টুকরো খবর |
আমতায় ঘেরাও প্রাক্তন আইনমন্ত্রী |
নিজস্ব সংবাদদাতা • আমতা |
একটি মামলা সংক্রান্ত কাজে হাওড়ার আমতার কান্দুয়া গ্রামে গিয়ে শনিবার তৃণমূলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের একাংশের ঘেরাওয়ের মুখে পড়লেন রাজ্যের প্রাক্তন আইনমন্ত্রী নিশীথ অধিকারী ও তাঁর সঙ্গী আইনজীবীরা। তাঁদের হেনস্থাও করা হয় বলে অভিযোগ। একটি ক্লাবঘর থেকে তাঁদের উদ্ধার করে পুলিশ। হেনস্থার অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল। কান্দুয়া গ্রামে ১৯৯১ সালের ১৮ জুন, বিধানসভা নির্বাচনের পরের দিন এক দল দুষ্কৃতী কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকদের উপরে হামলা চালায়। সেই সময়ে কংগ্রেসের অভিযোগ ছিল, ওই হামলা সিপিএমের নেতা-কর্মীরাই চালায়। ১০৯ জন সিপিএম নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়। আগামী ১ অগস্ট থেকে ওই মামলার শুনানি শুরু হবে হাওড়া জেলা আদালতে। আক্রান্তদের পক্ষ থেকে এখন মামলার তদারকি করছে তৃণমূল। নিশীথবাবুরা রয়েছেন অভিযুক্তদের পক্ষে। শনিবার নিশীথবাবুর নেতৃত্বে ১০ জন আইনজীবী ওই গ্রামে যান। তার পরেই তাঁদের ২ ঘণ্টা ক্লাবঘরে আটকে রাখা হয় বলে অভিযোগ। সিপিএমের আমতা জোনাল কমিটির সম্পাদক তথা রাজ্যের প্রাক্তন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী প্রত্যুষ মুখোপাধ্যায় বলেন, “মামলার স্বার্থেই নিশীথবাবুরা গ্রামে এসেছিলেন। আইনজীবীদের কি স্বাধীন ভাবে কাজ করার অধিকার নেই?” তৃণমূল নেতা বিশ্বনাথ লাহা বলেন, “নিশীথবাবুরা গ্রামে এসে যাঁদের উপরে হামলা হয়েছিল, তাঁদের ভয় দেখাচ্ছিলেন। তখন আমাদের দলের ছেলেরা তাঁদের একটি ক্লাবঘরে বসিয়ে রাখে।” জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুখেন্দু হীরা বলেন, “নিশীথবাবুদের একটি ক্লাবঘরে আটকে রাখা হয়েছিল। পুলিশ গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে।”
|
বিদ্যুৎ সংযোগ কাটায় বৌদিকে পেটাল দেওর |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়ার অভিযোগে এক গৃহবধূকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল তাঁরই দেওর ও কয়েকজন প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার শিবপুরে। পুলিশ জানায়, শিবপুর থানার কাজিডাঙা লেনে একটি বাড়িতে থাকেন বলরাম চট্টরাজ। তিনি ওই বাড়ির মন্দিরের পূজারী। ওই বাড়িতে বলরামবাবুর ছোট ভাই অভিরামবাবুও থাকেন। আর রয়েছেন কিছু ভাড়াটে। ২৫ জুলাই রাতে খাবার আনতে গিয়েছিলেন বলরামবাবু। সেই সময় বাইরে চিৎকার শুনে বেরিয়েছিলেন বলরামবাবুর স্ত্রী ডালিয়াদেবী। অভিযোগ, বাড়ির বাইরে পা রাখতেই ডালিয়াদেবীকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করেন অভিরামবাবু ও তাঁর প্রতিবেশী প্রশান্ত মণ্ডল, টুনু দাস-সহ আরও কয়েকজন। বলরামবাবু বলেন, “বিষয়টি জানতে পেরে শিবপুর থানায় খবর দিই। পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। স্ত্রীকেও হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করে।” বলরামবাবু জানান, অভিরামবাবুর ঘরের বিদ্যুতের লাইন তাঁর মিটার থেকে নেওয়া ছিল। কিন্তু পারিবারিক সমস্যার জন্য তিনি তা কেটে দিয়েছিলেন। এর পর থেকেই অশান্তির শুরু। ওই দিন রাতেই বলরামবাবু তাঁর ভাই অভিরাম চট্টরাজ, ভাইপো শুভাশিস চট্টরাজ-সহ কয়েক জন ভাড়াটের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
