ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো, ফান পার্সি, ইব্রাহিমোভিচ, লাম, বুঁফো কিংবা জাভি হার্নান্দেজ। এঁদের পাশাপাশি অনেক অনূর্ধ্ব ২০ ফুটবলার ইউরোয় নজর কাড়বেন। প্রত্যেক বারই ইউরো একটা না একটা নতুন তারকা উপহার দিয়েছে বিশ্ব ফুটবলকে। এনজো শিফো থেকে শুরু করে রুনি- সবাইকেই প্রথম আলোয় নিয়ে এসেছে ইউরো। এক বার দেখে নেওয়া যাক এ বারের সম্ভাব্য অনূর্ধ্ব ২০ নায়কদের তালিকা:
কোস্টাস ফর্টুনিস (গ্রিস, বয়স ১৯): আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার। আস্টেরাস ত্রিপোলি-র হয়ে খেলার সময় তাঁর নিঁখুত ফুটবল জুভেন্তাসের নোটবুকে ঢুকে পড়ে। গত বছর জানুয়ারির শুরুতে তাঁকে লোনে নিয়ে যেতে চেয়েছিল জুভেন্তাস। কিন্তু কোস্টাস বুন্দেশলিগার ক্লাব কাইসারস্লটানে যোগ দেন।
জোরেস ওকোরে (ডেনমার্ক, বয়স ১৯): স্টপার। এ বছরই প্রথমবার নর্ডসজাল্যান্ডকে দানিশ লিগ চ্যাম্পিয়ন করেছেন। নভেম্বরে সুইডেন এবং ফিনল্যান্ডের বিরুদ্ধে দু’টো আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচও জিতিয়েছেন।
অ্যালেক্স অক্সলেড-চেম্বারলেন (ইংল্যান্ড, বয়স ১৮): মিডফিল্ডার। প্রাক্তন ইংল্যান্ড উইঙ্গার মার্ক চেম্বারলেনের ছেলে অ্যালেক্স নিজেকে মেলে ধরেছেন আর্সেনাল ম্যানেজার আর্সেন ওয়েঙ্গারের ছত্রছায়ায়। গত বছর সাউথ হ্যাম্পটনকে দ্বিতীয় ডিভিশনে তুলেছেন।
জেত্র উইলিয়ামস (নেদারল্যান্ডস, বয়স ১৮): ডিফেন্ডার। এই বছরই পিএসভি আইন্দোভেনের প্রথম দলে সুযোগ পেয়েছেন। শিফোর রেকর্ড ভেঙে ইউরোতে খেলা সবচেয়ে কমবয়সি ফুটবলার হচ্ছেন।
রাফায়েল উলস্কি (পোল্যান্ড, ১৯): মিডফিল্ডার। পোল্যান্ডের সবচেয়ে আকর্ষণীয় তরুণ প্রতিভা। লাতভিয়া এবং স্লোভাকিয়ার বিরুদ্ধে শেষ দু’টো প্রীতি ম্যাচে পোল্যান্ডের জয়ে প্রধান ভূমিকা ছিল উলস্কির।
ম্যাক্সিম কোভাল (ইউক্রেন, ১৯): গোলকিপার। ১৬ বছর বয়সে মেটালার জ্যাপোরিৎঘা দলে প্রথম আত্মপ্রকাশ। যেখানে ১৯ ম্যাচে ২৩ গোল হজম করেন। ২০১০-এ এফসি ডায়নামোর হয়ে ম্যাক্সিমের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স তাঁকে অন্য উচ্চতায় পৌছে দেয়। |