খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে লগ্নি টানছে রাজ্য। বারাসতে আইটিসি-র সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের পরে ডানকুনিতে ফুড পার্ক গড়তে চলেছে কেভেন্টার্স গোষ্ঠী। সংস্থার অন্যতম কর্তা ময়াঙ্ক জালান জানান ৫০০ একর জমির উপর তৈরি হবে প্রকল্প। লগ্নি ৭০০ কোটি টাকা। পরিকাঠামো তৈরি হলে আরও ২৫০০ কোটির বেশি লগ্নি আসবে বলে দাবি তাঁর। পাশাপাশি আইটিসি-ও কলকাতার আশেপাশে একাধিক খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র খোলার পরিকল্পনা নিয়েছে। শনিবার বারাসতে আইটিসি ও কেভেন্টার্স-এর যৌথ উদ্যোগে তৈরি কারখানার উদ্বোধন করতে গিয়ে শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের দাবি, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে যুক্ত হবেন বহু কৃষক। তৈরি হচ্ছে বিপুল কর্মসংস্থানও। একই সুরে আইটিসি কর্তা কুরুশ গ্রান্ট বলেন, শুধু বারাসত নয়, রাজ্যে বিভিন্ন প্রকল্পের পরিকল্পনা রয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কৃষি বিপণন মন্ত্রী অরূপ রায়, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস ও স্থানীয় সাংসদ কাকলি ঘোষদস্তিদার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরোধ মেনেই রাজ্যে দীর্ঘ দিন পরে নতুন লগ্নির পথে পা রাখল আইটিসি। মাত্র ৮ মাসে কেভেন্টার্স-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে বারাসতে কারখানা গড়ল তারা। এখানে সংস্থার নুডল্স্ ‘ইপ্পি’ দৈনিক ৫০ টন উৎপাদন করা হবে। মুখ্যমন্ত্রীও এই প্রকল্পের গুরুত্ব স্বীকার করে এক চিঠিতে এই লগ্নিকে স্বাগত জানিয়েছেন।
|
ঢাকার আশেপাশে ৪টি উপনগরী গড়ে তুলতে বাংলাদেশের গৃহ ও পূর্ত মন্ত্রকের সঙ্গে চুক্তি করল ভারতের সহারা ইন্ডিয়া পরিবার। বাংলাদেশে সহারার শাখা সংস্থা সহারা মাতৃভূমি উন্নয়ন কর্পোরেশন এগুলি গড়বে। গৃহ ও পূর্তমন্ত্রী আব্দুল মান্নান খানের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রাথমিক চুক্তি হয়। সহারার পক্ষ থেকে এতে সই করেন সংস্থার চেয়ারম্যান সুব্রত রায় সহারা। বাংলাদেশের পক্ষে সই করেন যুগ্ম সচিব (উন্নয়ন) সৈয়দ মাতলুবুর রহমান ও রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা। সুব্রতবাবু জানান, বাংলাদেশে আবাসন প্রকল্পে বিপুল লগ্নি করতে আগ্রহী তাঁরা। চুক্তি অনুসারে, ‘নতুন ঢাকা প্রকল্প’ নামে ঢাকার চারপাশে চারটি উপনগরী গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সহারা। এখানে ১.৭৫ লক্ষ ফ্ল্যাট ও ১৮ হাজার প্লট নির্মাণ করা হবে। প্রাথমিক লগ্নি ৮০ হাজার কোটি ভারতীয় টাকা। জমি দেবে বাংলাদেশ।
|
বেঙ্গল ইন্সটিটিউট অফ বিজনেস স্টাডিজের চতুর্থবর্ষের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ৯৪ জন ছাত্রছাত্রীকে শংসাপত্র দেওয়া হল। ২০১০-’১২ শিক্ষাবর্ষের পড়ুয়াদের ‘পোস্ট গ্র্যজুয়েট প্রোগ্রাম ইন বিজনেস ম্যানেজমেন্ট’ শংসাপত্র দেওয়া হয়। |