|
|
|
|
টুকরো খবর |
ট্রেনের ধাক্কায় মৃত ছাত্র
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান |
ট্রেন থেকে পড়ে মৃত্যু হল এক যুবকের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম সুদীপ মালো (২০)। বাড়ি হুগলির বলাগড় থানার গুপ্তিপাড়ায়। কাটোয়া পলিটেকনিক কলেজের ছাত্র ছিলেন তিনি। সুদীপের দাদা সুব্রত মালোর অভিযোগ, “সোমবার দুর্গাপুরে পুজোর বাজার সেরে একটি এক্সপ্রেসে ওঠেন সুদীপ ও তাঁর তিন বন্ধু। কামরার মুখে বসে থাকা কয়েক জন কয়লা পাচারকারীর সঙ্গে বচসা বাধে সুদীপের। কিছু ক্ষণ পরে রেল পুলিশের খোঁজে অন্য কামরায় চলে সুদীপ। তার পর থেকে ওর কোনও খোঁজ পায়নি বন্ধুরা।” সুদীপের বন্ধুদের দাবি, বর্ধমান স্টেশনে নেমে পুরো বিষয়টি তাঁরা রেল পুলিশকে জানান ও কাটোয়ার উদ্দেশে রওনা দেন। মাঝপথে তাঁদের এক জনকে রেল পুলিশ ফোন করে জানান, খানা জংশনের কাছে অল্পবয়সী এক যুবকের দেহ মিলেছে। সুদীপের পরিবারের লোকজন দেহটি শনাক্ত করেন। মঙ্গলবার বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে দেহটির ময়না-তদন্ত হয়। বর্ধমান রেলপুলিশের ওসি প্রমথেশ সাহা বলেন, “প্রাথমিক ভাবে আমাদের অনুমান, রেললাইনের কাছে থাকা পোস্টের ধাক্কায় ছেলেটি ট্রেন থেকে পড়ে যায়।”
|
ট্রাক-গাড়ির সংঘর্ষে মৃত দুই
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান |
|
—নিজস্ব চিত্র। |
দশ চাকার ট্রাক ও গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল দু’জনের। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতেরা হলেন গাড়ির চালক অসীম রায় (৩৬) ও একটি ছ’দিনের শিশু। জখম হন দুই মহিলা-সহ মোট তিন জন। মঙ্গলবার বিকেল ৩টে নাগাদ শক্তিগড়ের কাছে প্যামড়ায় ২ নম্বর জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনাটি করে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন প্রসূতি কমলা মালিক। এ দিন তাঁর সদ্যেজাত শিশুকে নিয়ে একটি গাড়িতে চেপে মেমারি থানায় দেবীপুর গ্রামে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন স্বামী বৃন্দাবন মালিক ও মা সরস্বতী ঘড়ুই। কমলাদেবী-সহ তিন জনকেই বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। দুই প্রত্যক্ষদর্শী শেখ কুতুবউদ্দিন ও কৈলাস মণ্ডলের অভিযোগ, “দ্রুত গতিতে আসা দশ চাকার ট্রাকটি দাঁড়িয়ে থাকা বালি বোঝাই দু’টি ট্রাককে ধাক্কা মারে। তার পরে ডিভাইডার টপকে ডান দিকে গিয়ে ওই গাড়িটিকে ধাক্কা মেরে নয়ানজুলিতে পড়ে যায়।” ট্রাকের চালক পলাতক। |
|
|
|
|
|