বন দফতরের শীর্ষ পদে বিস্ত |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
হেড অফ ফরেস্ট বা রাজ্য বন দফতরের শীর্ষ কর্তা হিসেবে শেষ পর্যন্ত বেছে নেওয়া হল এসএস বিস্ত-কে। তিনি ছিলেন বন উন্নয়ন নিগমের ম্যানেজিং ডিরেক্টর। আপাতত সে দায়িত্বও তিনিই সামলাবেন। হেড অফ ফরেস্ট মির্জা আসগর সুলতানকে পাঠানো হল বন দফতরের রিসার্চ অ্যান্ড মনিটরিং বিভাগের প্রধান মুখ্যবনপাল পদে। বন দফতরের ওই শীর্ষ পদের অন্য দাবিদার, অতনু রাহা অবশ্য এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছেন। সে রায় না বেরনো পর্যন্ত বিস্তই হেড অফ ফরেস্টের দায়িত্ব সামলাবেন বলে বনমন্ত্রী হিতেন বর্মন শুক্রবার জানান।
|
লোকালয়ে ঢোকা আটকাতে ফের সুন্দরবনের একটি বাঘিনিকে খাঁচাবন্দি করল বন দফতর। শুক্রবার ভোরে গোসাবার পঞ্চমুখানি-২ জঙ্গলের ধারে বন দফতরের খাঁচায় ধরা পড়ে বাঘিনিটি।
|
অসুস্থ হয়ে মৃত্যু দ্বারকাপ্রসাদের |
এক বছর এক মাসেই ডুয়ার্সের জলদাপাড়ার হলং পিলখানার সকলের মন জয় করেছিল দ্বারকাপ্রসাদ। বৃহস্পতিবার রাতে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু হয় শাবকটির। মন খারাপ হলং পিলখানার সকলের। মাহুত ফিকু ওঁরাও বলেন, “অন্য শাবকদের চেয়ে চটপটে ছিল দ্বারকা। কী করে অসুস্থ হল বুঝতে পারছি না।” উত্তরবঙ্গের বনপাল বিপিন সুদ জানান, পেটের গন্ডগোলেই মারা গিয়েছে দ্বারকাপ্রসাদ। ২০১১-র অগস্টে দ্বারকেশ্বরের জলে ভেসে বাঁকুড়ার চণ্ডীপুর গ্রামে আসে দু’মাসের হস্তিশাবকটি। সেখান থেকে তাঁর ঠাঁই হয় হলং পিলখানায়।
|
ডুয়ার্সে ট্রেনে কাটা পড়ল একটি পূর্ণাঙ্গ ময়াল। শুক্রবার সকালে ক্যারন স্টেশনের কাছে ১২ ফুট লম্বা একটি অজগরের মৃতদেহ দুই টুকরো অবস্থায় রেল লাইনে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বনকর্মীদের জানান, এরপর ডায়না রেঞ্জের বনকর্মীরা মৃত ময়ালটিকে ময়নাতদন্তের জন্যে নিয়ে যান। বৃহস্পতিবার রাতে কোনও ট্রেনের চাকায় সাপটির মৃত্যু হয়েছে বলে বনকর্মীদের অনুমান।
|
সর্পদষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক প্রৌঢ়ের। তাঁর নাম রাশিপদ ঘোষ (৭৮)। বাড়ি ভরতপুরের কোল্লা গ্রামে। বৃহস্পতিবার বিকেলের ঘটনা। |