ছবি: আউট
দেশ: ইজরায়েল
পরিচালক: রোয়ি রোজেন
সাল: ২০১০
হিলহিলে চাবুকটা আড়াআড়ি বাতাস কেটে, বাঁ কাঁধের কোনা থেকে ডান পিঠের তলা অবধি মেয়েটার শরীরটা চেটে এল! রডের সঙ্গে হাতকড়া দিয়ে হাত-বাঁধা মেয়েটা ককিয়ে উঠল— ‘ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি যেমন করেই হোক আটকাতে হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইহুদিদের সামনে এত বড় বিপদ আসেনি।’ চাবুকটা আবার উঠেছে। এ বারের ঘা সপাটে পড়ল মেয়েটার নগ্ন নিতম্বে। নুয়ে পড়া মাথা তুলে মেয়েটা চেঁচিয়ে উঠল, ‘শান্তি কেনার জন্য আমরা যদি আমাদের হক্কের জমি প্যালেস্তাইনকে ছেড়ে দিই, মস্ত বড় ভুল হবে, সর্বনাশ হয়ে যাবে!’ মেয়েটা একটু দম নেয়। হাতকড়া বাঁধা অবস্থাতেই শরীরটা ভাঙচুর করে। তার পর পিঠ টান করে অপেক্ষায় থাকে চাবুকের পরের আঘাতটার জন্য।
যার হাতে চাবুকটা, শার্ট-প্যান্ট পরা, চোখে চশমা, চৌকোনা মুখের সেই মেয়েকেও প্রথমটা ছেলে-ছেলেই লাগে। চাবুক চালানোর ধরনটাও বেশ পাকা। হাত কাঁপে না একটুও। কেনই বা কাঁপবে? হান্টারওয়ালি মেয়েটি তো জানে, তার সমকামী পার্টনারটিকে ‘ভূতে’ ধরেছে! এই মেয়েটিও তাই ওঝা বনেছে! যৌন সঙ্গিনীকে বেঁধে-ঝুলিয়ে, নিষ্ঠুর ঠেঙিয়ে তার ভূত ঝাড়ছে! আর ভূতটাও যে-সে ভূত নয়! স্বয়ং আ্যাভিগ্ডর লিবেরমানের জ্যান্ত আত্মা চেপেছে দুব্লা-পাতলা মেয়েটির নরম ঘাড়ে! জ্যান্ত তো বটেই! লিবেরমান তো এই মুহূর্তে বহাল তবিয়তেই ইজরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর চেয়ার চেপে বসে আছেন! বিস্ফোরক সব বাণী ছাড়ছেন। বিষে-বারুদে ভরপুর সে কথামৃত-র যে-কোনও টুকরো থেকেই আর একটা আরব-ইজরায়েল যুদ্ধ বাধতে পারে!
ওবেরহাউসেন এবং ভেনিস উৎসবে শর্ট-ফিল্ম বিভাগে পুরস্কার পাওয়া এই ৩৫ মিনিটের ছবিটা শুরু হয়েছিল একেবারেই তথ্যচিত্রের ঢঙে। দু’টি সমকামী মেয়ে তাদের যৌন জীবনের কথা খোলামেলা ভাবে আলোচনা করছিল। বলছিল, যৌনতার সময় দুজনে কী ভাবে ‘বি ডি এস এম’ (বন্ডেজ-ডমিনেশন-সেডিজ্ম-ম্যাসোকিজম) পদ্ধতির মজা নেয়। একে অন্যের শরীরে প্রচুর যন্ত্রণা দিয়ে মিলনের উত্তেজনাকে তারা কেমন তুঙ্গে তুলে নিয়ে যায়! বাঁধনে-পীড়নে-ছ্যাঁকায়-চাবুকে যে এত সুখ, ‘বি ডি এস এম’ শুরু করার আগে তারা জানতই না! এই সব কথার মধ্যেই আচমকা দেখা গেল, দুই সঙ্গিনীর মধ্যে যে ‘ডম্’, বা ডাকাবুকো ‘ডমিন্যান্ট’, সে ‘বি ডি এস এম’ উল্লাসের ‘যন্ত্রপাতি’ সাজিয়ে হিংস্র ভাবে তার ‘সাব্’ বা সমর্পিতা ‘সাবমিসিভ’ পার্টনারটির ভূত ছাড়াতে লেগে গেছে! দর্শককে প্রবল শক দিয়ে, পরিচালক তথ্যচিত্রের মেজাজের সঙ্গে মুহূর্তে মিলিয়ে দিলেন হরর ফিকশন-কে, আর একই সঙ্গে, যৌন উপভোগের একটা বিশেষ ধরনের সঙ্গে, ইজরায়েল তথা পশ্চিম এশিয়ার এই মুহূর্তের রাজনীতিকে। সেই রাজনীতির অনিবার্য নায়ক লিবেরমান। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে ইজরায়েলে আসা এই রুশ-ইহুদি লোকটি মনে করেন আজকের ইহুদি সমাজের পালন-পরিত্রাণের ইজারা নিয়েছেন তিনি। মসিহা সেজে দুনিয়ার ইহুদিদের কাছে বার্তা পাঠান: তোমরা আমাকে ভালবাসা দাও, আমি তোমাদের নিরাপত্তা দেব। আর ইহুদিদের নিরাপত্তা বলতে একটা রাস্তাই বোঝেন! ‘নোংরা’ আরব-ফিলিস্তিনি, ‘শয়তানের বাচ্চা’ ইরানের সঙ্গে কোনও সমঝোতা নয়! সব সময় হুমকি আর প্যাঁদানির ওপর রাখো, তা হলেই ব্যাটারা ঢিট থাকবে!
‘আউট’-এ বি ডি এস এম-এর চাবুকটাকে এই সেডিস্ট দক্ষিণপন্থার ভূত নামাতেই কাজে লাগিয়েছেন পরিচালক। যৌনতা আর রাজনীতির দুই চরমপন্থা এখানে একাকার। চাবুকের এক-একটা ঘা পড়ে, আর ভূতে-পাওয়া মেয়েটি উগরে দেয় লিবেরমানের এক-একটা মারকুটে কোটেশন! তার গলাটা ঈষৎ বিকৃত, ঘড়ঘড়ে গর্জন মার্কা করা হয়েছে যন্ত্রের সাহায্যে, হরর ফিল্মে মানুষের মুখ দিয়ে ভূত কথা বললে তেমনটাই শোনায়। চাবুক যে চালায়, সে বামপন্থী, নারীবাদী, শান্তি আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী। যৌনতার মতোই, আদর্শগত লড়াইয়েও তাকেই ‘ডম্’ বলেন পরিচালক। আর, মধ্যে মধ্যে পর্দায় ফুটে ওঠে বিভিন্ন মিনিয়েচার মধ্যযুগীয় চিত্র, যেখানে ওঝা ঝাড়ছে, আর ভূত পালিয়ে যাচ্ছে মার-খাওয়া লোকের মুখ, পায়ু, নাভি, যোনি দিয়ে। এই মার-পাল্টা মারের মধ্যে দিয়েই এক সময় উত্তেজনা-প্ররোচনার রাজনীতি ফুরিয়ে আসে। ধরিত্রী শান্ত হয়। ওই ঘরেই দেখা দেন দুই গায়ক, গাইতে থাকেন রুশ কবির লেখা নরম-নস্টালজিক গান— যার নাম ‘লেটার টু মাদার’।

