শাশুড়িমা’র প্যাটিস স্বামীর কোফতা
শুটিংয়ের পালা চুকিয়ে ১৯৭৯ সালে বসুবাড়ির বউ হলাম। দুই বাড়ি ঘটি বাড়ি হওয়ায় আমার খাওয়াদাওয়ার খুব একটা অসুবিধে হয়নি। কিন্তু তফাত ছিল অন্যত্র। এক দিকে ফিল্মিবাড়ির আদবকায়দা, অন্য দিকে জমিদার বাড়ির বনেদিয়ানা। আমার শ্বশুরবাড়ি গয়ার জমিদার নন্দলাল বসু ও পশুপতিনাথ বসুর পরিবার বাগবাজার বসু বাড়ি। বাপের বাড়ি, চিত্রপরিচালক দীনেন গুপ্ত ও অভিনেত্রী কাজল গুপ্ত’র মেয়ে আমি। বাবা এত কাজে ব্যস্ত থাকতেন যে খাওয়া সেখানে কোনও দিন মুখ্য হয়ে ওঠেনি। আর আমার মা-ও সারা দিন ব্যস্ত থাকতেন বাবাকে সাহায্য করার জন্য। শুটিংয়ে যে সব মেয়েরা আসতেন তাঁদের শাড়ি পরানো, মেক-আপ ঠিক হয়েছে কি না, অভিনয় ঠিক হচ্ছে কি না ইত্যাদি নানা খুঁটিনাটি মাকেই দেখতে হত। এরই মধ্যে মায়ের রান্নায় উৎসাহ ছিল খুব, কিন্তু শ্বশুরবাড়ির মতো এলাহি ব্যাপারটা আমাদের বাড়িতে কোনও দিন প্রাধান্য পায়নি। আসলে বাপের বাড়িতে একটা শিল্পী আবহ সব সময় থাকত। কে না আসতেন বাড়িতে। উত্তমবাবু, মিসেস সেন, অপর্ণামাসি থেকে রবিকাকু, চিনুকাকু, ঋত্বিক ঘটক, সত্যজিৎ রায়, সৌমিত্রকাকু ছাড়াও সঙ্গীত জগতের প্রায় সকলেই আসতেন। এক বার কালিংপঙে ‘রাগ অনুরাগ’ শুটিংয়ের সময় অপর্ণামাসি দৌড়তে দৌড়তে এসে মাকে বললেন, কাজলদি দু’টো বড় ইলিশমাছ এসেছে আর রান্নার লোকেরা কি সব দিয়ে রান্না করবে বলছে। তুমি যাও তাড়াতাড়ি। মা সেই রাতে ভাপা ইলিশ রান্না করলেন। অসাধারণ স্বাদ।
শ্বশুরবাড়িতে পেলাম এক অন্য গন্ধ, যেখানে নানা পুজো, এলাহি খাওয়ার পর্ব, নানা স্তরের মানুষের আসা-যাওয়া। আমিষ-নিরামিষ দু’টি রান্নাঘর। দিন গিয়েছে নানা ব্যস্ততায়। এক সময় বুঝলাম এ বার কিছু রান্না শেখা দরকার। শিখে নিলাম জেঠশাশুড়িমা, শাশুড়িমা ও মায়ের কাছ থেকে নানা রান্নার প্রণালী। জেঠশাশুড়িমা বাঁশি বসুর কাছে শেখা একটা পদ
বাঁধাকপির প্যাটিস
বাঁধাকপির বড় বড় পাতা নরম করার জন্য ফুটন্ত গরম জলে এক বার ডুবিয়েই ঠান্ডা জলে ডোবাতে হবে। পরে পাতায় সাদা তেল মাখাতে হবে। থালায় একটি করে পাতা পেতে তার মধ্যে মাছ, মাংস অথবা সব্জির পুর দিয়ে পাতার দু’দিক দিয়ে চারপাট করে মুড়তে হবে। অর্থাৎ পাতুড়ির মতো চৌকো আকৃতির দেখতে হবে। নরম চৌকো পুর সমেত পাতাটি গ্রিল করতে দিতে হবে দু’দিক। সামান্য বাদামি রং আসবে। আমিষ পুর তৈরি হবে মাংস বা মাছ সেদ্ধ করে চটকে। পেঁয়াজ-রসুন-কাঁচালঙ্কা দিয়ে কষতে হবে। সামান্য গরম মশলাও দিতে হবে। নিরামিষ পুর তৈরি হবে সব্জি বা ছানার সঙ্গে আদা-জিরে-লঙ্কাবাটা ও গরম মশলা দিয়ে।
শাশুড়িমা প্রণতি বসু নানা নিরামিষ পদ রাঁধতেন। একটি পদ জানাই।

