জঙ্গি লেনদেন নিয়ে বিপাকে এইচএসবিসি |
বেআইনি আর্থিক লেনদেন রুখতে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়নি এইচএসবিসি। তাই ওই ব্যাঙ্কের মাধ্যমে আমেরিকা-সহ বিভিন্ন দেশে লেনদেন চালিয়েছে জঙ্গি ও মাদক ব্যবসায়ীরা। নিজেদের রিপোর্টে এ কথা জানিয়েছে মার্কিন সেনেটের একটি কমিটি। ভারত ও বাংলাদেশেও এইচএসবিসি’র মাধ্যমে এই ধরনের লেনদেন হয়ে থাকতে পারে বলে জানিয়েছে তারা। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০০৭ সালে সৌদি আরবের আল-রাজহি ব্যাঙ্কে এইচএসবিসি-র মাধ্যমে বেশ কিছু ভারতীয় টাকা গিয়েছিল। ওই সৌদি ব্যাঙ্ক জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত বলে বহু বার অভিযোগ উঠেছে। সারা বিশ্বে এইচএসবিসি-র কাজের প্রাণকেন্দ্র ওই ব্যাঙ্কের মার্কিন শাখা। তা ছাড়া ওই শাখা ১,২০০ ব্যাঙ্ককে একটি বিশেষ পরিষেবা দেয়। ওই ব্যাঙ্কগুলি এইচএসবিসি’র মার্কিন শাখার মাধ্যমে মুদ্রা বিনিময়, অর্থ এক দেশে থেকে অন্য দেশে পাঠানো ও অন্যান্য আর্থিক লেনদেন করে। মার্কিন রিপোর্ট অনুযায়ী, আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত নিয়ম ঠিক মতো মানেনি এইচএসবিসি। ফলে, মেক্সিকো, সৌদি আরব ও বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন সন্দেহজনক সংস্থার অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে লক্ষ লক্ষ ডলার। সেনেটের ওই কমিটিতে সাক্ষ্য দেবেন এইচএসবিসি’র কর্তারাও। তবে তার আগেই ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, নিয়ম ঠিক মতো না মানায় তারা দুঃখিত। এই বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
|
রবিবার আমস্টারডাম থেকে মিনিয়াপোলিস ফেরার পথে বিমানে স্যান্ডউইচ খাচ্ছিলেন এক যাত্রী। বেশ কয়েক কামড়ের পরই বিপত্তি। গলায় বিঁধল সূচ। একই অভিজ্ঞতা হয়েছে আটলান্টাগামী বিমানের এক যাত্রীর। রবিবারই আমেরিকাগামী আরও দু’টি বিমানের খাবার থেকে সূচ মেলে। ঘটনাচক্রে ওই চারটি বিমানই ছিল ডেল্টা এয়ারলাইনসের। এবং ঘটনার দিন ওই চার বিমানের খাবারের দায়িত্বে ছিল একই কেটারিং সংস্থা। সোমবার ডেল্টার মুখপাত্র ক্রিস কেলি একটি ই-মেলে জানান, ওই ঘটনার তদন্তে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইকে সব রকম সাহায্য করবেন তারা। তাদের দাবি, স্যান্ডউইচে সূচ মেলার খবর জানার সঙ্গে সঙ্গেই বিষয়টি দায়িত্বপ্রাপ্ত কেটারিং সংস্থার নজরে নিয়ে আসা হয়।
|
ভারতীয়দের সাক্ষ্য মানল না আদালত |
মুম্বই হামলা নিয়ে ভারতীয়দের সাক্ষ্যকে আমল দিল না পাকিস্তানের আদালত। ভারতে এসে ওই সাক্ষ্য নিয়েছিল আট সদস্যের পাক বিচারবিভাগীয় কমিশন। লস্কর-ই-তইবার কম্যান্ডার জাকিউর রহমান লকভি সহ ছ’জন অভিযুক্তের বিচার চলছে পাকিস্তানে। পাকিস্তানের সঙ্গে ফের ক্রিকেট খেলার সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে অনেক শিবিরই। মুখ খুলেছেন খোদ সুনীল গাওস্কর। তার মধ্যেই পাক আদালতের এই সিদ্ধান্তে বড় ধাক্কা খেল মুম্বই হামলার চক্রীদের বিচার। |