বিশেষত মেট্রো চলাচলের বিঘ্ন দূর করার লক্ষ্যে এবং কিছু বহুতল আবাসনের বাসিন্দাদের মানসিক শান্তি রক্ষাথের্, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আইনসভায় আত্মহত্যা সহায়ক বিল উত্থাপন করলেন। বিলে বলা হল, আত্মহত্যা শুধুমাত্র শহিদ মিনারের উপর থেকে ঝাঁপ দিয়েই করা যাবে। এই কথা মাথায় রেখে শহিদ মিনার ও সংলগ্ন অঞ্চলের বিশেষ সৌন্দর্যায়ন করা হবে। দূরদর্শনে সরাসরি সম্প্রচারেরও ব্যবস্থা থাকবে। প্রত্যেক প্রার্থী নির্দিষ্ট কাউন্টারে সার্ভিস চার্জ জমা দিয়ে মিনারে প্রবেশ করবেন। মালা পরিয়ে যথোচিত গাম্ভীর্যের সঙ্গে তাঁকে বিদায় জানানো হবে। ঝাঁপ দেওয়ার পর উপস্থিত চিকিৎসক ময়না তদন্ত সেরে সঙ্গে সঙ্গে মৃতদেহ সরিয়ে দেবেন। মাইকে অবিরত হরিনাম শোনানো হবে। বিরোধী নেত্রী এর তীব্র বিরোধিতা করে বলেন, সরকার সংখ্যালঘু ভাইবোনদের কথা চিন্তা করেননি, শুধু হরিনাম শোনানোর প্রস্তাব তার প্রমাণ। তা ছাড়া মহিলাদের জন্য নিদিষ্ট পোশাকবিধির সংস্থান না থাকায়, কোনও মহিলা উত্তেজক পোশাক পরে লাইনে দাঁড়ালে, একই উদ্দেশ্যে লাইনে দাঁড়ানো পুরুষের মতিভ্রম (ও সংকল্প ক্ষীণ) হতে পারে। বিলের কপি ছিঁড়ে তিনি সদলে ওয়াক-আউট করার পরে সি.পি.এল (কম্যুনিস্ট পার্টি লিবারাল)-এর নেতা বলেন, রাজ্যের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কথা চিন্তা করে সরকারের উচিত প্রত্যেক ব্লকে সম্ভব না হলেও, প্রত্যেক জেলা সদরে আত্মহত্যার সুবন্দোবস্ত করা। তিনি বি.পি.এল তালিকাভুক্তদের জন্য সার্ভিস চার্জ মকুব করারও দাবি জানান।
গৌতম চট্টোপাধ্যায়,
খারাপ হওয়া কম্পিউটার
কাজে লাগানোর দশটা পদ্ধতি



