কলকাতার বড় পুজোর মতো যদি
টিভিতে লাইভ টেলিকাস্ট হত!
ওস্তাদের বয়স: ৯ বছর (বয়সে খুদে, তা বলে অবজ্ঞা নয়।)
ট্যাঁকের জোর: ১৫ লাখ। এক টাকা কমও না, বেশিও না!
প্লাস পয়েন্ট: রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্বর্ণপদক প্রাপ্ত শিল্পী সোমনাথ অধিকারীর সৃষ্টি দেবীর বিশেষ দারুময়ী দনুজদলনী রূপ এবং ফ্রেস্কো চিত্রকলার মণ্ডপের বিজ্ঞাপন লেগেছে শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে।
মাইনাস পয়েন্ট: মণ্ডপ বিশেষ একটা যুতসই জায়গায় নয়। প্রধান রাস্তা থেকে দূরে, পাড়ার ভিতরে।
থিম: চার ফুট ব্যাসের আমকাঠের গুঁড়ি খোদাই করে দশভূজার মূর্তি। নারকেল গাছের গুঁড়ি খোদাই করে চালচিত্র।
তুরুপের টেক্কা: খেজুর পাতার তৈরি তালাই দিয়ে গড়া মণ্ডপে ৪৬০টি ফ্রেস্কো প্যানেল পেন্টিং। ৩০টি স্তম্ভের মাথায় টেরাকোটার হাতি। ১৮ ফুট উঁচু দুই দিকের প্রধান তোরণের মাথায় থাকছে ফাইবারের তৈরি মাহুত-সহ হাতি। মূল মণ্ডপের পাশে হোগলাপাতায় গড়া চালাঘর।
পুজো প্লাস: দুঃস্থদের দান তো থাকেই। এ বার ৫০ জনকে স্বাস্থ্য বিমা করানোর উদ্যোগ হয়েছে। তিন দিন দুপুরে ‘কমিউনিটি ফিস্ট’।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রসঙ্গে: লড়াই নেই। লক্ষ্য একটাই, বাকিরা যেন হাঁ হয়ে যায়!
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website
may be copied or reproduced without permission.