স্নাতক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের। বর্ষীয়ান মানুষটি
সফল ব্যবসায়ী। ২০০১-এ তৃণমূলের হয়ে
বিধানসভায় হার। এখনও প্রদেশ কংগ্রেস সদস্য।
বাপ্পাদিত্য মাইতি
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক সিপিএমের এই যুবনেতা ইতিমধ্যেই নজর কেড়েছেন।
পুর-নির্বাচনে নবীন প্রার্থীদের অন্যতম। জেতার ব্যাপারে আশাবাদী।
ওয়ার্ড ৯
সাইদুল ইসলাম খান
শেখ আমির
পদার্থবিদ্যায় স্নাতক। শিক্ষকতা
ছেড়ে ব্যবসায়ী। নেশা রাজনীতি। পঞ্চায়েত সদস্য
ছিলেন। পুরভোটে এ বারই প্রথম প্রার্থী হয়েছেন।
তবে জেতার ব্যাপারে আশাবাদী।
প্রথম থেকেই বাম মতাদর্শের রাজনীতির
সঙ্গে জড়িত। গোড়ায় সমর্থক ছিলেন। ক্রমে সক্রিয়তা
বেড়েছে। তবে এ বারই প্রথম পুর নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন।
ভোট-ময়দানের লড়াইয়ে জয়ের দাবিদার।
কল্যাণ রায়
১০ নম্বরের তৃণমূল কাউন্সিলর এ বার দলের টিকিট না পেয়ে ‘বিদ্রোহী’। নিজে নির্দল প্রার্থী হয়েই থামেননি।
দিদিকে প্রার্থী করেছেন নিজের পুরনো ওয়ার্ডে। নির্দল কাঁটা তৃণমূলের পায়ে বেঁধে কিনা দেখার।
ওয়ার্ড ১০
মায়া দাস (মাইতি)
সুমনা মহাপাত্র
পেশায় প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকা। ছাত্রাবস্থায় বাম
রাজনীতিতে। জেলা পরিষদ সদস্য ছিলেন। দলের মহিলা
সংগঠনের জেলা নেত্রী জেতা নিয়ে আশাবাদী।
মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্রের স্ত্রী। পেশায় শিক্ষিকা।
পারিবারিক ডানপন্থী রাজনীতির উত্তরসূরি। পুরভোটে প্রথম
বার প্রার্থী। সম্ভাব্য পুরপ্রধান হিসেবে নাম উঠে আসছে।
সমিতা রায়
ভাই কল্যাণের সাফল্যই পুরভোটে লড়াইয়ের পুঁজি। তৃণমূল শিবিরের ‘বঞ্চনা’র জবাব দিতেই ‘নির্দল’
হিসেবে ময়দানে নেমেছেন বলে জানাচ্ছেন। মন্ত্রী-পত্নীকে হারাবেন এমনটাই দাবি করছেন।
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website
may be copied or reproduced without permission.