সিপিইউ ক্যাবিনেট-টা লেটারবক্স
করে দিন। পিওনেরও ভাল্লাগবে।

বাতিল ঠাকুর্দা-ঘড়ি ফের চলবে।
মাউসটাকে পেন্ডুলাম করে দিন।

অ্যাকোয়ারিয়ামের শখ মেটাতে
এ বার আর ঝঞ্ঝাট রইল না।

র‌্যাম তুলে নিয়ে মাথায় গুঁজে মেমোরি বাড়ান। ব্রাহ্মীশাক কোথায় লাগে?

মাউস-এ মুখচোখ এঁকে পোষা
বেড়ালকে শিকার শেখান।

মনিটর-টা উল্টে কমোড বানাতে প্রথমটা
অস্বস্তি হবে, তার পর অভিনবত্বের আহ্লাদ।


কি-বোর্ডের অক্ষরগুলো দিয়ে
নেমপ্লেট হবে চমৎকার।


মনিটরের সামনে একটা মিকি মাউসের স্টিকার
সাঁটুন। হাঁদা বাচ্চাকে কার্টুন চ্যানেল বলে
সারা দিন ওটাই দেখান। আপনারা ‘ইষ্টিকুটুম’ দেখুন।

সিডি-রম ড্রাইভের ট্রে-টা গ্লাস
হোল্ডার করে দিন। কাজ হয়ে
গেলে চোঁ করে ঢুকে যাবে।


মাদারবোর্ডের ছবিটা ক্লোজ-আপে তুলে, চোরাই স্যাটেলাইট থেকে
ক্লিক করা নিউ ইয়র্কের গোপন ম্যাপ বলে তালিবানদের বেচে দিন।

রাজ্য সরকারের উচ্চশিক্ষা দফতরের সঙ্গে কাজিয়া লড়ে কলকাতার লেডি ব্রেবোর্ন কলেজ জানাল, পূর্ণ সময়ের পুরুষ-শিক্ষক সেখানে অনাকাঙ্ক্ষিত। কারণ: এটি মূলত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মেয়েদের কলেজ, বরাবর এখানে টিচার-রা ‘শিক্ষিকা’ (হাতে গোনা কয়েক জন ‘শিক্ষক’ আছেন, তবে আংশিক সময়ের), অভিভাবকরাও মেয়েদের ক্লাস করতে পাঠান ‘শিক্ষিকা’দের কাছেই, ‘শিক্ষক’দের কাছে নয়। ৮৫ জন ছাত্রী প্রিন্সিপালের কাছে দরখাস্তে জানিয়েছেন, পূর্ণ সময়ের শিক্ষকরা অনেকটা সময় কলেজে থাকবেন, তাঁদের অনেকেই নিশ্চয়ই বয়সে হবেন তরুণ, যাঁদের সামনে তাঁরা অস্বস্তিবোধ করবেন। তার মানে, পুরুষশাসিত সমাজের চাপিয়ে দেওয়া একটি সংস্কারকে এখানে মেয়েদের কলেজে উদ্যাপন করা হল। যে কোনও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, শিক্ষা যিনি দিচ্ছেন আর শিক্ষা যিনি নিচ্ছেন, তাঁরা শিক্ষক ও ছাত্র এর বাড়তি কোনও পরিচয়কে এক ইঞ্চি জমি দেওয়াও অন্যায়। অন্য একটি অবান্তর প্রসঙ্গ টেনে এনে এই সম্পর্কটিকে অযথা অপরিষ্কার করে তুললে তা হবে শিক্ষারই অপমান। এখানে ছাত্রীরা পুরুষদের দেখছেন বিপরীত লিঙ্গ হিসেবে, হয়তো সম্ভাব্য যৌন-উৎপীড়ক হিসেবে, কখনওই সহ-মানুষ হিসেবে নয়। এই ধারণা ‘প্রতিটি নারীই সম্ভাব্য যৌন ভোগ্যবস্তু’-র সমান অশালীন।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে যে নাচ নাচছে, জকোভিচ চিন ওপেন জিতে সেই নাচই নাচছেন! ব্রিটনি স্পিয়ার্স মার্কিন টিভি শো’তে একই নাচের স্টেপ শিখছেন। বিশ্বকে বুঁদ করে দেওয়া এ নাচের নাম গ্যাংন্যাম, উদ্ভাবক সাই দক্ষিণ কোরীয় পপ গায়ক-র্যাপার। জুলাইয়ে তিনি ইউটিউবে এই নাচের ভিডিয়ো চড়ান, তাতে ঘোড়ায় চড়ে, টয়লেটে, বাসে, লিফ্টে, ‘সনা’য়, সহশিল্পীদের সঙ্গে তুমুল নাচছেন। ভিডিয়োটি গিনেস বুক-এ নাম তুলেছে, ইউটিউবের ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ হিট। ‘গ্যাংন্যাম’ মানে ‘নদীর দক্ষিণ দিক’,আদতে তা দক্ষিণ কোরিয়ার হান নদীর দক্ষিণ পাড়ের জেলা: কিছু বছর আগেও হতদরিদ্র, হঠাৎ সেখানে জমির দর আকাশছোঁয়া, গজিয়ে ওঠা অ্যাপার্টমেন্টের দাম লক্ষ লক্ষ ডলার। গ্যাংন্যাম নাচও নাকি সেখানকার মানুষেরই হ্যাপ্পি জীবনযাত্রার প্রতিচ্ছবি। নিন্দুকরা বলছেন, উল্টোটা। ব্যাকরণ না-মানা নাচে ঠোকা হয়েছে সেখানকার ভুঁইফোঁড় অপসংস্কৃতিকেই। তার চেয়ে খেয়াল করার: চলতি আন্তর্জাল-ফ্যাশনে রং মেলাবার হইহই প্রবণতা, যা প্রকাণ্ড সেলেব্রিটিদেরও ছাড়ে না। হুজুগ-তরীতে ভিড়তে না পারলে জীবন বৃথা, নকলনবিশিতেই জগৎ হিট ও ফিট।
হাট্টিমাটেগেটগ্
মাঠে পাড়ে এগ
সেই কাণ্ডে বেগ আনিতে
বরাদ্দ দুই পেগ
সতর্কীকরণ: মদ খাওয়া ট্যাঁশ হাট্টিমা ও তার ডিড্ডিমা,
দুইয়ের পক্ষেই ক্ষতিকর।
 
