ডিমা হাসাও জেলার মাইবাং মহকুমায় কলেরার দাপট বেড়েই চলেছে। এই রোগে আক্রান্ত আরও তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। টঙ্গিব্রায় দু’জন এবং লঙ্গাইক্রোতে এক জন। কলেরায় গত ক’দিনে মাইবাং মহকুমায় ৯ জনের মৃত্যু হল। কটাবাড়ি, ডিমাক্রোর মতো নতুন নতুন গ্রামেও কলেরা ছড়িয়ে পড়েছে। ডিমা হাসাও পার্বত্য স্বশাসিত পরিষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, মুখ্য কার্যবাহী সদস্য দেবজিৎ থাউসেন ক্ষেত্রে হাই স্কুলে গিয়ে রোগীদের খোঁজখবর নেন। ওই স্কুলেই ক’দিন ধরে চিকিৎসা চলছে অসুস্থদের। স্বাস্থ্য বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কার্যবাহী সদস্য বকুল বড়ো রোগীদের দেখভাল করছেন। গ্রামের মানুষজন দেবজিৎ-বকুলের কাছে চিকিৎসা পরিষেবার অপ্রতুলতার নানা অভিযোগ তুলে ধরেন। জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ডাক্তার পাঠানো ও ওষুধ সরবরাহের দাবি করেও অসুস্থদের কেউ স্যালাইন ছাড়া কিছুই পায়নি।
|
রাতে নয় এখনই প্রসব করাতে হবে। এমনই দাবিতে মালদহের গাজল গ্রামীণ হাসপাতালে এক প্রসূতির আত্মীয়স্বজনেরা ভাঙচুর চালাল ওই হাসপাতালে। হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সকেও মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। শুক্রবার রাত ১২ টা নাগাদ এই ঘটনাটি ঘটে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক স্বপন ঝরিয়াত বলেন, “প্রসূতির পরিবারের লোকেরা প্রসব করানোর জন্য চিকিৎসককে চাপ দিচ্ছিলেন। চিকিৎসক রাজি না হওয়ায় ওই প্রসূতির পরিবারের লোকেরা হাসপাতালে ভাঙচুরের পাশাপাশি কতর্ব্যরত চিকিৎসক ও নার্সকে মারধর করেছে। অভিয়ুক্তদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানানো হয়েছে।” মালদহের পুলিশ সুপার জয়ন্ত পাল বলেন, “অভিযুক্তদের ধরতে পুলিশ তল্লাশি শুরু করেছে।” |