সব্বোনাশ অক্টোপাস! মজা ভারী মাটনকারি!
আমার খাওয়াটা একটু অন্য রকম। ভাতের সঙ্গে ডাল, তরকারি, মাছের ঝোল, মাংস (যদি থাকে) সব একসঙ্গে মেখে খাই। এটা বাবার থেকে শেখা। বাবা আবার এর সঙ্গে একটা ডিমের পোচ আর আমের আচার মিশিয়ে নিতেন। পুরো জিনিসটা মাখতেন একটা কাঁটাচামচ দিয়ে। তবে প্রথম পাতে বাবা নিম-বেগুন দিয়ে কিছুটা ভাত খেয়ে নিতেন। ওটা বাবার খুব প্রিয় ছিল। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা ওটা আমাদের হতই। গরম কালে শেষ পাতে আমের ঝোল থাকত। রাতেরবেলা আমরা একসঙ্গে খেতাম। তিনশো পঁয়ষট্টি দিন রাতের মেনুতে থাকত আলুপোস্ত আর পাঁঠার মাংস, যদি না মা কোনও দিন সাধ করে ওয়েস্টার্ন ডিশ বানাতেন। ছুটিছাটার দিনে ব্রেকফাস্টে থাকত টোস্ট আর ডিমের পোচ, কখনওবা আটার পুরি, সঙ্গে কালোজিরে-কাঁচালঙ্কা দিয়ে আলুর ঝোল। নাইন-টেনে পড়ার সময় মাঝে মধ্যে স্কুলের টিফিন টাইমে ক্যান্টিনে গিয়ে মাটন কাটলেট খেতাম। উঃ, তার যে কী টেস্ট ছিল! এক একটা কাটলেটের দাম ছিল পঁচিশ পয়সা। আর বাবার থেকে নিতাম এক টাকা। আসলে কোনও দিন একা তো খাইনি। সব সময় দু’তিন জন বন্ধু থাকত।
ছোটবেলায় আমি খাওয়ার ব্যাপারে ভীষণ খুঁতখুঁতে ছিলাম। তরকারির ফোড়ন বেছে, আলু ভেঙে গন্ধ শুঁকে খেতাম। পাঁউরুটি খেতে দিলে সেটাও আলোয় ভাল ভাবে পর্যবেক্ষণ করে নিতাম। প্লেন ওই পাঁউরুটির মুখটা একটু গোল, পোড়া-পোড়া, কেমন একটু রোঁয়া ওঠা মতো। ওটাই লম্বালম্বি পিস করে দেওয়া হত। মাথার অংশটা ফেলে দেওয়ার তালে থাকতাম। যদিও মা-র কড়া নির্দেশ ছিল সবটাই খেয়ে নেওয়ার। অনেক সময় তাঁর নজরদারির সঙ্গে পেরে উঠতাম না।
১৯৮৫-তে চিন-জাপান-মঙ্গোলিয়ায় আমাদের প্রোগ্রাম ট্যুর ছিল। মঙ্গোলিয়াতে খাবারদাবারের অবস্থা খুব খারাপ। একমাত্র দই খেয়েই আমাদের বেঁচে থাকতে হয়েছে। এক দিন হোটেলে এক রকম স্যালাড দেওয়া হয়েছিল। তাতে দেখেছিলাম মাংসের টুকরোর ওপর কাঁটা কাঁটা মতো। জিজ্ঞেস করে জানতে পারি গরুর জিভ কুচিয়ে দেওয়া হয়েছে। ব্যস, খিদে মিটে গেল। আর এক বার ১৯৮৭-তে সিঙ্গাপুরে প্রোগ্রামে গেছি। একটা দিন ফাঁকা ছিল। আমরা শপিং-এ বেরিয়েছিলাম। বিকেল ৫টা বেজে গিয়েছে, তখনও লাঞ্চ হয়নি। একটা শপিং মলের ফুডকোর্টে আমি আর চন্দ্রোদয় গিয়ে ঢুকলাম। খাবার এল। দারুণ স্বাদ। দিব্যি খাচ্ছি। তৃপ্তির সঙ্গে। হঠাৎ খাবারের মধ্যে আবিষ্কার করলাম স্কুইড (ছোট অক্টোপাস)। খাওয়ায় ইতি।
আমার ননদ বার্মিংহামে থাকে। আমি আর আমার কর্তা বেড়াতে গিয়েছি। রাতে আমি, কর্তা, ননদ, নন্দাই একসঙ্গেই শুতাম। এক দিন আমার ঘুম আসছে না, কিন্তু বাকি তিন জন নাক ডেকে যাচ্ছে। আমি বিছানা ছেড়ে রান্নাঘরে ঢুকলাম। বেশ কিছুক্ষণ পর হঠাৎ চোখে পড়ল রান্নাঘরের দরজা চুপিসাড়ে খুলে ননদ উঁকি দিচ্ছে। রান্নাঘরে আলো জ্বলতে দেখে ও ভেবেছিল চোর এসেছে। আসলে তখন আমি রান্না করছি। সকালের কাজটা এগিয়ে রাখছিলাম।
রান্না করতে আমি খুব ভালবাসি। ওটা আমার রিক্রিয়েশন। রোববার করে খাসির মাংস করতেই হয়। এ ছাড়া কখনও কখনও রাত্তিরে বাড়ি ফিরেও হেঁসেলে ঢুকি। তবে চা-টা ভাল করতে পারি না।