হাম্পটিটি ডাম্পটিটি পাঁচিল ’পরে বসে
ধড়াম করে আছাড় খেল, কে জানে কার দোষে
রাজার যত অশ্ব, হাতি, রাজার যত বোড়ে
চেষ্টা করল শেষটা বেজায়, ডিম্ব কি আর জোড়ে?


মুরগি আর কিছুই নয়, একটা ডিমের আর একটা ডিম বানানোর উপায়।

সেরা উচ্চাকাঙ্ক্ষা? সারা জীবন আমি চেয়েছি সিলিং ফ্যানের দিকে একটা ডিম ছুড়ে মারতে।

একটা পোর্ট্রেট আঁকতে শুরু করে যদি নিখুঁততম ফর্মের খোঁজ করো, অবধারিত ভাবে পৌঁছবে ডিম-এ। তেমনই, ডিম দিয়ে শুরু করে, উলটো প্রক্রিয়ায়, পৌঁছবে পোর্ট্রেটে।


প্রঃ আচ্ছা গর্গরেফ, আলোকিত করুন, ডিম কেন ধার্মিক?
গর্গরেফ: কারণ সে অধিকাংশ সময়েই সিদ্ধ। বাকি সময় ‘ওঁ লেট’ (মূর্খেরা বলে ওম্ লেট)।
প্রঃ ডিম কেন সুখী?
গর্গরেফ: তার জীবন অনেক সময়েই dull না।
প্রঃ হাম্পটি ডাম্পটি যখন পড়ে গেল, রাজনৈতিক বিতণ্ডা কী হল?
গর্গরেফ: বিমান বসু বললেন, এই অপদার্থ সরকারের ঠিকঠাক পরিকাঠামো থাকলে, উদ্ধারকাজ ক্ষিপ্র হলে, হাম্পটি এ ভাবে মরত না। মমতা বললেন, ডাম্পটি বামফ্রন্টের আমল থেকেই পাঁচিলে চড়ে পা দোলায়। সেই বদভ্যাসের দায় তৃণমূল নেবে কেন?
প্রঃ হাম্পটি ডাম্পটি ছেলে না মেয়ে?
গর্গরেফ: অবশ্যই ছেলে। নইলে, সে যেই ওপর থেকে পড়ে যেত, অর্থাৎ ‘পতিত’ হত, তখন শুদ্ধ ব্যাকরণগত ভাবে সে হয়ে যেত ‘পতিতা’। তক্ষুনি তাকে তোলার জন্য দুর্বার মহিলা সমিতি আকুল দৌড়ে হাজির হত। তা যখন হয়নি...





First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.