এ বার ৬০ বছরে শিলিগুড়ির রবীন্দ্র সঙ্ঘ |
ভিড় টানতে |
মণ্ডপে উপনিষদের তিনটি শ্লোককে মাথায় রেখে একটি জীবন নৌকার
মাধ্যমে তুলে ধরা হবে। এ ছাড়া মূর্তি শূন্যে থাকবে। |
|
গর্বের বিষয় |
|
চিন্তার বিষয় |
সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে পাট দিয়ে
মণ্ডপ তৈরি করে সেরা
পুজোর শিরোপা
মিলেছিল। |
পুজোয় প্রচণ্ড ভিড় হয়। নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে
ভাবতে হচ্ছে। পুলিশের তরফে সাহায্য করা হবে।
এ ছাড়া পুজো কমিটির তরফে স্বেচ্ছাসেবক, বেসরকারি
নিরাপত্তারক্ষী রাখা হবে। সিসিটিভিও বসানো হবে। |
তপন নন্দী, সরকারি কর্মী |
দীর্ঘদিন পুজো হচ্ছে। কখনও পুজোর চাঁদা নিয়ে বা অন্য কোনও বিষয় নিয়ে এলাকায় গণ্ডগোল হয়নি। এবারেও যাতে তা না হয়, সেই ট্র্যাডিশন যাতে বজায় থাকে সে ব্যপারে পুজো কমিটির কাছে আর্জি জানাচ্ছি। |
প্রিয়া দাশগুপ্ত, ছাত্রী |
নবমীর ভোগ প্রসাদ বিতরণ করতে ভাল লাগে। তা করার জন্য পুজো কমিটির কাছে আর্জি জানাচ্ছি। রাত পর্যন্ত পুজো মণ্ডপে বসে থেকে আনন্দ করি। নিরাপত্তার সমস্যা হয়নি। এ বারেও তা হবে না আশা করছি। |
|
উত্তম মজুমদার, যুগ্ম সম্পাদক |
|
চাঁদা আদায়ে জুলুম করা হয় না।
মানুষের
যাতে অসুবিধে
না হয় সেদিকে
লক্ষ রেখে মাইক বাজানো হয়। |
|
|
বাজেট ১০ লক্ষ |