পোস্তবড়ার চচ্চড়ি
প্রথমে পোস্ত বেটে আদা, নুন, মিষ্টি, লঙ্কা কুচি দিয়ে মেখে তাকে শক্ত করে গোল গোল করে তেলে ভাজতে হবে। আলু সামান্য পাতলা করে কেটে ভাজতে হবে। কড়াতে পাঁচফোড়ন ও শুকনো লঙ্কা দিতে হবে। ইচ্ছে হলে পেঁয়াজও দেওয়া যেতে পারে। আলু কষার সময় নুন, মিষ্টি, সামান্য ধনে-জিরে বাটাও দেওয়া যেতে পারে। কষা হলে জল দিয়ে ফুটতে দিতে হবে। আলু সেদ্ধ হলে পোস্তর বড়া দিতে হবে। নামানোর আগে যে পাত্রে ঢালতে হবে সেই পাত্রে সামান্য একটু তেল মাখিয়ে নিতে হবে।

আমার স্বামী অমিত খুব খাদ্যরসিক। তাঁরই উৎসাহে শেখা পছন্দের একটি পদ ছানার কোফতা:

ছানার কোফতা
কিশমিশ বা খোবানি আগে থেকে জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। বাড়িতে দুধ কাটিয়ে ছানা তৈরি করে তাকে চটকে মিহি করতে হবে। সেই ছানায় খোল বানিয়ে তার মধ্যে একটি করে কিশমিশ বা খোবানি দিয়ে তাকে গোল করে পাকিয়ে ভেজে নিতে হবে। এ বার তরকারির জন্য সাদা তেলে গরম মশলা, আদা বাটা, জিরে বাটা, টমেটো, নুন, মিষ্টি দিয়ে ভাল করে কষতে হবে। পরে জল দিয়ে ফুটতে দিতে হবে। ফুটলে ছানার বড়াগুলো ফেলতে হবে। পানতুয়ার মতো ফুলে যাবে বড়া। নামানোর আগে ঘি, গরম মশলা ও কাঁচালঙ্কা দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে। অত্যন্ত সংক্ষেপে মা যে সব পদ রাঁধতেন তার মধ্যে নেপালি মাংস ছিল বাবার অত্যন্ত প্রিয়। আমি রান্নায় আগ্রহ প্রকাশ করলেও প্রথম দিকে আদরে-আব্দারে শেখা হয়ে ওঠেনি। তখন শুধু খেয়েছি, হইচই করেছি। পরে একে একে সব শিখেছি।

নেপালি মাংস
পাঁঠার মাংসে আদা-পেঁয়াজ-রসুনবাটা, গরম মশলা, নুন, মিষ্টি, কাঁচা সরষের তেল, ভিনিগার ও জল দিয়ে মাখিয়ে এক বারে আঁচে বসিয়ে দিতে হবে। এই পদটিতে হলুদ ব্যবহার হবে না। আগে থেকে ভাজা আলু আলাদা করে রাখতে হবে। মাংস সেদ্ধ হলে তাতে আলু ও একটু গরম মশলা ও শুকনো লঙ্কা খান চারেক দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে।