পাস্তা
কেনা পাস্তা সেদ্ধ করে নিন। রসুন আর গোলমরিচ থেঁতো করে নুন দিয়ে মুরগির মাংসও সেদ্ধ করতে হবে। হাড় থেকে মাংস ছাড়িয়ে টুকরো করে রাখুন। মাংস সেদ্ধর জল ফেলবেন না। এ বার কড়াইয়ে সাদা তেল বা মাখন দিয়ে সমপরিমাণ দুধ আর ময়দা একসঙ্গে গুলে ঢালুন। পরিমাণ মতো নুন, চিনি, আরও কিছুটা গোলমরিচ (থেঁতো করে) দিন। একটু নেড়েচেড়ে সেদ্ধ পাস্তা, মাংসের টুকরো আর মাংস সেদ্ধর জল দিন। তার পর ছড়িয়ে দিন রসুন কুচি। কয়েক মিনিট পর অনেকটা চিজ গ্রেট করে দিন, সঙ্গে পার্সলি (কুচিয়ে), অরিগ্যানো (আধ চামচ), আর মাখন। একটু নাড়াচাড়ার পর নামিয়ে নিন।

দুধ শোল
শোল মাছ ছোট টুকরো করে অল্প করে ভেজে নিন। কড়াইয়ে সরষের তেল ঢেলে মেথি, মৌরি, কালোজিরে দিন। সামান্য জলে হলুদ গুলে ঢালুন। ক’টা কাঁচালঙ্কা চিরে দিন। কয়েক মিনিট পর মাছের টুকরোগুলো ছাড়ুন। একটা কাপে অর্ধেক সরষের তেল আর অর্ধেক দুধ নিয়ে ভাল করে ফেটিয়ে ঢালুন। একটু নাড়াচাড়ার পর দিন ধনেপাতা কুচি, প্রয়োজন মতো আরও একটু নুন ও কাঁচালঙ্কা (চিরে)। ফুটে গেলে নামিয়ে নিন। গরম ভাতের সঙ্গে খান।

