হাওড়া-বর্ধমান কর্ড শাখায় পড়ে বারুইপাড়া স্টেশন। বারুইপাড়া এবং আশপাশের এলাকায় প্রচুর সব্জি চাষ হয়। পাইকারি সব্জি বাজারও রয়েছে। ৩১ নম্বর বাস বারুইপাড়া হয়ে ফুরফুরা শরিফ যায়। বারুইপাড়া স্টেশনের কাছে বড় রাস্তায় রেলগেটের দু’দিকে নিয়মিত যানজট হয়। হাট-বাজার, দোকানপাট বড় রাস্তাকে গ্রাস করেছে। অবিলম্বে ওই স্টেশন রোড সম্প্রসারণের জন্য রেল এবং হুগলি জেলা পরিষদের কাছে আর্জি জানাচ্ছি।
এ এফ কামরুদ্দিন আহমদ। বাঁদপুর। হুগলি।
|
নাজিরগঞ্জ, পোদড়া, বাসুদেবপুর, শীতলাতলা, মানিকপুর-সহ বিস্তীর্ণ এলাকা থেকে রাত ৭টার পরে হাওড়া যেতে বা হাওড়া থেকে ওই সব এলাকায় ফিরতে বাস পাওয়া যায় না। অথচ, ওই সব অঞ্চলে বেশ কিছু কারখানা, দোকানপাট রয়েছে। ৬৯ নম্বর রুটের বাস রাত ৭টার পরে চলে না। ফলে, মানুষ সমস্যায় পড়েন। তাই অন্তত রাত ১০টা পর্যন্ত ওই রুটে বাস চালানো হোক।
জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়। দক্ষিণ দুইল্যা, হাওড়া।
|
শেওড়াফুলি থেকে তারকেশ্বর পর্যন্ত ডবল লাইন চালু হলেও ট্রেনের সংখ্যা সে ভাবে বাড়েনি। তারকেশ্বর থেকে বিষ্ণপুর ব্রড গেজ লাইনের শুরু থেকে তালপুর স্টেশন পর্যন্ত সারা দিনে তিন জোড়া ট্রেন চলে। এখন মাত্র একজোড়া ট্রেন বেড়েছে। সেই কারণে পূর্ব রেলের কর্তাদের কাছে অনুরোধ, শেওড়াফুলি থেকে তারকেশ্বর ডবল লাইনের জন্য বাড়তি ট্রেন চাই। তালপুরের জন্যও ট্রেনের সংখ্যা বাড়ুক।
বিদ্যুৎ ভৌমিক। তারকেশ্বর, হুগলি।
|
হাওড়া জেলার উদয়নারায়ণপুর ব্লকের ভবানীপুর-বিধিচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন বড়দা একটি সম্ভাবনাময় পর্যটন কেন্দ্র। প্রতি বছর শীতে এখানে বহু পর্যটক চড়ুইভাতি করতে আসেন। দামোদরের তীরে এই স্থানটিকে সাজিয়ে একটি আদর্শ পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য এলাকার সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় পর্যটন দফতরের প্রতিমন্ত্রী সুলতান আহমেদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নিমাই আদক। উদয়নারায়ণপুর, হাওড়া।
|
দশ বছরেই ভগ্নদশা হয়েছে আমতা অডিটোরিয়ামের। আজ পর্যন্ত অডিটোরিয়ামে রং হয়নি। খসে পড়ছে পলেস্তারা। ছাদ দিয়ে জল পড়ে। প্রেক্ষাগৃহের চেয়ার ভাঙাচোরা। মঞ্চের কারুকাজে উইয়ের টিপি তৈরি হয়েছে। বাসা বেঁধেছে ভোমরা। প্রবেশ পথ অসমতল, অপরিষ্কার। নেই গাড়ি রাখার জায়গা। এ ভাবে চলতে থাকলে আগামী কয়েক বছরেই বিলীন হয়ে যাবে অডিটোরিয়ামটি। অথচ, আমতা-১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতি অডিটোরিয়ামের ভাড়া বাবদ প্রতি মাসে ভাল টাকা পায়। অনুরোধ, অডিটোরিয়ামটিকে বাঁচান।
দীপঙ্কর মান্না। আমতা, হাওড়া।
|
চিঠি পাঠানোর ঠিকানা:
আনন্দবাজার পত্রিকা (জেলা দফতর)।
৬, প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট।
কলকাতা-৭০০০০১। |
|