জেলার কয়েকটি স্কুলের পরিচালন কমিটির অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচনে মিশ্র ফল হল। কোথাও তৃণমূল সমর্থিত প্রার্থীরা জিতেছেন। কোথাও বামফ্রন্ট সমর্থিত প্রার্থীরা জিতেছেন। কোথাও আবার কংগ্রেস সমর্থিত প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। রবিবার এই সব স্কুলের অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন ছিল। নারায়ণগড়ের নবদ্বীপ গার্লস হাইস্কুলের ৬টি আসনের সবক’টিতেই তৃণমূল সমর্থিতেরা জিতেছেন। গড়বেতা হাইস্কুলেও ৬টি আসনের সবক’টিতে তৃণমূল সমর্থিতেরা জয়ী হয়েছেন। অন্যদিকে, ডেবরার ডিঙ্গল হাইস্কুলের অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচনে ৬টি আসনের সব ক’টিতে বামফ্রন্ট সমর্থিতেরা জয়ী হয়েছেন। ডেবরারই বালিচক ভজহরি হাইস্কুলের ৬টি আসনের সব ক’টিতে তৃণমূল সমর্থিতেরা জিতেছেন। অন্য দিকে, সবংয়ের বেনেদিঘী হাইস্কুলের নির্বাচনে আবার ৬টি আসনের সবক’টিতে কংগ্রেস সমর্থিতেরা জয়ী হয়েছেন।
|
‘ওয়েস্ট বেঙ্গল হেড মাস্টার্স কনসিলিয়ামে’র সভা হল সোমবার। সভা থেকে সংগঠনের জেলা কমিটিও গঠন করা হয়। সম্পাদক হয়েছেন জ্ঞানেন্দ্রনাথ ভুঁইয়া। সভাপতি ফাদার জয় ডিসুজা। প্রধান শিক্ষকদের নানা সমস্যা, অসুবিধা নিয়েই আলোচনা হয়। সভায় রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিব্রাজিকা আত্মহৃদয়া এবং নির্মলেন্দু দে’কে সংবর্ধনা জানানো হয়। জ্ঞানেন্দ্রনাথবাবু বলেন, “বিভিন্ন দাবি নিয়ে আগামী দিনে আমরা জেলাশাসক এবং জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকের (মাধ্যমিক) দ্বারস্থ হব। সভায় সেই সিদ্ধান্তও হয়েছে।”
|
দেবীপক্ষের সূচনা হল মহালয়ায়। সোমবারই তাই মেদিনীপুরে বিদ্যাসাগর বালিকা হোমের আবাসিকদের পুজোর নতুন পোশাক দেওয়া হল। এই উদ্যোগ সরকারের। আবাসিকদের নতুন পোশাক দেন বিধায়ক মৃগেন মাইতি, জেলা চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির চেয়ারপার্সন উত্তরা সিংহ প্রমুখ। সমাজ কল্যাণ দফতরের আধিকারিকেরাও উপস্থিত ছিলেন। বিধায়ক বলেন, “পুজোর মুখে নতুন পোশাক পেয়ে আবাসিকেরা খুশি হয়েছেন।”
|
‘বঙ্কিম স্মৃতি সব পেয়েছির আসরে’র উদ্যোগে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা হল সোমবার। ছিল অঙ্কন, আবৃত্তি, নৃত্য, সঙ্গীত প্রতিযোগিতার আয়োজন। মেদিনীপুরের একটি স্কুলে প্রতিযোগিতাগুলি হয়। নতুন প্রজন্মের মধ্যে সংস্কৃতি চেতনার প্রসার ঘটাতেই তাঁদের এই আয়োজন বলে জানান উদ্যোক্তারা।
|
‘বেলদা কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনে’র বার্ষিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হল রবিবার। বেলদা গঙ্গাধর অ্যাকাডেমি প্রাঙ্গণে সঙ্গীত পরিবেশন করেন শিবাজি চট্টোপাধ্যায়, অরুন্ধতী হোম চৌধুরী। আবৃত্তি পরিবেশনা করেন ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠান ঘিরে স্থানীয়দের মধ্যে ছিল উৎসাহ। |