ডিম পোস্ত
একটা স্টিলের টিফিন বক্সে পোস্ত বেটে তাতে ডিম ভেঙে নুন, কাঁচালঙ্কা (চিরে), পেঁয়াজ (কুচি করে), সরষের তেল দিয়ে ভাল করে মেখে বক্সের মুখটা বন্ধ করে ভাত করার সময় ভাতের মধ্যে বা গরম জলে ভাপিয়ে নিন। পুরো জিনিসটা একেবারে শক্ত হয়ে যাবে। তার পর সেটা বক্স থেকে বার করে কেটে কেটে আর একটু পেঁয়াজ কুচি ও সরষের তেল দিয়ে গরম ভাতে পরিবেশন করুন। এই পদটা আমার গ্রুপের মেয়ে ঋষিতার থেকে শেখা।

খাওয়াবদল: মাইক্রোওয়েভে রান্না
অনেক বাড়িতেই দেখি, কিনতে হয় বলে একটা মাইক্রোওয়েভ কিনে ফেলা হয়, কিন্তু তার পর খাবার গরম ছাড়া আর কোনও কাজে তেমন লাগে না। আমিও সে রকমই ছিলাম কিন্তু দেখছি মাইক্রোওয়েভ দিয়ে সত্যিই সহজে দারুণ রান্না হয়।
২০০ গ্রাম বোনলেস চিকেন দেড় ইঞ্চি বাই দু’ইঞ্চি টুকরোয় কাটা, এক চামচ রসুন বাটা, এক চামচ ধনেপাতা কুচনো, আধ চামচ মৌরিগুঁড়ো, আন্দাজ মতো নুন, এক চামচ আমচুর, এক চামচ শুকনো লঙ্কার গুঁড়ো(পাওয়া গেলে রং বেশি ঝাল কম লঙ্কার গুঁড়ো ব্যবহার করুন।), সামান্য জায়ফল-জয়িত্রী, চার চামচ ক্রিম, এক চামচ তেল, এক চামচ কর্নফ্লাওয়ার।
চিকেনের টুকরোগুলোকে একটা পাত্রে ঢেলে বাকি সব কিছু তাতে দিয়ে ভাল করে মাখুন। এক থেকে দু’ঘণ্টা জারাতে দিন। রান্নাঘরে রাখবেন, ফ্রিজে নয়। এ বার মাইক্রোওয়েভে দেওয়া যায় এমন একটা প্লেটে ওই মাংসের টুকরোগুলোকে রাখুন। মাইক্রোওয়েভে ঢুকিয়ে কোনও ঢাকনা ছাড়া হাই টেম্পারেচারে দু’মিনিট রাখুন। তার পর বের করে নিয়ে উল্টে দিয়ে আবার দু’মিনিট রাখুন।
এ বার কাবাবগুলো সার্ভ করার জন্যে তৈরি হওয়া উচিত। কাঁটাচামচ ঢুকিয়ে যদি দেখেন যথেষ্ট নরম হয়নি, তবে আবার হাই টেম্পারেচারে এক মিনিট রাখুন। এক একটা মাইক্রোওয়েভে এক এক রকম সময় লাগতে পারে। হাল ছাড়বেন না।

সাক্ষাৎকার: অনির্বাণ কর
ছবি: ওঙ্কারনাথ ভট্টাচার্য
রাষ্ট্রপতি হতে গিয়েও প্রণব সিপিএমের জন্য সত্যিই ‘করাত’ হয়ে উঠলেন। সমর্থন না করলে বাংলা লাইন ফেল, আবার সমর্থন করায় দিল্লি ব্রেক ডাউন। সিপিএমের জোড়া ফাঁড়া কাটল না!
অসীম সেন। পণ্ডিতিয়া

সিঙ্গুরে জমিহারা কৃষকদের জন্য মাসোহারার বন্দোবস্ত করেও আদালতের রায়ের দরুন মা-মাটি-মানুষের সরকারের কাছে ‘সিঙ্গুর ফল’ সেই টকই রয়ে গেল!
রহস্যময়। চন্দননগর

