টুকরো খবর |
৭৯৭ পদে শিক্ষক নিয়োগে হস্তক্ষেপ চলবে না সংসদের |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
উত্তর ২৪ পরগনায় ২০০৬ সালে ঘোষিত ৭৯৭টি প্রাথমিক শিক্ষক-পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ কোনও রকম হস্তক্ষেপ করতে পারবে না বলে শুক্রবার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তবে বিচারপতি প্রণব চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চের এই নির্দেশের ফলে ২৬ অগস্ট প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা ব্যাহত হবে না বলে জানিয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনা শিক্ষা সংসদের চেয়ারপার্সন মীনা ঘোষ। তিনি বলেন, “মামলা চলবে। তবে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা পূর্ব ঘোষণা অনুসারে ২৬ তারিখেই নেওয়া হবে।” ২০০৯ সালে উত্তর ২৪ পরগনা ছাড়াও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া ও মালদহে প্রাথমিক স্কুলে নিয়োগের জন্য পরীক্ষা নেয় প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পরে সেই পরীক্ষা বাতিল করে দেওয়া হয়। ২৬ অগস্ট ফের সেই পরীক্ষা নেওয়ার কথা। কিন্তু এর মধ্যে সুবল সর্দার নামে উত্তর ২৪ পরগনার এক প্রার্থী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের ওই পরীক্ষাকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা করেন। বিচারপতি নাদিরা পাথেরিয়া অন্তর্বর্তী নির্দেশে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের ওই পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে দেন। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ বিচারপতি পাথেরিয়ার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চে আপিল মামলা করে।
সুবলবাবুর আইনজীবী সুব্রত মুখোপাধ্যায় এ দিন বলেন, “হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, ২০০৯ সালের বিজ্ঞাপন অনুযায়ী নিয়োগ চলতে পারে। কিন্তু ২০০৬ সালের ঘোষিত পদে নিয়োগ শেষ না-করে ২০০৯ সালের পদে নিয়োগ করা যাবে না।” ডিভিশন বেঞ্চ এ দিন বিচারপতি পাথেরিয়ার স্থগিতাদেশ বজায় রেখে কিছু সংশোধন করে। তাতে বলা হয়, ২০০৬ সালে ঘোষিত ৭৯৭টি পদে হাত দেওয়া যাবে না। ২০০৯ সালে ঘোষিত পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে নতুন পরীক্ষা নেওয়া হলেও তার সঙ্গে মেলানো চলবে না ২০০৬ সালের ৭৯৭টি পদকে। এই নির্দেশের ফলে ২৬ অগস্ট পরীক্ষা নিতে অসুবিধা হবে না বলেই সংসদের দাবি।
|
সুন্দরবনে কাজ হচ্ছে না, ভার মুখ্যসচিবকে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
রাজ্যের সুন্দরবন উন্নয়ন দফতরের কাজে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অসন্তুষ্ট। তাই ওই দফতরের মন্ত্রী শ্যামল মণ্ডলকে এড়িয়েই কাজ দেখাশোনার দায়িত্ব দিলেন মুখ্যসচিব সমর ঘোষকে। শুক্রবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী তাঁর এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেন। এ দিনের বৈঠকে বিভিন্ন দফতরের কাজে সন্তোষ প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। ‘ভাল কাজ’-এর জন্য আলাদা ভাবে উল্লেখ করেন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এবং জলসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্রের নাম। তার পরেই শ্যামলবাবুর উদ্দেশে মমতা বলেন, “সুন্দরবন উন্নয়নের কোনও কাজ হচ্ছে না।” মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য সমর্থন করে পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, সুন্দরবনে আয়লায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ নির্মাণের জন্য পঞ্চায়েত দফতর থেকে টাকা দেওয়া হয়েছিল। সেই টাকা খরচ করা হয়নি। এই সময় শ্যামলবাবু বলার চেষ্টা করেন, ওই টাকা খরচের দায়িত্ব সেচ দফতরের। ঘটনাচক্রে বৈঠকে ছিলেন সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়াও। কিন্তু শ্যামলবাবুর বক্তব্যকে কোনও গুরুত্ব না-দিয়ে মমতা মুখ্যসচিবকে বলেন, “আপনি, সুন্দরবন দফতরের সচিব এবং গৌতম সান্যাল (মুখ্যমন্ত্রীর সচিব) মিলে ওখানকার উন্নয়ন ‘মনিটর’ করুন।”
|
অভিযোগ জানানোর আগেই মিলল হারানো মূর্তি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • হাসনাবাদ |
থানায় গিয়েছিলেন বিগ্রহ চুরির অভিযোগ জানাতে। বিবরণ শুনে থানার ওসি গৃহকর্তার সামনে দু’টি মূর্তি তুলে ধরে বলেন, “দেখুন তো, এগুলিই কী সেই বিগ্রহ?” চুরি যাওয়া বিগ্রহ দেখে গৃহকর্তা শঙ্কর রায়ের চক্ষু চড়কগাছ। হাসনাবাদের ন’পাড়ার বাসিন্দা শঙ্করবাবুর কথায়, “বিগ্রহ চুরি যেতেই বুঝেছিলাম ও আর পাওয়া যাবে না। তবু থানায় এসেছিলাম অভিযোগ জানাতে, যদি কখনও পুলিশ খুঁজে দিতে পারে। অধিকাংশ সময়েই তো দেখি খোওয়া যাওয়া জিনিস আর পাওয়া যায় না।” সেখানে চুরির ঘটনার পরদিন সকালে অভিযোগ জানাতে এসে বিগ্রহ পেয়ে যাওয়ায় আপ্লুত শঙ্করবাবু। আর গৃহকর্তাকে তাঁর চুরি যাওয়া জিনিস ফিরিয়ে দিতে পারায় খুশি হাসনাবাদ থানার পুলিশও।
শঙ্করবাবু জানান, গত মঙ্গলবার দরজা ভেঙে দুষ্কৃতীরা ঘরে ঢুকে ৬ এবং ২ ইঞ্চির দু’টি গোপালের মূর্তি চুরি করে পালায়। এ দিকে, স্বাধীনতা দিবসের আগের রাতে ভেবিয়া চৌমাথার কাছে বাহিনী নিয়ে টহল দিচ্ছিলেন হাসনাবাদ থানার ওসি। পুলিশ জানায়, রাত ২টো নাগাদ এক সাইকেল আরোহী পুলিশ দেখে সব ফেলে অন্ধকারে পালিয়ে যায়। সাইকেলে থাকা একটি থলে থেকে উদ্ধার হয় মূর্তি দু’টি। সকাল হতেই শঙ্করবাবু এবং পরিবারের অন্য সদস্যেরা চুরির ঘটনাটি জানাতে হাজির হন হাসনাবাদ থানায়। সে সময় টেবিলে সাজিয়ে রাখা মূর্তি দেখে শঙ্করবাবু এবং তাঁর পরিবারের লোকজন তখন হতবাক।
|
বসিরহাটে প্রীতিম্যাচ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • বসিরহাট |
|
ছবি: নির্মল বসু। |
বসিরহাট কলেজের ছাত্র সংসদের উদ্যোগে পুলিশের সঙ্গে ফুটবলের প্রীতিম্যাচের আয়োজন হয়েছিল মঙ্গলবার রাতে। প্রান্তিক মাঠে এই উপলক্ষে হাজির ছিলেন উত্তর ২৪ পরগনার পুলিশ সুপার চম্পক ভট্টাচার্য, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) জয় বিশ্বাস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায়, সাংসদ নুরুল ইসলাম, বিধায়ক এটিএম আবদুল্লা রনি-সহ বিশিষ্ট জনেরা। পুলিশ-দলের হয়ে অধিনায়কত্ব করেন বসিরহাটের এসডিপিও আনন্দ সরকার। মাঠে নামেন জয় বিশ্বাসও। বলে শট মেরে খেলার উদ্বোধন করেন সুপার। ফাইনালে প্রাক্তন ফুটবলারদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে পুলিশ-দল। প্রাক্তন জাতীয় ফুটবলার তপন ঘোষ, নাজিমুল হক, সমীর বসু-সহ কয়েক জন খেলায় যোগ দেন। ফাইনালে জয়ী দল-সহ ৬টি দলকে পুরস্কৃত করেন পুলিশ সুপার। তিনি বলেন, “স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে পুলিশের সঙ্গে জনসংযোগ বাড়াতে যে ভাবে উদ্যোগী হলেন ছাত্রেরা, তা এককথায় অসাধারণ। এ ভাবে খেলাধূলায় যোগ দিলে শারীরিক সক্ষমতা বাড়ার পাশাপাশি শান্তির বাতাবরণ তৈরি হবে।” উদ্যোক্তাদের পক্ষে বাদল মিত্র বলেন, “শান্তির বার্তা পৌঁছে দিতেই আমাদের এই প্রয়াস।”
