তারকেশ্বর শাখার লাইন রেলের মানচিত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই লাইনের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের বিমাতৃসুলভ আচরণ স্পষ্ট। গত কয়েক বছরে যাত্রী-সংখ্যা প্রচুর পরিমাণে বাড়লেও তারকেশ্বর লাইনে ট্রেনের সংখ্যা তেমন ভাবে বাড়েনি। প্রতিটি ট্রেন ভিড়ে উপচে পড়ে। সকাল-সন্ধ্যা অন্তত অফিস টাইমে ট্রেন বাড়ালে বহু মানুষ উপকৃত হবেন। বিষয়টির দিকে নজর দিন রেল কর্তৃপক্ষ।
ধীরেশ বাগ। নালিকুল, হুগলি।
|
হরিপালের শ্রীপতিপুর গ্রামে জনস্বাস্থ্য কারিগরীর কল থেকে দীর্ঘ দিন ধরে জল পড়ে না। গরমে জল না পেয়ে স্থানীয় মানুষকে বহু দুর্ভোগ পোয়াতে হয়। সহকারী বাস্তুকারকে বহু বার জানিয়েও সমস্যার সুরাহা হয়নি। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টির দিকে নজর দিন।
মুকুলমোহন সমাদ্দার। শিয়াখালা, হুগলি
|
প্রধানমন্ত্রী গ্রামসড়ক যোজনায় বহু গ্রামীণ রাস্তা পাকা হয়েছে। অথচ, পাঁচলা ব্লকের গঙ্গাধরপুর লাইব্রেরি বাসস্টপ থেকে গোন্ডলপাড়া হয়ে বহরিয়া পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩ কিলোমিটার রাস্তার হাল খুবই খারাপ। বিশেষত, বর্ষায় প্রাণান্তকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। রাস্তাটি পিচমোড়ে করা খুবই দরকার। জেলা পরিষদ বিষয়টি খতিয়ে দেখুক।
শ্রীমন্ত পাঁজা। গঙ্গাধরপুর।
|
ডানকুনি অঞ্চলের বিভিন্ন অংশে বিনামূল্যে পানীয় জল সরবরাহের ব্যবস্থা আছে। কিন্তু সরবরাহে নানা সমস্যাও আছে। একে তো এই এলাকার জলে লোহার ভাগ খুবই বেশি। প্রায়ই অপরিচ্ছন্ন জল আসে। যা পানের যোগ্য নয়। অসংখ্য সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে পরিস্রুত পানীয় জল সরবরাহের ব্যবস্থা করুক পুরসভা।
শীর্ষেন্দু সর্ববিদ্যা। ডানকুনি।
|