|
সিঙ্গুরে জমি ফেরতের দাবি তুলল বিজেপি |
নিজস্ব সংবাদদাতা • সিঙ্গুর |
সিঙ্গুরের মাটিতে দাঁড়িয়ে ‘অনিচ্ছুক’ চাষিদের জমি ফেরত এবং সমস্যার স্থায়ী সমাধানের দাবি তুলল বিজেপি। শনিবার বিকেলে বেড়াবেড়ি বাজারে ওই সভায় জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা এলেও ‘অনিচ্ছুক’ চাষিদের ধারে-কাছে দেখা যায়নি। রাজ্য সরকারের তরফে ‘অনিচ্ছুক’ চাষিদের ভাতা দেওয়াকে কটাক্ষ করে বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহ বলেন, “টাকা দিয়ে সিঙ্গুরের চাষিদের এত দিনের আন্দোলন ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে। ২০০০ টাকায় একটি চাষি পরিবারের কী হয়? এটা ঘুষ ছাড়া আর কিছু না। চাষিদের আন্দোলনকে দমিয়ে রাখার চক্রান্ত এটা। চাষিদের জমি ফেরানোর ব্যবস্থা করা হোক।” তাঁর মন্তব্য, “সিঙ্গুর আন্দোলন দিয়েই তৃণমূলের উত্থান। এখন ওরা সরকারে। ওদের পতনও হবে সিঙ্গুর দিয়েই।” সভায় ‘সিঙ্গুর-বিল’ নিয়েও সরব হন রাহুলবাবু। সিঙ্গুর সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য টাটা গোষ্ঠী, কৃষক এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে নিয়ে রাজ্যকে আলোচনায় বসার পরামর্শ দেন ওই বিজেপি নেতা। সভায় উপস্থিত দলের সাংসদ চন্দন মিত্রের অভিযোগ, “সিঙ্গুরের চাষিদের নিয়ে ছেলেখেলা করা হয়েছে। এখনও তা-ই হচ্ছে।”
|
মামলার জন্য পরিদর্শনে গিয়ে ঘেরাও প্রাক্তন মন্ত্রী |
নিজস্ব সংবাদদাতা • আমতা |
হাওড়ার আমতার কান্দুয়া গ্রামে একটি মামলার সরেজমিন পরিদর্শন করতে গিয়ে শনিবার বিকেলে ঘেরাও হলেন সিপিএমের একদল আইনজীবী। তাঁদের নেতৃত্বে ছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন আইনমন্ত্রী নিশীথ অধিকারী। ওই আইনজীবীদের অভিযোগ, তৃণমূলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের একাংশ ঘেরাও করার পাশাপাশি, তাঁদের হেনস্থাও করেন। একটি ক্লাবঘরে তাঁদের প্রায় ২ ঘণ্টা ‘আটকে’ রাখা হয়। কান্দুয়া গ্রামে ১৯৯১ সালের ১৮ জুন বিধানসভা নির্বাচনের পরের দিন এক দল দুষ্কৃতী কংগ্রেস কর্মীদের উপরে হামলা চালায়। কংগ্রেস মোট ১০৯ জন সিপিএমের নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে। সেই মামলার শুনানি শুরু হবে হাওড়া জেলা আদালতে আগামী ১ অগস্ট থেকে। আক্রান্তদের পক্ষ থেকে এখন মামলার তদারকি করছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। অন্য দিকে নিশীথবাবুরা রয়েছেন আসামীপক্ষের দিকে। সিপিএমের আমতা জোনাল কমিটির সম্পাদক তথা রাজ্যের প্রাক্তন স্বাস্থ্যপ্রতিমন্ত্রী প্রত্যুষ মুখোপাধ্যায় বলেন, “মামলার স্বার্থেই নিশীথবাবুরা গ্রামে গিয়েছিলেন। আইনজীবীদের