|
ফুটবল প্রশিক্ষণকেন্দ্র চালু |
নিজস্ব সংবাদদাতা • অশোকনগর |
ছেলের স্মৃতিতে একটি ফুটবল প্রশিক্ষণকেন্দ্র চালু করলেন অশোকনগরের শেরপুর কালীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা শ্যামল ভট্টাচার্য। বুধবার স্থানীয় গোলবাজারের কাছে ওই প্রশিক্ষণকেন্দ্রের উদ্বোধন করেন সিএবি-র কোষাধ্যক্ষ বিশ্বরূপ দে এবং আইএফএ-র ভাইস প্রেসিডেন্ট কৃষ্ণেন্দু ভট্টাচার্য। উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন ফুটবলার সমরেশ চৌধুরী। স্থানীয় এপিসি কল্যাণ সমিতির তত্ত্বাবধানে কেন্দ্রটি চলবে। গত ৩০ মে বর্ধমানে একটি পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় শ্যামলবাবুর ছেলে বছর সাঁইত্রিশের অরিন্দমের। অরিন্দম নিজে ফুটবল-ক্রিকেট খেলতেন। তাঁর স্মৃতিতেই তৈরি হয়েছে এই প্রশিক্ষণকেন্দ্র। এর আগে অবশ্য হাবরা এবং অশোকনগরেও কয়েকটি ফুটবল ও ক্রিকেট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করেছেন শ্যামলবাবু। নিজে আইএফএ-র পরিচালন সমিতির সদস্য। তাঁর কথায়, “এলাকার খুদে প্রতিভাদের তুলে এনে বিজ্ঞানসম্মত প্রক্রিয়ায় প্রশিক্ষণ দেওয়া আমাদের লক্ষ্য।” শ্যামলবাবু জানান, এই প্রশিক্ষণকেন্দ্রে ৭-১২ বছরের কিশোরদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সপ্তাহে পাঁচ দিন বিকেল সাড়ে ৩টে থেকে প্রশিক্ষণ চলবে। বর্তমানে ৫১ জন শিক্ষার্থী আছে। তাদের প্রশিক্ষণ দেবেন কোচ প্রশান্ত হালদার। মাসে কয়েক দিন প্রশিক্ষণ দেবেন সমরেশ চৌধুরী।
|
গোলমালের ঘটনায় ধৃত ৩ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • বসিরহাট |
পুলিশ নিগ্রহ, গাড়ি ভাঙচুর এবং গুজব ছড়িয়ে আতঙ্ক সৃষ্টির অভিযোগে তিন জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে দেগঙ্গার চাকলা পঞ্চায়েতের কাহারপাড়া এবং রায়পুর গ্রামের বাড়ি থেকে রাজা কাহার, পল্টু কর্মকার এবং রাজু কাহারকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার চাকলার লোকনাথ মন্দিরে জল ঢালতে আসা পুণ্যার্থীদের মধ্যে এক জনকে পুলিশ পিটিয়েছে বলে গুজব ছড়ানো হয়। তার জেরে পুলিশের শিবিরে ভাঙচুর চালানো হয়। গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং পুলিশকর্মীদের মারধরের অভিযোগ ওঠে। তদন্তে নেমে পুলিশ এ দিন তিন জনকে গ্রেফতার করে। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।
|
ইফতার পার্টি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • অশোকনগর |
অশোকনগর থানার উদ্যোগে বৃহস্পতিবার আয়োজন করা হল ইফতার পার্টি। ৩০০ জনকে ফল-মিষ্টি খাওয়ানো হয়। উপস্থিত ছিলেন ওসি সুরেন্দ্রকুমার সিংহ, স্থানীয় বিধায়ক ধীমান রায় প্রমুখ। বনগাঁ পুরসভার তৃণমূল কাউন্সিররা শুক্রবার ইফতার পার্টির আয়োজন করেন ললিতমোহন বাণী ভবনে। ৫০০ জনকে ফল-মিষ্টি খাওয়ানো হয়। বাগদা থানাও আয়োজন করে ইফতার পার্টি।
