|
|
|
|
টুকরো খবর |
চিকিৎসার অবহেলায় মৃত্যুর নালিশ
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
চিকিৎসার অবহেলায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে। মৃতের নাম সুরেশ সরকার (২৭)। বাড়ি খড়্গপুর শহরের তালবাগিচায়। চিকিৎসার অবহেলায় অভিযোগ তুলে মৃতের পরিবারের লোকজন হাসপাতালে ‘চড়াও’ হন। ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ নিয়ে জেলা স্বাস্থ্য দফতর তদন্ত করবে। পেটে ব্যথা নিয়ে সোমবার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন সুরেশ। মঙ্গলবার সন্ধের পর অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃতের পরিজনদের অভিযোগ, চিকিৎসায় অবহেলার জন্যই এই মৃত্যু। তাঁরা বিক্ষোভও দেখান। খবর পেয়ে আসে পুলিশ। আসেন খড়্গপুরের পুরপ্রধান জহরলাল পালও। গোলমালের জেরে অন্য রোগীর পরিবারের লোকজনকেও সমস্যায় পড়তে হয়। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ করার আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। জানা গিয়েছে, মৃতের দাদা সত্যসাধন সরকার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। দু’টি অভিযোগ জমা পড়েছে। ১) চিকিৎসার অবহেলাতেই এই মৃত্যু। ২) কর্তব্যরত নার্সরা রোগীর পরিবারের লোকজনদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছেন। হাসপাতাল সুপার দেবাশিস পাল পুরো বিষয়টি লিখিত ভাবে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সবিতেন্দ্র পাত্রকে জানান। সুপার বলেন, “মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে ঘটনার কথা জানিয়েছি। অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এ তদন্ত হবে।” আজ, বৃহস্পতিবার জেলা স্বাস্থ্য দফতরের একটি দল খড়্গপুর হাসপাতালে গিয়ে এই অভিযোগ খতিয়ে দেখবে বলে জানা গিয়েছে। |
প্রধান ঘেরাও নারায়ণগড়ে
নিজস্ব সংবাদদাতা • মেদিনীপুর |
গ্রামের গরিব মানুষের জন্য আসা ত্রাণের গম আত্মসাৎ করেছেন, এই অভিযোগে বুধবার নারায়ণগড়ের তুতরাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বিমল ভঞ্জকে ‘ঘেরাও’ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় তৃণমূল কর্মী- সমর্থকেরা। ওই গম কোথায় গেল, তার হিসেব চাওয়া হয়। এর জেরে পঞ্চায়েত অফিসে উত্তেজনা ছড়ায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন নারায়ণগড়ের জয়েন্ট বিডিও অনির্বাণ মজুমদার। তিনি অভিযোগ খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ করার আশ্বাস দেন। তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের বক্তব্য, ‘ভুয়ো’ মাস্টার রোল তৈরি করে ত্রাণের গম আত্মসাৎ করেছেন পঞ্চায়েত প্রধান। এ প্রসঙ্গে নারায়ণগড় পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সমর সিংহ বলেন, “মেদিনীপুরে জেলা পরিষদের সভা ছিল। সেখানে গিয়েছিলাম। বিষয়টি জানি না। খোঁজ নিয়ে দেখছি।” |
|
|
|
|
|