মশলা এড়িয়ে চল প্যাকেটে ডাবের জল
জিভে চড়ে মরক্কো-ইতালি। ঝালে ঝোলে জমে ওঠে মিতালি। লকেট চট্টোপাধ্যায়
আমার ছোটবেলা কেটেছে নাচ-গান নিয়ে। আর এ ব্যাপারে বেশি উৎসাহী ছিল মা। রবিবার বিকেলে মা নিয়ে যেত ডানলপ মোড়ে। কখনও ইডলি, কখনও দোসা খাইয়ে আনত মা। কোনও দিন ফুচকা বা ঝালমুড়ি। আমি পড়তাম দক্ষিণেশ্বরের সারদাদেবী বালিকা বিদ্যামন্দিরে।
একটু বড় হতেই ভর্তি হলাম মমতাশঙ্করের ব্যালে ট্রুপে। নাচ নিয়ে তখন আমি ভীষণ ব্যস্ত। মমদির সঙ্গে বিভিন্ন শহরে শো করছি। রবিবার প্রায় সে সব শো-তে চলে যেতাম মালদা, মেদিনীপুর। রাত হত ফিরতে। মমদি আমাদের রাতে নিজে হাতে রেঁধে খাওয়াতেন। নিজের বাড়িতে থাকতেও দিতেন। মমদির হাতের ধনেপাতা দেওয়া একটা পমফ্রেটের পদ আমার দারুণ লাগে। মমদির ব্যালে ট্রুপের হয়েই আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণ জাপান।
এ সবের ফাঁকেই আমার বিয়ে হয়ে গেল। উত্তর কলকাতা থেকে একেবারে এক্সট্রিম সাউথে শ্বশুরবাড়ি। রবিবারে খাওয়াদাওয়া হত হইহই করে।
আমার অভিনয়জীবন আর আমার ছেলে একেবারেই সমবয়সী। ছেলে একটু একটু করে বড় হওয়ার পর থেকেই রবিবারটা শুটিংয়ের চাপ না রাখার চেষ্টা করি। সকালে লুচি, আলুর চচ্চড়ি তৈরি করি। কখনও বা চিংড়ি পরোটা। আসলে নতুন পদ না হলে ওকে খাওয়ানো খুব মুশকিল।
কাঁচা সব্জি বাজারে যাই না, তবে আজকাল স্পেন্সারস-এর মতো ফুড মলে গিয়ে নানা ধরনের জিনিস কিনি। যুগটা তো ‘রেডি টু কুক’-এর, কিন্তু ঘরোয়া পদ্ধতিতে বানাবার মতো উপকরণগুলো সংগ্রহ করি।
মায়ের কাছে শেখা সব পদই ট্রাই করি। বর্ষায় করি ইলিশভাপা, কালো জিরে ফোড়নে ইলিশের ঝোল, বড়ি টমেটো দিয়ে ইলিশের ঝোল। আমার ছেলে খুব মাছ ভক্ত। আমিও তাই। সর্ষে বাটা দিয়ে নারকেল চিংড়ি, ডিমওয়ালা ট্যাংরা মাছের ঝোল রাঁধতে ভালই লাগে। এক-আধটা রবিবার বাইরে খেতে যাই। তবে বরাবর একটা ব্যালান্সড ডায়েট মেনে চলি। কার্বোহাইড্রেট বেশি রেখে তেল-মশলা এড়িয়ে চলি। শুটিং-এ প্রোডাকশনের খাবার খাই। তবে তরকারি, মাছ কিংবা সুপটাই খাই। তাতে কাজ করতে এনার্জি আসে।
আমার ছেলেকে কিছু দিনের জন্য পাহাড়ি বোর্ডিং-এ রেখেছিলাম। তখন ওখানকার ‘প্রেমদাসী’ বলে একটা খাবার খুব খেতাম। নাগা স্টাইল চিকেন আইটেমগুলোও দারুণ লাগত।
সেই যে মায়ের কাছে শিখেছিলাম, বাটিতে ভাত ঢুকিয়ে বাটি উল্টে থালায় পরিবেশন,এখনও সেটা করি। সকলকে রেঁধে খাওয়াব, শেষে আমি বসব।
শুটিংয়ের জন্য মরোক্কো, ইন্দোনেশিয়া, মেক্সিকো কত জায়গায় ঘুরছি। আমার এ সব দেশের ভেজ আইটেম দারুণ লাগে। স্প্যানিশ, মেক্সিকান আর জিভে জল আনা ইতালিয়ান ক্যুইজিন উফ্! বিদেশে গেলে ছেলে একটাই জিনিসের বায়না করে সেটা হল নতুন কোনও ফুড আইটেম খোঁজা। ওখানে তো ডাবের জলটা পর্যন্ত প্যাকেটে বিক্রি হয়। ভাবি, কী না পাওয়া যায় কিনতে।

