়।
থিম: ‘সৃষ্টি’। লাঙল, বলদ নিয়ে চাষি চাষ করছেন। উৎপন্ন ফসল ঝাড়াই বাছাই করছে মজুরের দল। তারপর তা চলে যাচ্ছে গোলায়।
তুরুপের টেক্কা: শুধু কৃষি ও কৃষিজ সামগ্রী দিয়ে গড়ে উঠছে বিশাল মণ্ডপ। ধান, চাল, গম, ভুট্টা, পাট, আলু, মসুর, ছোলা, মুগ, সর্ষে, তিল, হলুদ, লঙ্কা, বাদাম, সুপারি সহ আরও কত কী!
পুজো প্লাস: সারা বছর সমাজসেবা বিশেষ একটা করে ওঠার সুযোগ হয় না। পুজো উপলক্ষে তবু দুঃস্থদের কিছু দান করার সুযোগ মেলে।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রসঙ্গে: ট্যাঁকের জোর থাকলেই সব হয় না! |