কি স্বাধীন ভাবে কাজ করার অধিকার নেই?” তৃণমূল নেতা বিশ্বনাথ লাহা বলেন, “নিশীথবাবুরা গ্রামে এসে যাঁদের উপরে হামলা হয়েছিল তাঁদের ভয় দেখাচ্ছিলেন। তখন আমাদের দলের ছেলেরা তাঁদের একটি ক্লাব ঘরে বসিয়ে রাখে।” জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুখেন্দু হীরা বলেন, “নিশীথবাবুদের একটি ক্লাবঘরে আটকে রাখা হয়েছিল। পুলিশ গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে।”
|
বিক্ষোভের জেরে কাজ ব্যাহত মিলে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • নৈহাটি |
অন্যায় ভাবে তাঁদের উচ্ছেদের চেষ্টা করা হচ্ছে, এই অভিযোগ তুলে শনিবার দু’দফায় নৈহাটির হুকুমচাঁদ জুটমিলের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন লাগোয়া বস্তির বাসিন্দারা। বিক্ষোভের জেরে মিলের শ্রমিকেরা ভিতরে ঢুকতে পারেনি। ফলে, ব্যাহত হয় উৎপাদন। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকাল ১০টা নাগাদ বিক্ষোভকারীরা প্রথমে মিলের সামনে ঘোষপাড়া রোড অবরোধ করেন। মিনিট দশেক পরে তাঁরা চটকলের দু’টি গেটের সামনে বাঁশ ফেলে বিক্ষোভ দেখান। পুলিশ অবরোধ তুলতে গেলে বিক্ষোভে সামিল বস্তির মহিলা ও শিশুরা গেটের সামনে বসে পড়েন। তাঁদের অভিযোগ, মিল কর্তৃপক্ষ তাঁদের উচ্ছেদের চেষ্টা করছেন। ইতিমধ্যেই তাঁদের বিদ্যুৎ ও জলের লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক শুভ্রাংশু রায় অবরোধ তুলতে গেলেও তাঁর কথা মানতে চাননি বিক্ষোভকারীরা। পরে সহকারী পুলিশ কমিশনার (ব্যারাকপুর-১) চটকল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে মীমাংসার আশ্বাস দিলে অবরোধ উঠে যায়। মিল কর্তৃপক্ষের দাবি, ওই বস্তিটি মিলের জায়গা হলেও সেখানকার সকলেই মিলের শ্রমিক নন। বিভিন্ন অসামাজিক কাজও চলে ওখানে। শ্রমিকদের পুনর্বাসন দিয়ে জায়গাটি দখলমুক্ত করতে চান তাঁরা। মিলের চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার এস কে চন্দ্র বলেন, “মঙ্গলবার বিধায়কের উপস্থিতিতে একটি বৈঠক ডাকা হয়েছে। সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করছি। দখলদারদের সরতেই হবে।”
|
ধর্ষণ-কাণ্ডে স্কেচ প্রকাশ |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
সাঁতরাগাছির ধর্ষণ-কাণ্ডে ধর্ষিতা মহিলার বয়ান অনুযায়ী অভিযুক্তের স্কেচ আঁকাল সিআইডি। সেই ছবি জগাছা থানা এলাকার বিভিন্ন জায়গায় দেখিয়ে অভিযুক্তদের ধরার চেষ্টা শুরু হয়েছে। শনিবার দুই ব্যক্তির ছবি নিয়ে ওই মহিলাকে দেখনো হলেও ছবি দেখে কাউকে শণাক্ত করতে পারেননি তিনি। ধর্ষণকাণ্ডে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে যে প্রশ্ন উঠেছে, তা অযৌক্তিক বলে দাবি করে ঘটনার দিন থানার সিসিটিভির ফুটেজ রাজ্য পুলিশ কর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে হাওড়া সিটি পুলিশ। কিন্তু ওই ফুটেজেও দেখা গিয়েছে, রক্তাক্ত ওই মহিলা থানায় ঢুকে দীর্ঘক্ষণ বসে রয়েছেন। তারপরে ডিউটি অফিসার তাঁর সঙ্গে কথা বলে, তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা না করেই পাঠিয়ে দিয়েছেন।