লাউ কাঁকড়া
কাঁকড়া বেছে পরিষ্কার করে নুন, হলুদ মাখিয়ে রাখুন। কড়াইতে সর্ষের তেল দিন। তেল একটু গরম হলে কাঁকড়া ভেজে নামিয়ে রাখুন। এর পর অল্প তেলে আগে থেকে কেটে রাখা লাউ সামান্য ভাপিয়ে নিন। এর পর কড়াইতে পেঁয়াজ, আদা, সামান্য রসুন, তেজপাতা দিয়ে ফোড়নের মতো নেড়ে নিন। ভাপানো লাউ মশলায় ভাল করে কষিয়ে নিন। কাঁকড়াগুলো দিয়ে পরিমাণ মতো নুন, হলুদ দিয়ে জল ছিটিয়ে ঢাকা দিন। আঁচ কমানো থাকবে। মাখোমাখো হয়ে এলে ধনেপাতা গার্নিশ করে পরিবেশন করুন।

মনবাহারি ভুটানি ডিশ
ব্রাউন রাইস, চিকেন ও সব্জি লাগবে। পছন্দ মতো মরশুমি সব্জি ছোট টুকরো করে কাটুন। চিকেনও কাটিয়ে নিতে হবে ছোট টুকরো করে। এর পর প্রেসার কুকারে অলিভ অয়েল দিন। তেল একটু গরম হলেই দু’চারটে কাঁচালঙ্কা, তেজপাতা, গোটা গোলমরিচ ফোড়ন দিন। এর পর সব্জি, চিকেন ও আগে থেকে রেডি করা ব্রাউন রাইস তেলে দিয়ে ভাল করে নাড়তে থাকুন। মনে রাখবেন, মূল উপকরণের চার ভাগের এক ভাগ ব্রাউন রাইস নেবেন। এর পর সামান্য হলুদ, নুন ও গুঁড়ো গোলমরিচ ও পরিমাণ মতো জল দিয়ে সেদ্ধ করুন। পরিবেশনের ঠিক আগে রান্নাটির ওপর মাখন ছড়িয়ে দিন। প্রিপারেশনটি কিন্তু মাখোমাখো হবে। চটজলদি ডিনার বা লাঞ্চে রাখতে পারেন।

ইলিশ বেগুন ঝোল
ইলিশ মাছের টুকরোগুলো (গোলাকৃতি) নুন, হলুদ মাখিয়ে সর্ষের তেলে ভেজে রাখুন। কড়াইতে আর একটু তেল দিয়ে কাঁচালঙ্কা ও কালোজিরে ফোড়ন দিয়ে তাতে লম্বা করে কেটে রাখা আলু, বেগুনের টুকরোগুলো ফেলে নাড়তে থাকুন। বেগুনের পরিমাণটা যেন আলুর থেকে বেশি হয়। হাল্কা ভাজার পর পরিমাণ মতো জল, নুন, হলুদ ও ইলিশ মাছের টুকরোগুলো দিয়ে ঢাকা দিন। এ সময় আঁচটা কমিয়ে রাখাই ভাল। ১৫-২০ মিনিট ফোটার পর নামিয়ে কাঁচা সর্ষের তেল অল্প ছড়িয়ে দিন।

সাক্ষাৎকার: অরুন্ধতী মুখোপাধ্যায়
অলঙ্করণ: ওঙ্কারনাথ ভট্টাচার্য
খাওয়াবদল: মাইক্রো-চিকেন
মাইক্রোওয়েভে রান্না কিন্তু খুব সহজ। প্রথমে বলি মাশরুম আর বেবি কর্ন দিয়ে একটা রান্নার কথা।

লাগবে:
(৪-৫ জনের জন্য) ২০০ গ্রাম চিকেন, টুকরো টুকরো করে কাটা, ১০০ গ্রাম টুকরো মাশরুম, ১০০ গ্রাম টুকরো বেবি কর্ন, রসুন বাটা, আদা বাটা ছোট এক চামচ করে। বড় ২ চামচ তেল, বড় ১ চামচ সয়া সস আর ভিনিগার, আন্দাজ মতো নুন, গোলমরিচের গুঁড়ো, আর ২ বড় চামচ কর্নফ্লাওয়ার।

