|
|
|
|
পুজোর হাওয়া পাড়ায় পাড়ায় |
শিলিগুড়ি মিলনপল্লি এ বার ৬৮ বছরে |
ভিড় টানতে |
বৈদিক সভ্যতার সেই চতুরাশ্রমের (ব্রহ্মচর্য থেকে সন্ন্যাস) থিম জীবন্ত হয়ে উঠবে ৭ মিনিটের আলো ও ধ্বনিতে। সুদীপ্ত পালের নির্দেশনায় শিল্পীদের অভিনয়। পেরেক, ঠান্ডা পানীয়ের বোতলের ছিপি দিয়ে তৈরি প্রতিমা। |
|
গর্বের বিষয় |
|
চিন্তার বিষয় |
জাতিধর্ম নির্বিশেষে পাড়ার সব পরিবারের মহিলাদের অংশগ্রহণ। ধুনুচি নাচ, শাঁখ বাজানো, উলু দেওয়ার প্রতিযোগিতা। ফি বছর নানা বিভাগে সেরার সুবাদে একাধিক পুরস্কার। |
চাঁদা তোলা, পুজোর জন্য ছোটাছুটিতে আগ্রহী তরুণ-তরুণীদের সংখ্যা খুবই কম। যা ভিড় হয়, স্টেশন ফিডার রোডে একমুখী যান চলাচলের ব্যবস্থা পুলিশ-প্রশাসন করবে তো? |
|
বর্ণালী দাস, ছাত্রী |
চতুরাশ্রম ব্যাপারটা কী তা আশা করি এখনকার ছোটরা পুজো দেখে কিছুটা বুঝতে পারবে। পুজোয় আনন্দ করতে গিয়ে যাতে কারও অসুবিধে না-হয়, সেটা ক্লাব, পাড়ার লোক, শহরবাসীর খেয়াল রাখা উচিত। বিশেষত, শব্দবিধি যেন অমান্য না-হয়। |
মায়া মৈত্র, প্রবীণা |
সারা বছর সকলেই নানা কারণে ব্যস্ত। দেখাশোনা হয় খুব কম। পুজোর কদিন আরতি, নানা প্রতিযোগিতা, ভোগ, একসঙ্গে খাওয়াদাওয়া, এটা আমাদের একসূত্রে বাঁধে। এটাই আমাদের পাওয়া। |
|
জয়ন্ত সাহা, সম্পাদক |
|
আধুনিকতা আসবেই। তা বলে অতীতের যা কিছু ভাল তা ভুলে যাব? স্বামী বিবেকানন্দের সার্ধশতবর্ষে বৈদিক সভ্যতার কথায় মাথায় রেখে থিম। জনতার সমাদর এ বারও পাব। |
|
|
বাজেট সাত লক্ষ |
অর্থ সংগ্রহ করা হবে সদস্য, পাড়ার লোক, ব্যবসায়ী সংগঠনের থেকে চাঁদা ও নানা ‘স্পনসর’-এর থেকে। |
|
|
|
|
|
|