পুজোর ফ্রেম |
|
পঞ্চপল্লি দুর্গোৎসব
কমিটি |
|
ঠিকানা: ঘাটাল স্টেডিয়াম সংলগ্ন কুশপাতায়।
বয়স:১৮তম বর্ষ।
ভিড় টানতে: প্রায় ৫০ হাজার ভাঁড় দিয়ে পুরনো একটি মন্দিরের আদলে মণ্ডপ।
ভিতরেও ভাঁড় দিয়েই কারুকাজ। কুমোরটুলির প্রতিমা।
তামাটে রঙের কুমোরটুলির মাটির প্রতিমা।
খরচাপাতি:প্রায় ৬ লক্ষ টাকা বাজেট। |
|
|
|
কোমর বেঁধে: আগে এই এলাকায় কোনও পুজো হত না। তাই পাশাপাশি ৫টি পাড়া মিলে পুজো শুরু করি। এখন তো দূর-দূরান্ত থেকেও লোকজন আসেন পুজো দেখতে। বস্ত্র বিলি, বিচিত্রানুষ্ঠান হয়।
অমিতাভ সরকার
পুজো কমিটির সম্পাদক
|
|
নবীন চোখে: পুজো মানেই আড্ডা। পুজোর দিনগুলোয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয় আমাদের মণ্ডপ প্রাঙ্গণে। বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে দিতে অনুষ্ঠান দেখতে ভাল লাগে। হাসি-গল্পের মাঝে সময়টা বেশ কাটে।
দেবলীনা বেরা
দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী |
|
|
|
প্রবীণ চোখে: শুরুটা আমরা করেছিলাম। এখন এলাকার ছেলেরাই সব করে। তবে, পঞ্চমী থেকেই মণ্ডপে চলে যাই। রাত পর্যন্ত থাকি। অনুষ্ঠান হয়। দলে-দলে লোকজন আসে। পুরো ব্যাপারটা উপভোগ করি।
কাশীনাথ মণ্ডল
ব্যবসায়ী |
|
|