নদী ভাঙন |
বিড়ি শ্রমিক |
|
|
গঙ্গা-পদ্মার ভাঙনে জঙ্গিপুরের পাঁচটি বিধানসভা
‘সন্ত্রস্ত’। প্রণব মুখোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপে যা জাতীয়
সমস্যার স্বীকৃতি পেয়েছে ঠিকই, কেন্দ্র ফরাক্কা ব্যারেজ
কর্তৃপক্ষ ভাঙন রোধে সাহায্যের অর্থও জুগিয়েছে কিন্তু এর
বেশি
কিছু নয়। বহু জায়গায় কাজ শুরুই হয়নি। সরব
বিজেপি-সিপিএম। কংগ্রেসের কপালে ভাঁজ। শেষ বেলায়
ভাঙন দুর্গতদের পাশে কংগ্রেস নেতারা।
প্রশ্ন, তাতে কী মন ভিজবে? |
জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে বসত করেন অন্তত ৩ লক্ষ
বিড়ি শ্রমিক। তাঁদের সমর্থন পেতে মরিয়া সব দলই।
বিড়ি শ্রমিকদের সরকার নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ১৬২
টাকা। এমনই দাবি। চাই, পরিচয়পত্র, পিএফ,
উন্নত চিকিৎসা। ‘সব মিলবে,’ আশ্বাস দিচ্ছে সব দলই।
কিন্তু এত দিন মিলল না কেন? বাম-কংগ্রেস উত্তর
খুঁজছে। একে অন্যকে কাঠগড়ায় তুলছে। বিড়ি
শ্রমিকেরা যা দেখে কি মুচকি হাসছেন? |
আলিগড় ক্যাম্পাস |
|
রাজ্য সরকারের পড়ে থাকা ২৮৮ একর জমিতে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের মুর্শিদাবাদ ক্যাম্পাস তৈরি শুরু
হয়েছে। স্থানীয় তিন-চারটি গ্রামের প্রায় হাজার দেড়েক পরিবার ওই জমি থেকেই তাঁদের সম্বৎসরের ফলন
তুলতেন। জমি ছাড়তে না চেয়ে তাঁদের আন্দোলন। পাশে রয়েছে এক মাত্র বিজেপি।
ক্যাম্পাস
গড়ার ঝোল নিজেদের দিতে টানতে মরিয়া কংগ্রেস ও সিপিএম। |
অসম দাঙ্গা |
এফডিআই ও মূল্যবৃদ্ধি |
সিপিএম সরাসরি দায়ি করছে কংগ্রেসকে।
বিজেপিকেও। উত্তর খুঁজতে ‘বিশেষ কিছু এলাকায়’ প্রচারে
গিয়ে
বিজেপিকে দুষছে কংগ্রেস। আর পিডিসিআই-এর
মতো ছোট
দলগুলির সরাসরি লক্ষ্য বিজেপি। এই অস্থির
অঙ্কে লাভ
ও ক্ষতি দুই আছে। আড়ালে সব ‘দাদা’রাই
কি কবুল
করছেন, এই নিয়ে অঙ্ক কষতে বসাটাই অনুচিত? |
সিপিএমের বক্তব্য নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের আকাশছোঁয়া
মূল্যবৃদ্ধির জন্য দায়ী কেন্দ্রে ইউপিএ-২ সরকার। খুচরো
ব্যবসায় প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিযোগ এলে চাষী ও ছোট
দোকানদাররা কাজ হারাল বলে প্রচার চালাচ্ছে
সিপিএম।
কংগ্রেসও পাল্টা এফডিআই-এর সুফল
তুলে ধরছে।
লাভ ক্ষতি কী আর মানুষ বোঝে না? |
|