|
|
|
|
টুকরো খবর |
ছাত্র খুনের তদন্তে সিআইডিকে চিঠি
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
স্থানীয় মানুষের দাবি মেনে মেদিনীপুর শহরে ছাত্র খুনের ঘটনার তদন্তভার সিআইডি’র হাতে তুলে দিতে চায় পুলিশ। ইতিমধ্যেই জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সিআইডি-র কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। গত ১১ মে দুপুরে বরিশাল কলোনির বাড়ির মধ্যেই রহস্যজনক ভাবে খুন হয় অষ্টম শ্রেণির ছাত্র অভিষেক নাগ। ঘনবসতিপূণর্র্ এলাকায় বাড়ির মধ্যে নিজের ঘরে কী ভাবে ওই ছাত্র খুন হল, স্বাভাবিক ভাবেই তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ঘটনাস্থলে পুলিশ কুকুর এনে তদন্ত চালানো হয়। বাড়ি ও তার আশপাশ এলাকায় তল্লাশি চলে। খুনে ব্যবহৃত অস্ত্রের খোঁজে পুকুর ও কুয়োয় চুম্বক ফেলেও তল্লাশি চালানো হয়। দু’দফার তদন্তে প্রয়োজনীয় নমুনা সংগ্রহ করে ফরেন্সিক দলও। কিন্তু পুলিশি তদন্তে এখনও এই খুনের কিনারা হয়নি। ছাত্র খুনে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবিতে শহরে মৌন মিছিল হয়। পথ অবরোধ হয়। অবরোধস্থলে এসে মেদিনীপুরের বিধায়ক মৃগেন মাইতি আশ্বাস দিয়েছিলেন, ঘটনার সিআইডি তদন্ত হবে। জেলা পুলিশের সঙ্গেও তিনি কথা বলেন। জানা গিয়েছে, জেলা পুলিশ রাজ্য গোয়েন্দা দফতরকে চিঠি দিয়ে ঘটনার তদন্তভার নেওয়ার আবেদন জানিয়েছে। |
বধূর মৃত্যু, ধৃত স্বামী ও ভাসুর
নিজস্ব সংবাদদাতা • চন্দ্রকোনা |
বধূমৃত্যুর ঘটনায় নির্যাতন ও অনিচ্ছাকৃত খুনের অভিযোগে স্বামী, ভাসুরকে গ্রেফতার করল পুলিশ। শুক্রবার চন্দ্রকোনার কোচগেড়িয়ায় মৃতা ঝর্না রুইদাসের (২৬) স্বামী অষ্ট ও ভাসুর লেদাকে পুলিশ গ্রেফতার করলেও শাশুড়ি লক্ষ্মীদেবী ও জা বন্দনাদেবী পলাতক। বছর সাতেক আগে কেশপুরের নেড়াদেউলের তরুণী ঝর্নার সঙ্গে অষ্টর বিয়ে হয়। মৃতার ভাই বাবলু বলেন, “মারধর করে দিদিকে বাড়ির বাইরে বার করে দিত ওরা। বহু বার অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে দিদি আমাদের বাড়ি চলে এসেছে।” অভিযোগ, গত ১৮ মে ঝর্নাদেবীর মাথায় পিতলের ঘটি দিয়ে আঘাত করেন শাশুড়ি। চিকিৎসা করানো হলেও মাথায় রক্ত জমে ক্রমেই শরীর খারাপ হয় ঝর্নাদেবীর। ২২ মে বাপের বাড়ির লোক তাঁকে চন্দ্রকোনা গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করান। পরে স্থানান্তরিত করানো হয় মেদিনীপুর মেডিক্যালে। গত ২৫ মে সেখানেই মৃত্যু হয় ঝর্নাদেবীর। |
|
|
|
|
|