চিফ এগজিকিউটিভ অফিসার (সিইও) হিসেবে মারিসা মায়ারের নাম ঘোষণা করল মার্কিন তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা ইয়াহু। এই দায়িত্ব নেওয়ার আগে মায়ার আরেক মার্কিন সংস্থা গুগলের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। গত কয়েক বছরে আর এক তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা গুগল ছাড়াও ফেসবুক, টুইটারের মতো সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইটগুলির থেকে অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছে ইয়াহু। সেই সময় সংস্থা ঢেলে সাজতে ২০০৯ সালে ক্যারল বার্টজকে সিইও পদে নিয়োগ করা হয়েছিল। ২০১১ পর্যন্ত তিনি দায়িত্ব সামলানোর পর একে একে টিম মর্স (অস্থায়ী), স্কট থম্পসন, রস লেভিনসন (অস্থায়ী)-কে সিইও পদে নিয়োগ করে সংস্থা। কিন্তু তাতেও সমস্যার সুরাহা হয়নি। অবশেষে সংস্থা ঢেলে সাজতে ৩৭ বছরের মায়ারের উপরেই ভরসা করছে ইয়াহু। ১৯৯৯ সালে গুগ্লে যোগ দেওয়া মায়ার সংস্থার প্রথম মহিলা ইঞ্জিনিয়ার। পরবর্তী ১৩ বছরে গুগ্ল ছাড়া সিলিকন ভ্যালির হাতে গোনা মহিলা এগজিকিউটিভদের মধ্যে এক জন বলেই পরিচিত হয়েছেন তিনি। সামলেছেন গুগল ম্যাপ, জি-মেল, গুগ্ল নিউজ, গুগল ডুডল তৈরির মতো বিভিন্ন দায়িত্ব। গুগ্লের খোলামেলা কাজের পরিবেশ তৈরি ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন মায়ার। নিশ্চিত করেছেন আগামী বছরগুলিতেও সংস্থাটির মানবসম্পদের জোগান। এখন নতুন দায়িত্ব নিয়েই তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা হিসেবে ইয়াহু-কে প্রথম সারিতে নিয়ে যাওয়ার চ্যালেঞ্জ রয়েছে তাঁর সামনে।
|
ত্রৈমাসিক ফলাফল
নিজস্ব প্রতিবেদন |
চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল-জুন) ক্যাস্ট্রল ইন্ডিয়ার নিট মুনাফা কমলো ১৫%। দাঁড়িয়েছে ১২০.৯ কোটি টাকায়। মোট আয় অবশ্য ৭.৭২% বেড়ে হয়েছে ৮৫৪.৪ কোটি টাকা। ওই একই সময়ে এক্সাইড ইন্ডাস্ট্রিজের নিট মুনাফা ৬.৮৭% কমে হয়েছে ১৫২.০৩ কোটি টাকা। মোট আয় অবশ্য ১,২৪৩.২৮ কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১,৫৫১.০৮ কোটি টাকা। এ দিকে, প্রথম ত্রৈমাসিকে বজাজ ফিনসার্ভের সামগ্রিক নিট মুনাফা ৫১% বেড়ে হয়েছে ১৯৫ কোটি টাকা। আর সামগ্রিক মোট ব্যবসাও ১২% বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩,২৫২ কোটি টাকায়। এপ্রিল থেকে জুনে অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের নিট মুনাফা ২২% বেড়েছে। দাঁড়িয়েছে ১,১৫৪ কোটি টাকায়। অন্য দিকে, সুদ থেকে আয়ও ২৬% বেড়ে হয়েছে ২১৮০ কোটি।
|
ক্রেতা আস্থার সূচক
সংবাদসংস্থা • মুম্বই |
ক্রেতাদের আস্থা সংক্রান্ত সূচক কমলো ভারতে। গত ন’টি ত্রৈমাসিকে প্রথম বার সূচকটি নিম্নমুখী হয়েছে বলে সমীক্ষায় জানিয়েছে গবেষণা সংস্থা নিয়েলসেন। আর্থিক বৃদ্ধি কমা, কর্মসংস্থানের তেমন সম্ভাবনা না-থাকা, ইচ্ছা মাফিক খরচ করতে না-পারা ইত্যাদি কারণে ৪ পয়েন্ট পড়ে ১১৯-এ নেমেছে ওই সূচক। তবে বিশ্ব জুড়ে ওই সূচক প্রকাশ করে সংস্থা জানিয়েছে, আস্থার দিক থেকে ভারত এখনও দ্বিতীয়। |