|
স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে মানুষ ভোট দিতে
পারেননি। তা পারলে জয় নিশ্চিত ছিল।
অমল হালদার, সিপিএম |
২০১১-এর বিধানসভা ভোটের মত
এ বারও স্বতঃস্ফূর্ত ভোট হয়েছে।
অপূর্ব মুখোপাধ্যায়, তৃণমূল |
|
বিক্ষিপ্ত কিছু গোলমাল হয়েছে। আমাদের প্রার্থীরা সাড়া পাবেন, আশা করি।
কল্যাণ দুবে, বিজেপি |
|
তৃণমূলের সন্ত্রাসে গণতান্ত্রিক
অধিকার প্রয়োগে ব্যর্থ মানুষ।
বিপ্রেন্দু চক্রবর্তী, সিপিএম |
সাধারণ মানুষকে ভোট দিতে
বাধা দেওয়া হয়েছে।
বংশীবদন কর্মকার, কংগ্রেস |
|
|
|
পরিবর্তন তো কিছু বুঝছি না।
আগে যেমন হত, এ বারও
সে ভাবেই ভোট হচ্ছে।
হিমাদ্রি ঘোষ, ৫ নম্বর ওয়ার্ড |
যা দেখলাম তাতে ভোট দিতেই
ভয় লাগছে। যে-ই জিতুক,
নিরাপত্তা যেন সুনিশ্চিত হয়।
সুদীপ্তা নায়েক, ৪ নম্বর ওয়ার্ড |
|
নতুন ভোটার, তাই আশা অনেক। আরও উন্নত পরিষেবার দাবি জানাচ্ছি।
উদিতা প্রামাণিক, ২৫ নম্বর ওয়ার্ড |
|
এই বারই প্রথম স্বাচ্ছন্দ্যে
ভোট দিতে পেরেছি। ভাল লাগছে।
পরমেশ্বর হাঁসদা, ২৪ নম্বর ওয়ার্ড |
ভোটারদের অবস্থার কোনও উন্নতি
হয়নি। এ বারও ভোট একই রকম হয়েছে।
তপন পাত্র, ২৬ নম্বর ওয়ার্ড |
|
সিপিএম এলাকার ভোটারদের বাধা দিয়েছে। প্রশাসনকে সক্রিয় হতে হবে।
উৎপল দে, ২৭ নম্বর ওয়ার্ড |
|
দু’একটি জায়গায় বিক্ষিপ্ত গোলমাল ছাড়া
বেশ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবেই ভোট হয়েছে।
মৃদুলা দাস, ২৩ নম্বর ওয়ার্ড |
যে পদ্ধতিতে ভোট হয়েছে, তা সকলের
মন জয় করেছে বলেই আশা করি।
প্রণব মণ্ডল, ৪২ নম্বর ওয়ার্ড |
|
এখনও ভয়ে মানুষ কোনও কথা বলতে পারছেন না। পরিবর্তন তো কিছু বুঝছি না।
অমরজিৎ সিংহ কাঙ্গ, ৩০ নম্বর ওয়ার্ড |
|
আমাদের ওয়ার্ডে ভোট শান্তিতেই হয়েছে।
নতুন পুরবোর্ড ভাল পরিষেবা দিলেই খুশি।
আনন্দ গাঙ্গুলি, ৩০ নম্বর ওয়ার্ড |
এ বারের ভোটে প্রশাসনের ভূমিকা বেশ
ভালই ছিল। শান্তিতেই ভোট দিতে পেরেছি।
আপি দে, ৪১ নম্বর ওয়ার্ড |
|
নির্বিঘ্নেই ভোট দিতে পেরেছি। এ বার পরিবর্তন হবে বলেই আশা করি।
সুনীতা বালা, ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড |
|