|
পুজোর ফ্রেম |
ভীমেশ্বরী
ছাত্র সংসদ |
|
ঠিকানা: ভগবানপুরের ভীমেশ্বরী হাইস্কুল মাঠ।
বয়স: ৬৬তম বর্ষ।
ভিড় টানতে: মায়ানমারের মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। থাকবে হোগলা পাতা ও পাটের কাজ।
প্রতিমায় শুম্ভ-নিশুম্ভ বধ। চন্দনগরের আলো। সেরা সুন্দরী প্রতিযোগিতা ও আতসবাজি প্রদর্শন।
খরচাপাতি: ৪ লক্ষ টাকা বাজেট। |
|
|
|
কোমর বেঁধে: ১৯৪৭ সালে স্থানীয়রা পুজো শুরু করেন। ঐতিহ্যের সঙ্গে দেশ স্বাধীনতার আবেগও জড়িয়ে। নবীন-প্রবীণ, পুরুষ-মহিলা প্রত্যেকেই নির্দিষ্ট দায়িত্বে নিযুক্ত। নানা সামাজিক কর্মসূচিও রয়েছে। দেবরাজ মিশ্র, পুজো কমিটির সভাপতি
|
|
নবীন চোখে: ভক্তি, আবেগ, জৌলুস সবেতেই এই পুজো অন্য রকম। সদস্য না হয়েও স্বেচ্ছাসেবক হয়ে কাজ করি। পুজোর কয়েক দিন বিনোদনের সমস্ত উপকরণই মজুত থাকে। এটাই আদর্শ পুজো। অরূপ মাইতি, কলেজ পড়ুয়া |
|
|
|
প্রবীণ চোখে: প্রবীণ চোখে: গত ৩০ বছর ধরে এই পুজো দেখছি। আগে সদস্য ছিলাম। বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও কর্মসূচিতে যোগ দিই। নিজের ইমেজ ছাড়িয়ে পুজোর কটা দিন সকলের সঙ্গে একাত্ম হয়ে যাই। গৌরী বর্মণ, শিক্ষিকা |
|
|