এ বার ৫৩ বছরে জলপাইগুড়ির তরুণ দল ক্লাব |
ভিড় টানতে |
দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন মন্দিরের অনুকরণে মণ্ডপটি গড়ে তোলা হয়েছে। বেশির ভাগটাই সূর্য মন্দিরের আদলে। |
|
গর্বের বিষয় |
|
চিন্তার বিষয় |
শহরের পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রথম ৩টে পুজোর মধ্যে। নবমীর দিন যতক্ষণ পর্যন্ত মানুষ আসবেন ততক্ষণ ধরে খিচুড়ি প্রসাদ বিলি। দুঃস্থদের সাহায্য। |
প্রতি বছর শহরে এগিয়ে থাকার ঐতিহ্য অক্ষুন্ন থাকবে তো? সুষ্ঠু ভিড় নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে তো? বাজেটের টাকা টাকা উঠবে তো? |
বিজলী বিশ্বাস, প্রবীণা |
অষ্টমী, নবমীতে প্রবীণদের বাড়িতে প্রসাদ পৌঁছে দেওয়া হয়। শহরের বেশিরভাগ বাসিন্দাই এই পুজো দেখতে আসেন। প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শনার্থী আসেন। মণ্ডপের সামনে বসে ভিড় দেখে পুজো উপভোগ করি॥í |
ভার্গবী রায়, ছাত্রী |
দক্ষিণ ভারতে কখনও যাইনি। থিমের সৌজন্যে কিছুটা হলেও সূর্য মন্দির দেখার স্বাদ মেটানো যাবে। পুজোর দিনগুলিতে পাড়া এবং আশেপাশের সকলেই সারাদিন মণ্ডপে থাকে। সকলে মিলে খুব আনন্দ হয়। |
|
নিন্টু সরকার, যুগ্ম সম্পাদক |
|
সমাজের সকলকে নিয়েই আমাদের পুজো প্রস্তুতি।
ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। |
|
|
বাজেট ৯ লক্ষ |