খেলার টুকরো খবর |
|
সানপেনশন প্রত্যাহার
নিজস্ব সংবাদদাতা • বর্ধমান |
|
বর্ধমানের মোহনবাগান মাঠে চলছে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ও
আন্তঃকলেজ ক্রিকেটের ফাইনাল। সোমবার ছবিটি তুলেছেন উদিত সিংহ। |
রবিবার গভীর রাতে সেন্ট জেভিয়ার্সের ক্রিকেটার অভিরুপ গুপ্তের সাসপেনশন প্রত্যাহার করে নিল সিএবি। যুক্তি হিসেবে আম্পায়ার সিলেকশন কমিটির চেয়ারম্যান অলোক ভট্টাচার্য, সিএবি-র অবজার্ভার স্বপনকান্তি পালকে জানান, আম্পায়ার খেলা চলার সময় কাউকে সাজা দিতেই পারেন। কিন্তু খেলার পরে কাউকে সাসপেন্ড বা অন্য কোনও সাজা দেওয়ার এক্তিয়ার তাঁদের নেই। তাই ওই ক্রিকেটারের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে সিএবি। এই সিদ্ধান্তের জেরে সোমবার আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ও আন্তঃকলেজ টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতার ফাইনালে দলের হয়ে খেলেন অভিরূপ। তিনি এ দিন ২৩ রান করেন। এ দিকে, প্রতিযোগিতার ফাইনালে সেন্ট জেভিয়ার্স ১৮ রানে হারিয়েছে প্রফুল্লচন্দ্র কলেজকে। সেন্ট জেভিয়ার্স প্রথমে করে ১৫৪-৭। দলের হর্ষভির সিংহ করেন ৫০ রান। তিনিই ফাইনালের সেরা। দলের আফজল আহমেদ খান করেন ২৭। প্রফুল্লচন্দ্রের দেবম ঘোষ ২৬ রানে ২ উইকেট দখল করেন। জবাবে প্রফুল্লচন্দ্র কলেজ করে ১৩৬-৮। দলের হয়ে দেবম করেন ৩০, সায়নদীপ বেরা করেন ৪৫। সেন্ট জেভিয়ার্সের সন্দীর মন্দরা ২০ রানে ২ উইকেট দখল করেন। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ষোড়শীমোহন দাঁ পুরস্কার দেন।
|
নকআউট ক্রিকেট
নিজস্ব সংবাদদাতা • হিরাপুর |
রামবাঁধ ইয়ং মেনস অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত দেবব্রত চট্টোপাধ্যায় ও শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় স্মৃতি টি-টোয়েন্টি নকআউট ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় সোমবারের খেলায় বিজয়ী হল শান্তিদেবী স্মৃতি। তারা বিসিসি মাঠে সানডে সিএ-কে ৩৫ রানে হারায়। প্রথমে ব্যাট করে শান্তিদেবী ৬ উইকেট হারিয়ে ১১৫ রান করে। জবাবে সানডে সিএ-র ইনিংস ৮০ রানে শেষ হয়ে যায়। সর্বোচ্চ ৪৪ রান করে বিজয়ী দলের সোমনাথ রায়। আদিবাসী ৭ উইকেট হারিয়ে ৯১ রান করে। জবাবে হোয়াইট কোনও উইকেট না হারিয়ে জয়ের রান তুলে নেয়।
|
নৈশ ক্রিকেট
নিজস্ব সংবাদদাতা • পাণ্ডবেশ্বর |
বাবু একাদশ আয়োজিত সারা বাংলা এক নৈশ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হল বোলপুর। তারা পাণ্ডবেশ্বর মাদারবনি মাঠে পশ্চিম মেদনীপুর জঙ্গলমহলকে ৭ উইকেটে হারায়। প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ওভারে জঙ্গলমহল ৭ উইকেটে ৫৩ রানের বেশি তুলতে পারেনি। জবাবে বোলপুর কোনও উইকেট না হারিয়ে জয়ের রান তুলে নেয়। খেলাটি পরিচালনা করেন রূপেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়, মহম্মদ সিরাজ এবং আরশাদ আলি। |
|