গৌতম গম্ভীর ৯
সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছে। প্রায় প্রতি ম্যাচেই আক্রমণাত্মক মেজাজে ব্যাটিং করেছে। দলের সেরা ব্যাটসম্যান।
সাকিব আল হাসান ৬.৫
খুব একটা সুযোগ পায়নি। কিন্তু যে ক’টা পেয়েছে, কাজে লাগিয়েছে। এর মধ্যে দুটোতে আবার ম্যান অব দ্য ম্যাচ। ব্যাটে-বলে সফল।
জাক কালিস ৬
ব্যাটিং সে রকম ভাল হয়নি। স্ট্রাইক রেটও ভাল নয়। কিন্তু বোলিংটা খুব ভাল করছে। প্রয়োজনের সময় উইকেট নিয়েছে।
মনোজ তিওয়ারি ৫
জাতীয় দলের প্লেয়ার। তাই প্রত্যাশা বেশি ছিল মনোজের উপর। কিন্তু সে ভাবে সফল নয়। তবে বড় ম্যাচে চাপ নিতে পারে।
ইউসুফ পাঠান ৫
পুরো টুর্নামেন্টে সে রকম কিছু করে উঠতে পারেনি। কিন্তু প্লে অফে চাপের মুখে সেরা ইনিংসটা খেলে দিল।
লক্ষ্মীরতন শুক্ল ৬
বিশেষ কিছু সুযোগ পায়নি। কিন্তু যেটুকু সুযোগ পেয়েছে, কাজে লাগিয়েছে। দিল্লির বিরুদ্ধে প্লে অফে লক্ষ্মীই মার শুরু করেছিল।
দেবব্রত দাস ৬
কম সুযোগ পেয়েছে। কিন্তু যখনই দরকার হয়েছে রান পেয়েছে, স্ট্রাইক রেটও ভাল। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ম্যাচও জিতিয়েছে।
রজত ভাটিয়া ৬
ব্যাটিংয়ে সুযোগ পায়নি, কিন্তু বোলিংটা টপ ক্লাস হয়েছে। ইডেনের পিচে ওর বোলিংটা খুব মানিয়ে গিয়েছে।
সুনীল নারিন ৯
টুর্নামেন্টের সেরা বোলার। শুরুতে বল করতে পারে। স্লগে বল করতে পারে। গ্রিপ দেখে বোঝা কঠিন, কী রকম বল করবে।
ব্রেট লি ৫
প্রত্যাশা অনুযায়ী কিছু করতে পারেনি। ইডেনের উইকেটে লি-র বোলিং কাজে দেয়নি। তবে সব সময় সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছে।
ইকবাল আব্দুল্লাহ ৫.৫
সুযোগ কম পেয়েছে। কিন্তু যখনই টার্নিং ট্র্যাকে ক্যাপ্টেন ওকে বল করতে দিয়েছে, সফল হয়েছে। টার্নিং ট্র্যাকে ভাল বোলার।
|
ট্রফি কার |
|
অপেক্ষা আর চব্বিশ ঘণ্টার। আইপিএল ফাইভ ফাইনালের আগের দিন ট্রফি নিয়ে
দুই ফাইনালিস্ট অধিনায়ক। শনিবার চেন্নাইতে। ছবি: উৎপল সরকার। |
|
|
রাজায় রাজায়
তিন বিভাগে কে কোথায় |
|
কলকাতা নাইট রাইডার্স
ব্যাটিং: ৭/১০, বোলিং: ৯/১০,
ফিল্ডিং: ৮/১০।
|
চেন্নাই সুপার কিংস
ব্যাটিং: ৮/১০, বোলিং: ৭.৫/ ১০,
ফিল্ডিং: ৮/১০। |
ম্যাচ ঘোরাতে পারে যে তিন
বিশ্লেষণে দীপ দাশগুপ্ত |
কেকেআর
গৌতম গম্ভীর: ১৬ ম্যাচে ৫৮৮ রান। সর্বোচ্চ ৯৩। স্ট্রাইক রেট ১৪৪.৪৭।
সুনীল নারিন: ১৪ ম্যাচে ২৪ উইকেট। সেরা বোলিং: ৫-১৯। ইকনমি রেট ৫.০।
মনোজ তিওয়ারি: ১৫ ম্যাচে ২৫১ রান। সর্বোচ্চ ৫৯। স্ট্রাইক রেট ১০৩.২৯। |
সিএসকে
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি: ১৮ ম্যাচে ৩৪৩ রান। সর্বোচ্চ ৫১। স্ট্রাইক রেট ১২৭.৫।
মুরলী বিজয়: ১৮ ম্যাচে ২৯৪ রান। সর্বোচ্চ ১১৩। স্ট্রাইক রেট ১২৫.১।
অ্যালবি মর্কেল: ১৫ ম্যাচে ১০৭ রান। সর্বোচ্চ ২৮। স্ট্রাইক রেট ১৫৭.৩৫। উইকেট ১৪। |
কাপের লড়াইয়ে কে এগিয়ে
কেকেআর: ৫৫%। সিএসকে: ৪৫%। |
|