কোন্নগর রেল স্টেশনের দুটি টিকিট কাউন্টারই বর্তমানে প্ল্যাটফর্মের উত্তর প্রান্তে অবস্থিত। একটি রয়েছে পূর্বপাড়ে, অন্যটি পশ্চিমপাড়ে। কিন্তু প্ল্যাটফর্মের দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে হাজার হাজার যাত্রী শাস্ত্রী নগর, আদর্শ নগর, মাস্টার পাড়া, ২৪ পল্লী ও কলোনী অঞ্চল থেকে ট্রেন ধরতে কোন্নগর প্ল্যাটফর্মে আসেন। কিন্তু দক্ষিণ প্রান্তে কোনও টিকিট কাউন্টার না থাকায় যাত্রীদের খুবই অসুবিধা হয়। অনেকে ইচ্ছা থাকলেও টিকিট কাটতে পারেন না। যাত্রীদের স্বার্থে কোন্নগর প্ল্যাটফর্মের দক্ষিণ প্রান্তে অবিলম্বে একটি টিকিট কাউন্টার খোলা হোক।
অতীশচন্দ্র ভাওয়াল, কোন্নগর, হুগলি।
|
‘আমতা স্পোটিং ফুটবল মাঠ’ হল আমতার অন্যতম ঐতিহ্যশালী একটি মাঠ। এটি দামোদর নদের তীরে অবস্থিত। ফুটবল মাঠটির একদিকে রয়েছে কংক্রীটের মঞ্চ ও আমতা-জয়পুর থানা অ্যাসোসিয়েশনের নিজস্ব অফিস ঘর। প্রতি বছর এই ফুটবল মাঠে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের খেলা, লিগের খেলা সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতার টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এই মাঠ থেকেই অনেক প্রতিভাবান খেলোয়াড় তৈরি হয়। কিন্তু দুঃখের কথা, প্রতি বছর ভাদ্র-আশ্বিন মাসে দামোদর নদে জল বাড়লেই ফুটবল মাঠের একাংশ, কখনও বা গোটা মাঠ জলে ডুবে যায়। এবারেও একবার জলে ডুবে গিয়েছে। এতে মাঠ ও মাঠের পরিবেশের ক্ষতি হয়। এই সময় সব খেলা চলে যায় আমতা-২ ব্লকের বেতাই বা জয়পুর ফুটবল মাঠে। আমতা স্পোটিং ফুটবল মাঠ রক্ষায় সব পক্ষের উদ্যোগী হওয়া দরকার। না হলে এই মাঠ অচিরেই হারিয়ে যাবে। এবিষয়ে আমি রাজ্যের সেচ মন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
দীপংকর মান্না, চাকপোতা,আমতা,হাওড়া।
|
আমরা হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়া মহকুমায় বাস করি। এন এইচ-৬ ধরে আমাদের উলুবেড়িয়া শহরে যেতে হয়। উলুবেড়িয়া শহরেই রয়েছে হাসপাতাল, আদালত,থানা, মহকুমা শাসকের দফতরের মতো প্রয়েজনীয় সরকারি দফতরগুলি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল, এন এইচ-৬ ধরে উলুবেড়িয়া শহরের প্রাণকেন্দ্র পর্যন্ত কোনও সরকারি বা বেসরকারি বাস পরিষেবা নেই। উলবেড়িয়াতেই রয়েছেন দু’জন নির্বাচিত জন-প্রতিনিধি। তাঁদের একজন কেন্দ্রের মন্ত্রী, আর একজন রাজ্যের মন্ত্রী। অথচ ওই শহরের প্রাণকেন্দ্রে যেতে হলে আমাদের এখনও অটোর এপর নির্ভর করতে হয়। উর্দ্ধতন কতৃপক্ষকে বিষয়টি দেখবার অনুরোধ করছি।
সুপ্রকাশ বন্দ্যোপাধ্যয়, রঘুদেবপুর, হাওড়া।
|
হুগলির জাঙ্গিপাড়া ব্লকের শ্রীরামপুর জাঙ্গিপাড়া মেটাল রোড থেকে তালতলাহাট হয়ে পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ যে মোরাম রাস্তাটি দক্ষিণডিহি বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে কল্যাণবাটীর কর্পূরা শ্মশান-জংশনে গিয়ে মিশেছে সেই রাস্তাটির অবস্থা অবর্ণনীয়। এই রাস্তা দিয়ে পায়ে হেঁটে চলাও দুষ্কর। জাঙ্গীপাড়া ও চন্ডিতলা-১ ব্লকের দুটি মহাবিদ্যালয়ের দরিদ্র ছাত্রছাত্রীরা, ফুরফুরা শরিফের শতবর্ষ প্রাচীন ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সাইকেলে যাতায়াতের প্রয়োজনে এই রাস্তাটি ব্যবহার করতে হয়। উল্লিখিত দুটি ব্লকের চাষিদেরও কৃষজ পন্য, দুধ ও দুগ্ধজাত সামগ্রী বিভিন্ন হাটে সরবরাহের জনা এই রাস্তাটি ব্যবহার করতে হয়। এই পথটিকে অবিলম্বে পাকা সড়কে পরিণত করা প্রয়োজন।
কাজি আবু তোরাব, বাঁদপুর, হুগলি।
|
চিঠি পাঠানোর ঠিকানা:
আনন্দবাজার পত্রিকা (জেলা দফতর)।
৬, প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট।
কলকাতা-৭০০০০১। |
|
|