সাক্ষাৎকার: পাপিয়া মিত্র
ছবি: ওঙ্কারনাথ ভট্টাচার্য
খাওয়াবদল: আজব খিচুড়ি
অনেক দিন আগে আমার দিদিমা একটা অন্য রকম খিচুড়ি রান্না আমাকে শিখিয়েছিলেন। আপনাদের বলি।
আলুবোখরা ১৫০ গ্রাম, চাল ২৫০ গ্রাম, মুসুর ডাল ১৫০ গ্রাম, এক প্যাকেট নারকেল দুধ, গোটা জিরে, ১০-১২টা লবঙ্গ, তেজপাতা, দারচিনি, আদা বাটা, চিনি ২৫০ গ্রাম, জাফরান, ছোট এলাচ, আন্দাজ মতো নুন।
আলুবোখরাগুলো ঘণ্টাখানেক ভিজিয়ে সেদ্ধ করে নিন। একটি পাত্রে ঘি দিয়ে লবঙ্গ-দারচিনি-তেজপাতা-জিরে দিন। মশলার ঘ্রাণ বেরোলে আদা বাটা দিন। এর পর ছোট এলাচ, চাল-ডাল দিয়ে দিন। এ বার নেড়ে নেড়ে ভাজা ভাজা করুন। ভাজার ঘ্রাণ বেরোলে নারকেলের দুধটা দিয়ে দিন। খিচুড়ি সেদ্ধ হলে নামিয়ে রাখুন। এ বার একটি পাত্রে চিনি, আলুবোখরা, ছোট এলাচ সামান্য জলে ফুটিয়ে নিয়ে জাফরান দিন। একটু নুন দিন। নাড়তে থাকুন। আস্তে আস্তে জল মরে ঘন রসের মতো হবে। রস ঘন হয়ে এলে নামিয়ে নিন। এ বার খিচুড়ির মাঝখানে একটা গর্ত মতো করে আলুবোখরা মেশানো রসটা পুরো ঢেলে দিন। হাতা দিয়ে রস আর বাকি খিচুড়ি ভাল করে মিশিয়ে নিন। এর পর আর এক বার খিচুড়িটাকে উনুনে বসান। ঘন ঘন নাড়তে থাকুন। আঁচ একেবারে কমিয়ে ঢাকা দিয়ে মিনিট পাঁচ-সাতেক রেখে দেবেন। খেয়াল রাখবেন তলাটা ধরে না যায়। তা হলে কিন্তু ধোঁয়াটে স্বাদে বাকি আঘ্রাণ নষ্ট হয়ে যাবে। দিদিমা নেই। এই খিচুড়ি বানালেই তাঁর কথা খুব মনে পড়ে।
মুখ খোলার, গল্প করার, গলা ফাটানোর নতুন ঠিকানা চারিদিক থেকে কানে আসা
নানা কথা নিয়ে আমরা শুরু করে দিলাম। এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভার আপনাদের
নাইটদের সংবর্ধনার ডে-তে স্টেডিয়ামের আউট সাইডে সেলিব্রিটিদের দেখতে গিয়ে যারা পুলিশের মার খেয়ে চটি ছিঁড়ে ফিরলেন, সরকার কি তাঁদের নীল-সাদা হাওয়াই চটি ফ্রি-তে দেবে?
সঙ্কর্ষণ মৌলিক। নিউ টাউন

কেকেআর-এর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ‘সোহাগ চাঁদবদনী ধনি নাচো তো দেখি’ গানটা গেয়ে মাহির কাটা উন্ডে সল্টের ছিটে দেওয়াটা কি ঠিক হল?
মণিদীপা। কলকাতা

