(বছর-৫, ছাঁটাই-৮) |
কার্লোস পাহিরা |
২০০৭ অগস্ট-২০০৮ মে (গোলাপের তোড়া দিয়ে বিদায়) |
করিম বেঞ্চারিফা |
২০০৮ জুন-২০১০ জানুয়ারি (মরসুমের মাঝে অপসারিত) |
সত্যজিৎ চট্টোপাধ্যায় |
২০১০ জানুয়ারি-২০১০ মার্চ (ইস্তফা দেন) |
বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য |
২০১০ মার্চ-২০১০ জুন (মরসুম শেষে ব্রাত্য) |
স্ট্যানলি রোজারিও |
২০১০ জুন-২০১০ ডিসেম্বর (মরসুমের মাঝে অপসারিত) |
সুভাষ ভৌমিক ও সুজিত চক্রবর্তী |
২০১০ ডিসেম্বর-২০১১ জুন (মরসুম শেষে ব্রাত্য) |
স্টিভ ডার্বি |
২০১১ জুলাই ২০১১ অক্টোবর (কোণঠাসা হয়ে পড়ে ইস্তফায় বাধ্য) |
সুব্রত ভট্টাচার্য ও প্রশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায় |
২০১১ অক্টোবর-২০১২ মে (মরসুম শেষে ব্রাত্য) |
সন্তোষ কাশ্যপ ২০১২ মে-? |
|
সন্তোষ কাশ্যপ |
কোচিং যোগ্যতা এএফসি ‘এ’ লাইসেন্স |
|
মোহনবাগানে আসার আগে মহীন্দ্রা ইউনাইটেড অনূর্ধ্ব-১৯ দলের দায়িত্বে। পরে ২০১০-২০১২, এয়ার ইন্ডিয়ার দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর কোচিংয়ে এয়ার ইন্ডিয়া প্রথম মরসুমে আই লিগে ১২ নম্বরে, পরের মরসুমে নবম স্থানে শেষ করে। |
মোহনবাগানের দায়িত্ব নিয়ে |
কলকাতা লিগ পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের বিরুদ্ধে ৬-০ জয়।
ফেড কাপ চার্চিলের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র, এয়ার ইন্ডিয়ার কাছে ০-২ হার, মহমেডানকে ২-১ হারিয়ে গ্রুপ লিগ থেকে বিদায়।
আই লিগ উদ্বোধনী ম্যাচেই লাজং এফ সি-র কাছে ০-২ হার। |
|
পাঁচ বছরে ট্রফি পাঁচ |
২০০৭-০৮ |
|
২০০৯-১০ |
কলকাতা লিগে চ্যাম্পিয়ন
আই লিগে চতুর্থ |
কলকাতা লিগ চ্যাম্পিয়ন,
আইএফএ শিল্ড রানার্স,
ডুরান্ড রানার্স, আই লিগে পঞ্চম |
২০০৮-০৯ |
২০১০-১১ |
কলকাতা লিগ চ্যাম্পিয়ন, ফেড কাপ চ্যাম্পিয়ন, সুপার কাপ
চ্যাম্পিয়ন, আই লিগে রানার্স |
কলকাতা লিগ রানার্স, ফেড
কাপ রানার্স, আইএফএ
শিল্ড রানার্স, আই লিগে ষষ্ঠ |
|