এ বার ৪৬ বছরে রায়গঞ্জের অনুশীলনী |
ভিড় টানতে |
মহীশূরের তিরুপতি বালাজি মন্দিরের আদলে ৭০ ফুট উঁচু ও ৫৫ ফুট চওড়া মণ্ডপ। নবদ্বীপের শিল্পীদের তৈরি। কাটোয়ার আলোয় দেখা যাবে ছোটা ভীম, ঘটনাবলি ও জীব-পশু-পাখির ছবি। থাকবে রাধিকাপুর-কলকাতা এক্সপ্রেস ট্রেনের চলন্ত মডেল। নবদ্বীপের প্রতিমা। মাটি দিয়ে তৈরি প্রতিমার সাজসজ্জা। |
|
গর্বের বিষয় |
|
চিন্তার বিষয় |
অষ্টমীতে পাতপেড়ে এক হাজারেরও বেশি মানুষকে খিচুড়ি খাওয়ানোর ব্যবস্থা। জেলার ১০০ জন দুঃস্থ পড়ুয়াদের মধ্যে বই, খাতা, কলম, পোশাক বিলি করা হবে। |
পুজোর চার দিন স্বেচ্ছাসেবকরা ভিড় সামলাতে পারবেন তো? টেলিফোন এক্সচেঞ্জ সংলগ্ন রাস্তায় রিকশা ও ছোট গাড়ি ঢুকে যানজট তৈরি হওয়ার আশঙ্কা। |
সপ্তপর্ণা বসু, ছাত্রী |
চার দিন ছোট বড় সবার সঙ্গে হইচই ও আনন্দ করার সুযোগ মেলে। এত সুন্দর পুজো ছেড়ে পাড়ার অনেকেরই বাইরের পুজো দেখতে যাওয়ার ইচ্ছে হয় না। দশমীতে সবাই নাচতে নাচতে একসঙ্গে বিসর্জন দিতে যাওয়ার আনন্দ বর্ণনা করার ভাষা নেই। |
কুশল বসু, প্রবীণ |
কয়েক জন বন্ধু মিলে পুজো শুরু করেছিলাম। এখন আমরা প্রবীণ। গত বছর পর্যন্ত বড় মণ্ডপ তৈরি হয়নি। এবছর বাসিন্দাদের সহযোগিতায় সেই সমস্যা মিটেছে। সবাই এক পরিবারের সদস্য হয়ে আচার ও পুজো পরিচালনা করেন। |
|
বিশ্বজিৎ বসু, যুগ্ম সম্পাদক |
|
সবাই পুজোয় সামিল হন! সবার পরামর্শ নিয়েই থিম, প্রতিমা ও আলো ঠিক করা হয়! মহিলা, পড়ুয়া ও ছোটদের আনন্দ করার সব রসদই থাকে! মন্ডপে ঢুকতে ও বার হতে যাতে দর্শনার্থীদের কোনও সমস্যা না হয় সেই দিকে নজর রাখা হয়! থাকে একাধিক সহায়তা কেন্দ্র! |
|
|
বাজেট ৬.৫ লক্ষ |
সদস্য, বাসিন্দাদের চাঁদাই ভরসা। কিছু স্পনসরও আছেন। |