বানিয়ে ফেলুন: একটা মাইক্রোওয়েভ -প্রুফ পাত্রে তেল, রসুন বাটা, আদা বাটা, আর মুরগির টুকরো দিয়ে ঢাকনা বসিয়ে ৪ মিনিট হাই-এ রাখুন। এ বার মাশরুম, বেবি কর্ন আর সব কিছু ঢেলে দিন, শুধু কর্নফ্লাওয়ারটা দেবেন না। আধ কাপ জল দিন। নেড়েচেড়ে ভাল করে মিশিয়ে আবার ঢাকনা বসিয়ে ৩ মিনিট মাইক্রো করুন।
কর্নফ্লাওয়ার ১ কাপ জলে গুলুন। এ বার বাকি রান্নায় মিশিয়ে দিন। ভাল করে নেড়েচেড়ে মেশান। ঢাকনা ছাড়া ২ মিনিট অথবা ঝোলটা ফুটতে থাকলে নামিয়ে নিন। মিনিট দুয়েক রেখে গরম গরম পরিবেশন করুন। যদি কম ঝোল চান, তবে কর্নফ্লাওয়ারটা আধ কাপ জলে গুলবেন।

স্টাফড টমেটো: টমেটো আধ টুকরো করে ভেতরের বিচি ইত্যাদি বাদ দিন। পনির বাটা, পেঁয়াজ, ক্যাপসিকাম, মটরশুঁটি সেদ্ধ, ২ চামচ টমেটো কেচাপ, নুন, গরম মশলা মেখে টমেটোয় ভরে ২-৩ মিনিট হাই মাইক্রো করুন। ভেতরের মশলাটা হলেই, রেডি!
দিদি যখন বিরোধী দলনেত্রী ছিলেন তখন সিঙ্গুরের তাপসী মালিক ছিল তাঁর কাছে ‘ঘটনা’। এখন দিদি মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর মহিলাদের সঙ্গে যা ঘটছে, তাঁর কাছে ‘সাজানো ঘটনা’! সত্য সেলুকাস...
রাজা। হৃদয়পুর

শিলাদিত্য চৌধুরীর অস্ফুট জীবনমুখী গান: মাই নেম ইজ শিলা/শিলা কি হয়রানি/মুখ্যমন্ত্রীর কোপে খাই নাকানিচোবানি!
অনির্বাণ ভট্টাচার্য। বর্ধমান

সিঙ্গুরের পরিত্যক্ত জমিতে কি ঘাস কাটার একটা চাকরি পেতে পারি? হলে বলবেন, প্লিজ!
রজত। শ্রীরামপুর

পশ্চিমবঙ্গের সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিশেষ বিজ্ঞপ্তি: পরিবর্তনের পশ্চিমবঙ্গে Dearness Allowance বা মহার্ঘ ভাতার নাম পরিবর্তন করে রাখা হচ্ছে Delay Allowance বা মহা বিলম্ব ভাতা। কোষাগারের ভগ্নস্বাস্থ্যের দরুন এই নির্দেশ জারি করা হল!
প্রণবকুমার। পাথরপ্রতিমা

আমাদের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভাঙা মন ভাঙা শরীরে যে ভাবে রাজ্যের নানা জায়গায় ঘুরে জোরালো বক্তব্য রাখছেন (লোকও বাড়ছে), তা দেখে এই সময়কার একটি হিট হিন্দি ছবির কথাই মনে আসছে ‘এক থা টাইগার’!
বাপী ঘোষাল। ব্যান্ডেল

দু’জনেই আর্মস্ট্রং। দু’জনেই শেষ করলেন একই সঙ্গে। এক জন লাইফ সাইকেল, অন্য জন সাইকেল-লাইফ। এক জন পৃথিবীকে পাক খেয়ে চাঁদে গিয়েছিলেন, অন্য জন পৃথিবীতে পাক খেয়ে অর্ধচন্দ্র পেলেন। এক জন নিল, অন্য জন ল্যান্স!
চঞ্চল পাল।

ল্যান্স আর্মস্ট্রং: নিজেকে বাঁচানোর কোনও যুক্তিই Dope-এ টিকল না!
বোধিসত্ত্ব। বড়িশা

আপাতত কিছু দিনের জন্য নিকো পার্কের নাম পরিবর্তন করে দেওয়া যেতেই পারে (যেয়ো) ‘নাকো পার্ক’!
গৌতম মুখোপাধ্যায়। খড়দহ