লিলুয়ায় পাতকুয়ো থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করার পর কুয়ো-মিস্ত্রিদের ফায়ার ব্রিগেডে এবং ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপে চাকরি দেওয়ার কথা চলছে। প্রশ্ন হল, পশ্চিমবঙ্গ এখন যে কুয়োয় পড়েছে, তার থেকে কি এঁরা জীবন্ত অবস্থায় আমাদের উদ্ধার করতে পারবেন?
রামকানাই। শ্যামবাজার

রাজ্যের ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট গ্রুপ: ডিজাস্টার আছে, গ্রুপ আছে, ম্যানেজমেন্ট নেই!
বাপী ঘোষাল। ব্যান্ডেল

ক: বল তো, রেলের ক’টা জোন?
খ: খুব সহজ, সতেরোটা।
ক: হল না। ওটা ১৮টা হবে।
খ: কী করে?
ক: কেন, বিদ্বৎ‘জোন’টা ভুলে গেলি?

বোধিসত্ত্ব। বড়িশা

রাইসিনা হিলস-এর গরমে দার্জিলিং হিলস ঠান্ডা মেরে গিয়েছে?
এস কে জিসু। বর্ধমান

রাস্তায় ত্রিফলা পোস্ট লাগাতে গিয়ে নানান সমালোচনার মুখোমুখি হয়ে মুখ্যমন্ত্রী সমস্ত পোস্ট ফেসবুকে লাগাবেন বলে ঠিক করেছেন!
ব্যোমকেশ। চন্দননগর

মহেশের সার্ভিসে লিয়েন্ডার ভূপতিত!
রোকেয়া। মহেশতলা

খবরে শুনলাম, রাষ্ট্রপতির ব্যালট বাক্স বিমানের এগজিকিউটিভ ক্লাসে করে দিল্লি থেকে আসবে ও ফেরত যাবে। সঙ্গে থাকবেন অফিসার। এত দিনে বোঝা গেল, এঁদের রিটার্নিং অফিসার কেন বলা হয়!
অঙ্কিতা হাজরা। হালিসহর