|
ইছাপুরে রাস্তায় গুলি করে খুন যুবককে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা |
গুলি করে, বোমা ছুড়ে রাস্তায় খুন করা হল এক যুবককে। শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে ইছাপুরের নোয়াপাড়া থানার বাদামতলা এলাকায়। পুলিশ জানায়, নিহত বিকাশ যাদব (২৮) ওরফে নাটুয়া ইছাপুরের অরবিন্দ পল্লির বাসিন্দা। মাসখানেক আগে পলতার উল্টোরথের মেলায় তৃণমূল সেবাদলের নেতা শ্যাম মল্লিককে বিকাশের ঘনিষ্ঠ কিছু দুষ্কৃতী খুন করেছিল বলে অভিযোগ। পুলিশ জানায়, বিকাশের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ছিল। প্রত্যক্ষদর্শীদের কথায়, বিকাশ কার্তিক ও অভী নামে দুই যুবকের সঙ্গে ঘোষপাড়া রোডের পানশালা থেকে বেরোয়। পরে অভীর মোটরবাইকে ওঠে বিকাশ। কার্তিক পানশালার উল্টো দিকের রাস্তায় এক গুমটিতে যায়। সেই সময় মুখে রুমাল বাঁধা ৪ জন যুবক বিকাশকে গুলি করে। কার্তিক ও অভী পালায়।
|
স্কুলছাত্রীর ‘শ্লীলতাহানি’, ধৃত শিক্ষক |
নিজস্ব সংবাদদাতা • মগরাহাট |
চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে মগরাহাটের একটি প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষককে গ্রেফতার করল পুলিশ। মগরাহাটের অর্জুনপুর সাহাপাড়ার বাসিন্দা ওই শিক্ষককে শুক্রবার রাতে গ্রেফতারের পরে শনিবার ডায়মন্ড হারবার মহকুমা আদালতে তোলা হয়। বিচারক ধৃতকে ৬ দিন জেল-হাজতে রাখার নির্দেশ দেন। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করে ওই শিক্ষক এ দিন আদালত চত্বরে দাবি করেন, তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দিন কয়েক ধরেই ওই ছাত্রী স্কুলে যেতে চাইছিল না। পরিবারের লোকজন তার কাছে তার কারণ জানতে চান। তখনই ছাত্রী ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুলে ক’দিন আগে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তোলে। শুক্রবার থানায় এ ব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করেন ‘নির্যাতিত’ ছাত্রীর বাবা। যদিও কবে ওই ঘটনা ঘটেছে, সে ব্যাপারে কোনও নির্দিষ্ট তারিখ অভিযোগে তিনি লেখেননি বলে পুলিশ জানিয়েছে।
|
সিপিএম-তৃণমূল সংঘর্ষ আরামবাগে |
নিজস্ব সংবাদদাতা • আরামবাগ |
একটি বিতর্কিত পুকুরে মাছের চারা ফেলাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সকালে আরামবাগের কালীপুরে সিপিএম এবং তৃণমূলের সমর্থকদের মধ্যে মারপিটে জখম হলেন দু’পক্ষের ৮ জন। আহতদের আরামবাগ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। দু’পক্ষই ঘটনায় আলাদা করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই পুকুরটির মালিকানা নিয়ে সমস্যা নিয়ে আদালতে মামলাও চলছে। ওই পুকুরে দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় কিছু সিপিএম সমর্থক মাছ চাষ করছিলেন। এ দিন এলাকার কয়েক জন তৃণমূল সমর্থক সেখানে মাছ চাষের চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। এর পরেই গোলমাল বাধে। |
|