|
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু |
নিজস্ব সংবাদদাতা • বসিরহাট |
বিদ্যুতের তারে পা লেগে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। পুলিশ জানায়, তাঁর নাম আমিরুল ইসলাম মণ্ডল (৪৫)। বাড়ি বসিরহাটের মোমিনপুর গ্রামে। বৃহস্পতিবার সকালে বাড়ির কাছে মাঠে কাজ করছিলেন আমিরুল। মাঠের উপরে ছিঁড়ে পড়েছিল উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুতের তার। তাতে পা লেগে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন আমিরুল।
|
মেয়েদের সমস্যা নিয়ে সভা |
নিজস্ব সংবাদদাতা • ডায়মন্ড হারবার |
পাচারের পরে উদ্ধার হওয়া কিশোরীদের সমস্যা নিয়ে আলোচনাচক্র হল ডায়মন্ড হারবারের মহকুমাশাসকের অফিসের হলঘরে। মহকুমা প্রশাসনের উদ্যোগে বুধবার আয়োজিত আলোচনাচক্রে প্রশাসনিক আধিকারিকেরা ছাড়াও ছিলেন বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধিরা। ৪০ জন কিশোরীও উপস্থিত ছিল। তারা যাতে সেলাই, জরির কাজ, মিড ডে মিলের কাজ বা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে যুক্ত থেকে স্বাবলম্বী হতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা হয়। |
দুষ্কৃতী গ্রেফতার হাবরায় |
নিজস্ব সংবাদদাতা • হাবরা |
এলাকার চোংদা মোড় থেকে মঙ্গলবার রাতে এক দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছে হাবরা থানার পুলিশ। বুধবার তাকে বারাসত আদালতে তোলা হলে বিচারক ১৪ দিন জেল হাজতের নির্দেশ দেন। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃত সমীর দাসের বাড়ি মছলন্দপুরে। স্থানীয় পায়রাগাছির দু’টি বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় জড়িত সমীরকে পুলিশ বছর খানেক ধরে খুঁজছিল। এ ব্যাপারে খবর আসে পুলিশের কাছে। তারপরেই অভিযান চালিয়ে মঙ্গলবার ওই দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করা হয়।
|
হোম থেকে পালিয়ে পরে ধৃত |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
সোনারপুর থানা এলাকার ‘সংলাপ’ হোম থেকে পাঁচ কিশোরী শুক্রবার সন্ধ্যায় পালিয়ে যায়। পুলিশি সূত্রের খবর, আশপাশের সব থানাকে সতর্ক করে দেওয়া হয়। সোনারপুর এবং সংলগ্ন এলাকায় তল্লাশি চলে যানবাহনে। পুলিশের দল পাঠানো হয় বিভিন্ন রেল স্টেশনেও। বেশি রাতে সোনারপুর স্টেশনে পাঁচ কিশোরীর খোঁজ মেলে।
|
বনগাঁয় মনসা পুজো |
নিজস্ব সংবাদদাতা • পেট্রাপোল |
বিএসএফ এবং বন্দরে ব্যবসায়িক কাজে যুক্ত লোকজনের উদ্যোগে শুক্রবার মনসাপুজো হল উত্তর ২৪ পরগনার পেট্রাপোল সীমান্তে। এই উপলক্ষে বহু মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। এসেছিলেন অনেক বাংলাদেশিও। দর্শনার্থীদের খিচুড়ি খাওয়ানো হয়। পুজো এ বার ২০ বছরে পড়ল।
|
অস্ত্র-সহ ধৃত ২১ |
দক্ষিণ শহরতলির সোনারপুর ও কলকাতা লেদার কমপ্লেক্স থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে বৃহস্পতি ও শুক্রবার মোট ২১ জন দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। দক্ষিণ ২৪ পরগনার পুলিশ সুপার প্রবীণ ত্রিপাঠি জানান, ধৃতদের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র, বোমা, ভোজালি, তালা ভাঙার সরঞ্জাম ও ২২টি চোরাই মোবাইল মিলেছে। |
|