হলদিয়ায় হার, সিঙ্গুরে জট, কিন্তু ভাববেন না তৃণমূলে সবার সর্বনাশ! অন্তত এই জোড়া শাপে বর পেয়ে শুভেন্দু অধিকারীর পৌষ মাস! নতুন কায়দা ভুলে তৃণমূল ফিরছে তৃণমূলে নন্দীগ্রামে শুরু হয়েছে আবার ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির আন্দোলন।
সুবোধ জানা। রামনগর
সত্যি এটা কী গো!
দুই পুরুষের মস্ত বড় ইগো।
অলিম্পিকে প্লেয়ার করা পিক, কঠিন হল, এ দেয় ওকে ধিক।
হচ্ছে বলা নাও না বাবা মানিয়া, না হয় তোমার সঙ্গে দেব সানিয়া।
ছেলে ভুলোনো হচ্ছে ঘুষ দিয়ে!
ঘুঁটের মালা এআইটিএ, দিলাম পরিয়ে
বল পয়েন্ট পেন কে আবিষ্কার করেছিলেন? উত্তরটা খুব গণ্ডগোলের। বল পয়েন্ট পেন আবিষ্কারের আগে কলম দিয়ে লেখাটা মাঝেমাঝেই ঝক্কি হয়ে দাঁড়াত। কারণ, কালি লিক করত আর ‘ইন্ডিয়ান ইঙ্ক’, যার আবিষ্কার হয়েছিল চিনে, মোটেই শুকোতে চাইত না। ১৮৮৮-র ৩০ অক্টোবর চামড়া ট্যান করার বিশেষজ্ঞ জন জে লাউড একটি পেটেন্ট-এর আবেদন করেন। তিনি একটা কলম তৈরি করেন, যার নিবটা ছিল আসলে একটা ঘুরন্ত বল। সেই বলে কলমের ভেতর থেকেই কালি সরবরাহ হত। এ কলম মাঝেমাঝেই লিক করলেও চামড়ার ওপর লেখার জন্য অনেক বেশি সুবিধাজনক ছিল। লাউড পেটেন্ট পাননি।
হাঙ্গেরির নাগরিক লাজলো বিরো ডাক্তারি পড়েছিলেন, পরীক্ষা দেননি। তিনি হিপনোটিস্ট আর রেসিং ড্রাইভার হয়ে কিছু দিন কাজ করেন। তার পর সাংবাদিক হয়ে যান। কাগজ ছাপার কালি আর নিজের কলমের কালির মধ্যে শুকনোর সময়ের পার্থক্য দেখে বিরো অবাক হয়ে যান। কেমিস্ট ভাই জর্জি-র সঙ্গে মিলে একটা বল-বেয়ারিংওয়ালা পেন তৈরি করেন। ১৯৩৮ সালে পেটেন্টও পেয়ে যান। এর পর নাত্সিদের হাত থেকে বাঁচার জন্য বিরোরা পালিয়ে আর্জেন্টিনা চলে যান, সেখানে আবার নতুন করে পেটেন্ট নেন। এই কলমের বড় খরিদ্দার ছিল রয়্যাল এয়ার ফোর্স। তাই বল পয়েন্ট পেন ইংল্যান্ডে ‘বিরো’ নামেই পরিচিত হয়।
বিরো ফরাসি ব্যবসায়ী বিক-কে লাইসেন্স বিক্রি করেন। সেই থেকে ‘Bic’ বল পয়েন্ট পেন দুনিয়া জুড়ে বিক্রি হতে থাকে। এখনও Bic বিশ্বের বৃহত্তম বল পয়েন্ট পেন নির্মাতা।
কয়েক দশক আগে এ দেশে যখন বল পয়েন্ট পেন আসে, তখন যেন ভারতীয় প্রথা মেনেই তার ব্যবহারের ওপর বহু নিষেধাজ্ঞা ছিল পরীক্ষায় উত্তর লেখা যেত না, ব্যাঙ্কে সই করা যেত না। সময়ের নিয়মে সেই ‘কালিমা’ আমাদের জীবন থেকে ঘুচে গিয়েছে।

তথ্যসূত্র: দ্য বুক অফ জেনারেল ইগনোরেন্স

খুকু শী, টালা

ক্ষমা করিনি

আমি তখন সেকেন্ড ইয়ার। বাড়ির অবস্থা ভাল ছিল না। টিউশন করে নিজের পড়াশোনা চালাতাম। আমার জামাইবাবু তাঁর অফিস কলিগের এক আত্মীয়ের সঙ্গে আমার বিয়ের সম্বন্ধ আনেন। পাত্রর অ্যাকাডেমিক কোয়ালিফিকেশন কম হলেও সে এক জন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী বলে আমাদের পরিবারের কোনও আপত্তি ছিল না। প্রাথমিক কথাবার্তার পর আমরা একে অপরকে পছন্দ করলাম। ওদের পরিবারের প্রত্যেকটি সদস্যের সঙ্গে আলাপ করে খুশি মনে বাড়ি ফিরলাম। কথাবার্তা শেষ, বিয়ের তারিখ পাকা হচ্ছে, এই সময় এক দিন জামাইবাবু ফোন করে জানালেন যে পাত্রর আর এই বিয়েতে মত নেই। নিজের চেয়ে বেশি কোয়ালিফাইড মেয়েকে সে বিয়ে করবে না। ইতিমধ্যে বাবা বিয়ের টাকা জোগাড় করার জন্য বসতবাড়ির লাগোয়া দু’কাঠা জমি বিক্রি করে ফেলেছেন। আজ আমি সুখী। কিন্তু সেই কাপুরুষ ছেলেটিকে আজও ক্ষমা করতে পারি না।
সীমা পাল
উত্তর ২৪ পরগনা

ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.