টুকরো খবর
রাজ্যে সেজ গড়ার দায় থেকে মুক্তি চায় শাপুরজি
রাজ্যে বিশেষ আর্থিক অঞ্চল (সেজ) প্রকল্প থেকে সরে আসতে চায় শাপুরজি। এ জন্য কেন্দ্রের কাছে আবেদন করেছে তারা। আবার পশ্চিমবঙ্গে প্রকল্প গড়ার সময়সীমা দু’বছর পিছিয়ে দিতে আর্জি জানিয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা টিসিএস। ১৪ সেপ্টেম্বর এই দুই আবেদনই খতিয়ে দেখবে কেন্দ্রীয় অনুমোদন পর্ষদ। বিশ্ব জুড়ে মন্দা এবং নতুন সেজ-এ কর ছাড়ের সুবিধা নিয়ে অস্পষ্টতার কারণে বিশেষ আর্থিক অঞ্চল নির্মাণের উৎসাহে ভাটা পড়েছে সারা দেশেই। কিছু সংস্থা তা গড়ার দায় থেকে মুক্তি চায়। অনেকের আবার দাবি প্রকল্পের সময়সীমা পিছনো। সমস্ত আবেদনই ওই দিন খতিয়ে দেখবে পর্ষদ। যাতে রয়েছে রাজ্যের দুই প্রকল্পও। বেশ কিছু দিন ধরেই রাজ্যে প্রস্তাবিত সেজ প্রকল্প থেকে সরে আসতে চাইছে বেঙ্গল শাপুরজি ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভলপমেন্ট। এ নিয়ে আগেই আবেদন জানিয়েছে তারা। এমনকী ইনফোসিসের লগ্নি ধরে রাখতে শাপুরজি-র জমিই ওই তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাকে দেওয়ার কথা ভেবেছিল রাজ্য। কিন্তু সেই অনুমতি এখনও আটকে। ফলে শাপুরজির আবেদন ফের খতিয়ে দেখা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। অন্য দিকে, রাজারহাটে ৪০ একর জমিতে সেজ গড়তে ২০০৮ সালেই রাজ্যের কাছে জমি চেয়েছিল টিসিএস। কিন্তু তা পাওয়া চূড়ান্ত হয়েছে কিছু দিন আগে। ফলে ওই প্রকল্প গড়ার সময়সীমা দু’বছর পিছোনোর দাবি জানিয়েছে টিসিএস।

পুতুলনাচ, কাঁথাশিল্পের কুশীলব নিয়ে কর্মশালা
উদ্যোগ ছিল আগেই। সেই কারণে সংশোধনী করে রাজ্যের অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দফতরের ‘অবশ্য করণীয়’-এর তালিকায় তুলে আনা হয়েছিল কাঁথা, পুতুলনাচ ও দারুশিল্পকে। এ বার প্রত্যন্ত গ্রামগঞ্জের এই সব শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মানুষগুলিকে নিয়ে আসা হচ্ছে কলকাতায়। এক মাস ধরে মহানগরীতে থেকে সেই শিল্পীরা কর্মশালা ও আলোচনাসভায় যোগ দেবেন, ‘শো’ বা প্রদর্শনী করবেন। শিল্পসামগ্রীও বানাবেন। তাঁদেরই হাতে-গড়া শিল্প আকর্ষক মোড়কে কী ভাবে দেশ-বিদেশে বাজারজাত হচ্ছে, তা প্রত্যক্ষ করবেন, শিখেও নেবেন। অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দফতরের এই উদ্যোগে সামিল হয়েছে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাও। তারা দীর্ঘদিন ধরে হারিয়ে যেতে বসা শিল্প ও শিল্পীদের নিয়ে কাজ করছে। অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ মন্ত্রী উপেন বিশ্বাসের কথায়, “গ্রামগঞ্জের শিল্পীরা অনেক কষ্টে পুরুষানুক্রমে গুরুত্বপূর্ণ শিল্পের বিভিন্ন রূপ টিকিয়ে রেখেছেন। তাঁদের কোনও স্বীকৃতি নেই। ওই শিল্পীরা জানেন না, কত বড় শিল্পের সঙ্গে তাঁরা যুক্ত, বাজারে সেই শিল্পের কত কদর! এটা জানাতেই, নিজেদের সৃষ্টির গুরুত্ব সম্পর্কে ওই শিল্পীদের সচেতন করে তুলতেই এই উদ্যোগ।” ওই সব শিল্পী এবং তাঁদের শিল্পের পাশে দাঁড়ানো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্ত্রী সোনালি চক্রবর্তী জানান, প্রথমে পুতুলনাচের শিল্পীদের নিয়ে চলবে আলোচনাচক্র ও কর্মশালা। পরে আনা হবে কাঁথা ও দারুশিল্পীদের। নদিয়া, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, বীরভূম, বর্ধমান, দক্ষিণ দিনাজপুর থেকে শিল্পীদের এনে রাখা হবে কলকাতায়। খরচ দেবে রাজ্য সরকার।

সোনার বিপণি
ব্যবসা বাড়াতে বেশ কয়েকটি সোনার বিপণি খোলার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে অ্যাস্পেন গোষ্ঠী। পুরিতে হোটেল ও উত্তরবঙ্গের লাটাগুড়িতে টাউনশিপ প্রকল্পও হাতে নিয়েছে তারা।

ওএনজিসি-র লগ্নি
আজেরবাইজানে পা রাখল রাষ্ট্রায়ত্ত ওএনজিসি-বিদেশ। সেখানে আজেরি, চিরাগ ও গুনেশ্লি গোষ্ঠীর তেল ক্ষেত্রে মার্কিন সংস্থা হেস কর্পের ২.৭২% শেয়ার কিনল তারা।



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.