বুদ্ধ নাই, দিদির হাত ধরে গৌতমের একটা ‘গোতি’ হল!
সত্যজিৎ। সোদপুর

আইপিএল জেতার পরও কি গৌতম গম্ভীরই থাকবেন?
কাজী পারভেজ।

এ বারের আই পি এল ফাইনালের পর গৌতম ‘গম্ভীর’ আর মাইকেল ‘হাসি’র দল বদল হল কলকাতা হাসল, চেন্নাই গম্ভীর হল!
গৌতম মুখোপাধ্যায়। খড়দহ

কার্টুন পাঠালে কয়েদখানা, গম্ভীর হলে সংবর্ধনা!
রাজেশ সাহা। বেঙ্গালুরু

কে কে আর-এর জয় নিয়ে ধুন্ধুমারের মধ্যেই পঞ্চম বার বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ খেতাব জিতে আনন্দ প্রমাণ করলেন, সব ভাল যার ‘চেস’ ভাল!
বোধিসত্ত্ব। বড়িশা

রেজ্জাক মোল্লা গাড়োয়ানদের পথে নামতে বলেছেন। তা হলে কি বলদের হাতেই লাগাম থাকবে?
রতন। মেমারি


সূর্যদেবের উষ্ণ অভিনন্দনে আমাদের জেরবার হওয়ার উপক্রম!
অরুণ গুপ্ত। কলকাতা

আই পি এল নিয়ে দিদির ‘আদিখ্যেতা’র নিন্দে করে সূর্যকান্ত মিশ্র বলেছেন, জনগণ কিন্তু এই পরিবর্তনের জন্য ভোট দেননি। প্রশ্ন হল: তিনি যদি জানতেনই মানুষ কোন পরিবর্তন চায়, তবে নিজেরাই তো সেই অনুযায়ী টিম নামাতে পারতেন! ফালতু কাপ্তানি করতে গিয়ে পুণের মতো হারলেন কেন?
স্নেহাশিস। তারাতলা

ক: দু’তিন দিনের মধ্যেই নাকি ট্যাক্সি ধর্মঘট হচ্ছে?
খ: ধুর, ওরা তো আমাদের বাড়ির দিকে এমনিতেই যায় না, উল্টো দিকে গেল না গেল আমার কী? প্যাসেঞ্জারের থেকে পুলিশের লস বেশি। সে দিন ওদেরও বাঁ হাতে লক আউট কিনা!