ইলিশ: কী রে জলের পোকা, তোর মিছে অহং গেল কোথা? তুই তো এখন জলের দরে বিকোচ্ছিস আর এলেবেলেদের পাতে গড়াগড়ি খাচ্ছিস!
চিংড়ি: ওরে খোকা চুপ কর, তুই নিষিদ্ধ কথা কইস না। আমায় নিয়ে তোর অ্যালার্জির কথা সক্কলে জানে। শোন, কবি আমায় সার্টিফাই করে গেছেন: একটি মাছ, একটি প্রন!
সুশান্ত ঘোষাল। কালনা
তুমিই বোঝালে খেলে লেঙ্গি,
কী করে আনতে হয় ডেঙ্গি।
জল জমানোতে সেরা আমরাই,
সবচেয়ে নরম এ চামড়াই।
তুমি যদি নাও থাকো প্যাকটিস রেখে যাই
এক জন আরেককে কামড়াই।
চোখে অঙ্গুলি দিয়ে দেখাচ্ছ আমাদের দশা,
ঘুঁটে মালা নাও, মশা
পোলার বেয়ার-রা লুকোয় কী করে? একটা সাধারণ ধারণা আছে যে, মরুভালুকরা ওদের কালো নাকটা সামনের বাঁ থাবা দিয়ে ঢেকে ফেলে। ব্যস, অমনি বাকিটা বরফের সাদার সঙ্গে মিলে যায়। শুনতে খুব ঠিকঠাক লাগলেও, এটা একেবারেই সত্যি নয়। তারা বাঁ-হাতি খেলোয়াড় তো নয়ই, নাক ঢাকতেও তারা ব্যস্ত নয়।
তবে এরা সত্যিই টুথপেস্ট ভালবাসে। আর্কটিকে পর্যটকদের ক্যাম্পে এদের নিয়মিত আক্রমণের ঘটনার কথা শোনা যায়। এরা তাঁবু উপড়ে মালপত্র তছনছ করে দেয়, শুধু একটা টুথপেস্টের টিউব চুষে খাবে বলে।
মানিটোবার চার্চিল শহরে যে একটা পোলার বেয়ার জেল আছে, তার মূল কারণ হয়তো এটাই। কোনও ভালুক এই শহরে ঢুকে ঝামেলা পাকানোর চেষ্টা করলে তাকে এই জেলে আটকে রাখা হয়। কেউ কেউ বহু মাসও আটক থাকে। আর তার পর নিজের গোষ্ঠীর কাছে ফেরত যায়।
এই বিল্ডিংটার নাম ডি-টোয়েন্টি। এটা আগে সামরিক বাহিনীর লাশ-কাটা ঘর ছিল। এখন একসঙ্গে ২৩টা পর্যন্ত ভালুককে আটকে রাখা যায়।
মরুভালুকরা গোটা গ্রীষ্মকাল জুড়ে কিছু খায় না। তাই কোনও কোনও বন্দিকে মাসের পর মাস খেতে দিতে হয় না। এদের আটকে রাখা মানুষকে বন্দি রাখার চেয়ে অনেক সস্তা পড়ে। এদের সাধারণত বসন্ত বা হেমন্তে ছেড়ে দেওয়া হয়। কারণ, ওই সময়টাই ওদের শিকারের সময়। এই সময় ছাড়া পেয়ে ওরা মাছ ধরতে চলে যায়। চার্চিলে ফিরে এসে ঝামেলা পাকানোর চেষ্টা করে না।
ইতিহাসে সর্বপ্রথম বন্দি মরুভালুকের মালিক ছিলেন মিশরের দ্বিতীয় টলেমি (খ্রিস্টপূর্ব ৩০৮-২৪৬)। এই মরুভালুককে আলেকজান্দ্রিয়ায় টলেমির নিজস্ব চিড়িয়াখানায় রাখা হয়েছিল। ৫৭ খ্রিস্টাব্দে রোমের লেখক কালপুর্নিয়াসসিকুলাস জল ভরা অ্যাম্ফিথিয়েটারে সিল আর মরুভালুকদের লড়িয়ে দেওয়ার কথা বর্ণনা করেছেন।

তথ্যসূত্র: দ্য বুক অব জেনারেল ইগনোরেন্স

পাথর্সারথি ভট্টাচার্য, বর্ধমান
ক্ষমা চাইছি
আমি বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। আমি যখন খুব ছোট, তখন আমার বাবা-মায়ের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। আমি মায়ের কাছেই বড় হয়েছি। বাবার স্নেহ কী জিনিস, কোনও দিনই বুঝিনি। বাবা পুনরায় বিয়ে করে আলাদা থাকতে শুরু করেন। আমি আমার বাবাকে ‘বাবা’ বলেও ডাকিনি কোনও দিন। বাবা আমার কোনও দায়িত্বও পালন করেননি। সে জন্য আমার খুব অভিমান ছিল। পরে আমি বড় হওয়ার পর বাবা চিঠি দিয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও আমি ভাবতাম দ্বিতীয় পক্ষের কোনও সন্তান না হওয়ায় বোধ হয় এই ভালবাসা। আজ বাবা-মা দু’জনেই গত হয়েছেন। আমিও আজ সন্তানের পিতা। আজ মনে হয় সব ভুলে শেষ সময়ে যদি এক বার যেতাম। আমি তো তার জন্যেই পৃথিবীতে এসেছি। বাবা যাই করুন না কেন, আমি তো সন্তানের কর্তব্য করিনি। তাই যখনই বাবার কথা মনে হয় নীরবে চোখের জল ফেলি। নিজেকে কোনও দিন ক্ষমা করতে পারব না।
অত্রি রায়, উত্তরপ্রদেশ

ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.