প্রতীক। দমদম
মেঘের মেয়ে বর্ষা আমায় কথা দিয়েছে,
আসি আসি বলে বর্ষা ফাঁকি দিয়েছে।
আকাশ পুরো ফর্সা, আমার মাঠে তো নেই বর্ষা,
ওয়েদার নিউজ দেখে দু’চোখ জ্বলে গিয়েছে।
গাছে মুকুল ঝরে আম, দেহে ঝরে শুধুই ঘাম।
এ মন যে তাই ঘুঁটের মালা তোমায় দিয়েছে।
সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যা কোন দেশে হয়? লিথুয়ানিয়া। ২০০৯ সালের এক রিপোর্ট অনুযায়ী লিথুয়ানিয়ায় প্রতি এক লক্ষ মানুষে ৩৪.১ জন মানুষ আত্মহত্যা করেন। এর পরে আছে সাউথ কোরিয়া (৩১.২), গায়ানা (২৬.৪), কাজাকিস্তান (২৫.৬), বেলারুস (২৫.৩)।
এর ঠিক উল্টো দিকে হল হেইটি, যেখানে ২০০৩-এ প্রাপ্ত রিপোর্ট অনুযায়ী একটি আত্মহত্যার ঘটনাও ছিল না। হেইটি ছাড়াও অ্যান্টিগুয়া ও বারবেডুয়া, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, হন্ডুরাস এবং গ্র্যানাডার রিপোর্টও আত্মহত্যাশূন্য। তবে এদের কয়েকটির রিপোর্ট বেশ পুরনো হওয়ায় তার পরে কী ঘটেছে, পুরোটা বলা যাবে না।
মিশর, সিরিয়া, জামাইকা এখানেও মৃত্যুর হার, প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী বেশ কম। পাকিস্তানে পৌঁছে সংখ্যাটা লক্ষে দু’জন হয়ে ওঠে। এটা শুনেই নিশ্চয়ই আপনাদের জানতে ইচ্ছে করছে, ভারতে সংখ্যাটা কত?
একটু দাঁড়ান। ভারতের সংখ্যাটা পাকিস্তানের তুলনায় অনেকটাই বেশি। কাজেই তার আগে আপনাদের গ্রিস (৩.৫), বাহারিন (৩.৮), তুরস্ক (৩.৯৪), ইজরায়েল (৫.৮), ইতালি (৬.৩) ছাড়িয়ে এগিয়ে চলতে হবে। এর পরে সিঙ্গাপুরের (১০.৩) ঠিক এক ধাপ উঁচুতে বসে আছে ভারত, যেখানে প্রতি এক লক্ষে ১০.৫ জন মানুষ আত্মহত্যা করেন। এই তথ্যটাও ২০০৯ সালের।
লক্ষে ১০ জন মানুষ সংখ্যাটা শুনতে খুব বেশি নাও মনে হতে পারে। কিন্তু মোট জনসংখ্যা যে দেশে ১০০ কোটির বেশি, সেখানে মোট আত্মহননকারীর সংখ্যাও গিয়ে দাঁড়ায় ১ লক্ষেরও বেশি। এটা কিন্তু কম নয়, তাই না।
ভারত থেকে আরও বেশি আত্মহত্যার সংখ্যা পাই আমেরিকায় (১১.৮)। আমেরিকার ঘোর শত্রু কিউবায় জনসংখ্যা তুলনায় অনেক কম হলে কী হবে, আত্মহত্যার হার কিন্তু বেশ বেশি ১২.৩। রাশিয়ায় ২১.৪, জাপানে ২৩.৮। আর সবার চূড়ায় বসে আছে লিথুয়ানিয়া।

তথ্যসূত্র: দ্য বুক অব জেনারেল ইগনোরেন্স
শিউলি বসু, বেলুড় !
ক্ষমা করিনি
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হলাম। বর্ধমান যাওয়ার পথে কর্ড লাইনের ট্রেনে গল্পের বই পড়তে পড়তে মেয়েটি ভীষণ ভাবে আমার দিকে তাকাচ্ছিল। প্রথম দেখা। কয়েক দিনের মধ্যেই মেয়েটি খোঁজ করে হস্টেলে আমার রুমে এসে পত্র দিয়ে তার ভালবাসা জানিয়ে গিয়েছিল। মেয়েটি এম এ (ভূগোল) পড়ত। ওর প্র্যাক্টিকাল খাতা থেকে শুরু করে জীবনের সমস্ত ছন্দে আমি নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলাম। এমনকী ওকে বি এড-এ ভর্তি করার জন্য আমি আইনের একটি বিষয়ের পরীক্ষা ড্রপ করেছিলাম। আমাদের ভালবাসা দেখে অন্যান্য ছাত্রছাত্রীরা ভীষণ ঈর্ষা করত। হেস্টিংস-এ বি এড পড়তে পড়তেই ওর চাকরি হয়ে গেল। আমাকে আর চিনতেই পারল না। আমি সে সময় বেকার হওয়ায় ভালবাসার ব্রাত্য হয়ে গেলাম। পরবর্তী কালে দিব্যি আবার ভালবেসে বিয়ে করে ওই মেয়ে এখন একটি হাইস্কুলের শিক্ষিকা। ওই তঞ্চকীকে আমি কোনও দিন ক্ষমা করতে পারব না।
প্রতীপ বেরা
পূর্ব মেদিনীপুর


ই মেল-এ অথবা ডাকে, চিঠি পাঠান।
ই-মেল: chirkut.rabi@abp.in
চিঠি: চিরকুট, রবিবাসরীয়,
আনন্দবাজার পত্রিকা,
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট,
কলকাতা ৭০০০০১



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.